আমি কেন নাস্তিকধর্ম বিশ্বাস করি না ? part 11

"এই পদ্মা এই মেঘনা..."
গা শিরশির করে দেয়া এই গান শুনেনি এমন বাঙ্গালী পাওয়া যাবেনা। কিন্তু এই গানের রচয়িতা বাংলাদেশের মুসলিমদেরকে দেখিয়েছে অন্য এক ইতিহাস। আজ সেই গল্পটাই বলব।
গানটির গীতিকার ও সুরকার অধ্যাপক আবু জাফর। আর গানের শিল্পী তাঁরই স্ত্রী বিখ্যাত গায়িকা ফরিদা পারভীন।
এই গানটির কারনেই এই দম্পতি পেয়েছিলেন "একুশে পদক"।
অধ্যাপক আবু জাফর ছিলেন অত্যন্ত ঘোর সেক্যুলার পন্থি। ইসলামের এতটাই বিরোধী ছিলেন যে নাস্তিক মনস্ক সমাজের তিনি একজন নেতা হয়ে উঠেছিলেন।
এরপর ঘটলো সেই অনাকাঙ্ক্ষিত কিন্তু অবধারিত ঘটনা। হাসানুল হক ইনু বা মেনন যে রকম লোক দেখানো হজে যায়, আবু জাফরও গেলেন। হজে গিয়ে তাঁর কি থেকে কি হয়ে গেল। ফিরে এসে তাঁকে দেখা গেল ইসলামের পক্ষের এক শক্তিমান লেখকের রূপে।
তাঁর ভাষায়- সাথে সাথে বদলে গেল তাঁর আশে পাশের পরিস্থিতি। যারা আগে তাঁর পায়ের ধুলা নেবার জন্যে উন্মুখ হয়ে থাকতো সেই তারাই এখন কাছে ঘেষে না। যে যশ আর খ্যাতি তিনি কুড়িয়েছিলেন তা ভেঙ্গে পড়লো তাসের ঘরের মত।
কিন্তু এতে তাঁর কোন আক্ষেপ তো নে-ই বরং আছে একরাশ তৃপ্তি। তাঁর ভাষায় তিনি বিনামূল্যে যে হেদায়েতের পুরস্কার পেয়েছেন তাঁর বিনিময়ে তিনি সমগ্র পৃথিবীকে ত্যাগ করতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন নি।
যেহেতু এক সময় সেক্যুলারদের সমস্ত অলিতে গলিতে তাঁর ছিল অবাধ বিচরন তাই তিনি এর সব দূর্বলতা আর কানাগলি ধরিয়ে দিয়েছেন তাঁর লেখনীতে।
.
.
যতবার ঢাকা গিয়েছি কাটাবনের বুক স্টোর গুলো চষে বেড়িয়েছি এই প্রাণপ্রিয় লেখকের বই এর নেশায়। এত কারিশমা আর এত প্রাণ সঞ্চার কারী বই আমার চোখে আর পড়েনি। যদিও খুব কম সংখ্যক লেখকই আমার অন্তর ছুতে পেরেছে এই অবধি।
তাঁর লেখা বইগুলো আমার মতে নাস্তিকতা ও সেক্যুলারদের বিরুদ্ধে একেকটি দাতভাঙ্গা জবাব আর উল্লেখযোগ্য রেফারেন্স।
আজ যদি কেউ এভাবে ইসলামকে ছেড়ে নাস্তিকতাকে গ্রহন করে নেয় সে হয়ে উঠে আইকন। কিন্তু এই ব্যক্তিত্ব যিনি কালো তমসার অন্ধকার ছেড়ে হয়ে উঠেছেন ইসলামের বজ্রকঠিন সৈনিক তাঁকে আমরা কজন চিনি???
এমনকি উইকিতে উনাকে নিয়ে এখনো কেউ লিখার আগ্রহই করেনি। তাঁর নামটি উইকিতে এখনো লাল রঙের।
ব্যক্তিগতভাবে তাঁর সান্নিধ্য পাওয়া আর অমাবস্যার চাঁদ হাতে পাওয়া একই। তারপরও তাঁর সাক্ষাত আমার জীবনের সেরা মুহুর্তগুলোর একটি। তাঁর লেখা প্রতিটি বই আমার সংগ্রহে শুধু নয়, গোগ্রাসে গিলেছি।
তাঁর সেক্যলারদের মুখোশ খুলে দেয়া বইটি অনলাইনে পায়নি। তবে এর একটা রিভিউ আছে।
http://www.revibe.xyz/…/%E0%A6%85%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%…/
নবীজির (স) জীবনী নিয়ে লেখা তাঁর ছোট্ট বইটি শুধু দিগন্তই খুলে দেয়না, প্রসারিত করে দেয় সাহিত্যের জ্ঞান। বইটি রকমারিতে আছে।
https://www.rokomari.com/…/%E0%A6%85%E0%A6%A7%E0%A7%8D%E0%A…
যারা ইসলামের কারণে পার্থিব মূল্যহীন সমস্ত পরিচয় যশ আর পদবী হারিয়েছেন তাদের জন্য আবু জাফর স্যার একজন আদর্শ।
© Saeedul Mostafa
====================================
শাইফুদ্দিন আহমেদ, ভাই এর কাহেনি।
কেন আমি নাস্তিক থেকে আস্তিক হলাম ??

আমার অনেক ভাই, অনেক বোন আমাকে প্রশ্ন করে যে আমি কেন আগে নাস্তিক ছিলাম আর এখন কেন নাস্তিকতাবাদ থেকে আমি আস্তিক হলাম। এখানে আমি শুধু আমার আগের নাস্তিক হবার কারন গুলো বলছি, যদিও পড়ে কিভাবে আমার সেই মারাত্মক ভুল ও যুক্তিহীন অবস্থা থেকে বের হতে পেরেছি, তার সব এখানে লিখতে পারি নি, তবে আশাকরি কমেন্টে ধীরে ধীরে বলব। নাস্তিক ভাইদের কাছে অনুরোধ যে, আমার লেখা পড়ে একটু চিন্তা করবেন। থাঙ্কস। (আর এটা আসলে আমার এক নাস্তিক ভাই ও এক নাস্তিক বোনের প্রশ্নের কারনে লেখা)
আমি নাস্তিক হয়েছিলাম কয়েকটা কারনে, তার মধ্যে কিছুটা বলি। যেমন, ১। আমি ছিলাম সাইন্সের ছাত্র আর আপনি তোঁ জানেন যে আমরা সাইন্সের ছাত্ররা নিজেদের অনেক পণ্ডিত ভাবি আমার অবস্থাও ছিল সেরকম। আর যেহেতু মোটামুটি ভাল ছাত্র ছিলাম, ভাবতাম আমি যা বুঝি তাই ঠিক। পড়ে কিছু ব্লাক ম্যাজিক টাইপের জিনিষ প্রাকটিস করতে গিয়ে প্রথম নাস্তিকতাবাদ ভাল লাগে। কারন ইসলামে এটা নিষেধ, তাই অপশন খুজতে থাকি কিভাবে করা যায়। যার কারনে আস্তে আস্তে ইসলাম সম্পর্কে ভুল ধারনা জন্ম নিতে থাকে। চান্স খুজতে থাকি কিভাবে ইসলামের ভুল বের করা যায়। ফলে আমার কিছু নাস্তিক ফ্রেন্ড এর সাথে এ বিষয়ে আলাপ করি আর তারা আমাকে কুরআনের একেকটা আয়াতের ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে বলে যে, আল্লাহ বলে কিছু নাই। কুরআন নাকি নবীজি নিজে লিখেছে। বুঝেন এবার। এই কথা শুনলে আর কিভাবে কুরআনের উপর আস্থা থাকে? আবার ওদিকে ভুল ব্যাখ্যা আমার সাইন্সের সাথে মিলিয়ে যখন কোন সদুত্তর পেলাম না, তখন তোঁ আরও মজবুত ভাবে নাস্তিকতা বিশ্বাস করতে শুরু করলাম। (যদিও সেগুলো ছিল ভুল ব্যাখ্যা এবং পরে আমি নিজে যখন কুরআন নিয়ে গবেষণা করলাম তখন আমার সব ভুল ভাঙ্গল)
২। ২য় প্রশ্ন জাগে আপনি যে লালনের কথা বললেন সেই একই প্রশ্ন আসল মাথায় যে, সব তোঁ আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন। ওকে, ফাইন। তাহলে আল্লাহকে কে সৃষ্টি করেছেন?!! (আল্লাহ আমাকে মাফ করেন, সেটা ছিল আমার সবচেয়ে বড় আহাম্মকি প্রশ্ন, কারন আল্লাহকেও যদি কেউ সৃষ্টি করে তাহলে তোঁ আর তিনি সৃষ্টি কর্তা হতেন না) ৩। ইসলাম যদি শান্তির ধর্মই হয়, তাহলে আজ মুসলমানদের এত অশান্তি কেন?(পরে বুঝেছি যে , মুসলমানরা আল্লাহর হুকুম, নবীর সুন্নত, ইসলামের আদর্শ থেকে দুরে সরে যাওয়ায় তাদের আজকের এই লাঞ্চনা ) ৪। অনেক মুসলমান মুখে বলে এক আর কাজে করে আরেক, তারা যদি সত্তবাদিই হত, তাহলে তারা এরকম কেন করে?! (বুজতে হবে যারা ভুল পথে চলছে তারা আল্লাহকে যেরকম ভয় করা উচিত সেরকম ভয় করে না ) ৪। নবীজি কিভাবে সাইন্সের কথা বলবে? তিনি তোঁ একজন ধর্মীয় বেক্তিত্ত, তার তোঁ বিজ্ঞান জানার কথা না।(পুরে বুঝেছি যে এটা কর বড় ভুল ধারনা, কারন তিনি আল্লাহর নবী, তিনি যদি বিজ্ঞান না বুঝেন তাহলে আর কে বুঝবে?! কারন তিনি তোঁ যে শিক্ষা পেয়েছেন তার সবই মহান স্রষ্টার কাছ থেকে, ফলে তিনিই তোঁ হবেন বিজ্ঞানের বস, যেমন তার সুন্নত গুলো ফলো করলেই এটা বোঝা যায় ) ৫। ইসলাম একটা ফালতু ধর্ম, যে ধর্ম শুধু শেখায় নারীদের নিয়ে ফুর্তি করতে, তাদের কোন রিয়েল সন্মান দেয় না (পুরা ভুল কথা, পরে বুঝেছি যে একমাত্র ইসলামই দিয়েছে একজন নারীকে পরিপূর্ণ সন্মান ) ৬। সব ধর্মই তোঁ একই কথা বলে, তাহলে আবার একটাই ঠিক আর বাকি সব ভুল কিভাবে হয়?!! (যেহেতু আসল পার্থক্য কোথায় বুঝতাম না) ৭। ইসলাম বলে সাধারণ ভাবে চল, কেন আমি ফুর্তি বাদ দিয়ে সাধারণ ভাবে চলব? (পড়ে বুঝেছি যে, আজ পৃথিবী যে একটা নরকের মত, তার প্রধান কারন মানুষের লোভ) ৮। আমিতো চাই আমার যত গার্ল ফ্রেন্ড আছে, সবার সাথেই তাদের সম্মতিতেই মজা করব, কেন ধর্ম বাধা দেবে? বাধা দিলে আল্লাহ কেন এই সুন্দর সুন্দর মেয়ে বানাল আর কেন পুরুষের মনে এত বৈচিত্র্য দান করল? (এখন বুঝি যে কত জঘন্য ছিল এই চিন্তা আর আমি আমার বেশিরভাগ নাস্তিক ফ্রেন্ডকেই এই কারন টার জন্য নাস্তিক হতে দেখেছি, যদিও একথা আমাদের ফ্রেন্ড সার্কেল ছাড়া আমরা বাইরের কারও কাছে স্বীকার করতাম না, বাইরে খুব মানবতাবাদী , সাধু সাজতাম, যেটা ছিল আরও বড় ভণ্ডামি) ৯।
ইসলাম বলে যে, যে তোমার ক্ষতি করে তুমি তাকে ক্ষমা করে দাও, এটাই আল্লাহর কাছে তোমাকে শ্রেষ্ঠ ও সন্মানিত করবে। কেন আমি ওদের ক্ষমা করব, যারা আমাদের গ্রুপের সাথে তাউরামি করে? আগে ওদের গুলি করা উচিত। কিসের ক্ষমা?? ( ) ভাই, আরও অনেক কারন। কিন্তু একসময় যে কোন এক গাঞ্জামে পড়ে আমাকে তাবলীগে যেতে হয় ... ওহ... ভাইজান, কিভাবে আপনাকে বুঝাব সেই অদ্ভুদ কাহিনী??!! শুধু এটুকুই বলব যে, আমার যখন চোখ আমার মহান সৃষ্টি কর্তা প্রভু খুলে দিলেন... আহ... কিভাবে বর্ণনা করি সেই শান্তি??!! আমার মনে আছে, তাবলীগে যে কয়দিন ছিলাম, মাক্সিমাম সময় আমার চোখে পানি চলে আসতে থাকে আমার আগের আহাম্মকি মতবাদের জন্য আর রাত হলে সিজদায় পড়ে শুধু কাদতাম এই কথা বলে যে, হে মহাস্রষ্টা , তুমি তোঁ মহাজ্ঞানী এবং মহাক্ষমাশীল, দোয়া করে আমার এই উদ্ধত অকৃতজ্ঞতাকে তুমি ক্ষমা কর আর জ্ঞান দাও আমাকে। আর নিয়ত করি তখন যে, আমি এতদিন আহাম্মকি করে যে ক্ষতি করেছি আমার, ইসলামের, মুসলমানদের তার বদলায় আজ থেকে আমি তাদেরকে বুঝাব যে তারা ভুল, যারা আমাকে নাস্তিকতা শিখিয়েছিল । এবং আপনি শুনে খুশি হবেন, (আল্লাহ আমাকে মাফ করেন, আমি কোন নিজের বড়ত্ব জাহির করার জন্য এটা বলছি না, শুধু আপনার বুঝার জন্য বলছি যে,) এরপরে আমার কোথায় আমার প্রায় সব ফ্রেন্ড তাদের ভুল বুঝতে পারে এবং তারা তাওবা করে সঠিক পথে ফিরে আসে। আর যেহেতু আমাকে সবাই চিনত যে আমি এতদিন কিরকম ছিলাম, ফলে সবাই আমার হটাত পরিবর্তন দেখে আরও আগ্রহ নিয়ে শুনত আমার কথা, কারন আমি তোঁ ছিলাম এক জলন্ত নিদর্শন যেমন, ঠিক আপনারই মত গত কয়েকদিন আমার আলোচনার দারা, যুক্তির দারা অনেক ফেসবুক নাস্তিক ফ্রেন্ড স্বীকার করেছে যে, তারা নিজেরাই এই মতবাদের ব্যাপারে নিশ্চিত না, জাস্ট শোনা কথা আর ধারনা।
তাদের কাছে আমি যখন তাদের মতের স্বপক্ষে যুক্তি সঙ্গত জবাব চাইলাম এবং আমার কাহিনী শুনালাম যে আমি কিভাবে আমার নাস্তিকতাবাদের অসারতা থেকে বের হয়ে এসেছি, তখন তারা স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, আসলেই তাদের কাছে...
কোন ইস্পাত কঠিন যুক্তি নেই। আর সবচেয়ে বড় কথা ভাই, যে সত্তের উপরে থাকে তার মনে এমনিতেই প্রচুর সাহস থাকে আর যে মিথ্যার উপরে থাকে সে তোঁ সবসময়েই সন্দেহ আর অশান্তির মধ্যে থাকে। ফলে তারা হয় কাপুরুষ, সৎ সাহস থাকে না অন্য মতবাদকে সাহসের সাথে ফেস করে তাকে যুক্তি দিয়ে ভুল প্রমান করতে । আর আমি খুব অবাক হই ইদানিং এটা ভেবে যে, মানুষ কিভাবে কোন কাপুরুষের কথা মত চলে, তার ভুল কথাও আবার মানে, সে যা বলে, না বুঝেই ঠিক ঠিক করে সাপোর্ট দেয়??!! কিভাবে একজন কাপুরুষ তাদেরকে লিড দেয়??!!
কোন ইস্পাত কঠিন যুক্তি নেই। আর সবচেয়ে বড় কথা ভাই, যে সত্তের উপরে থাকে তার মনে এমনিতেই প্রচুর সাহস থাকে আর যে মিথ্যার উপরে থাকে সে তোঁ সবসময়েই সন্দেহ আর অশান্তির মধ্যে থাকে। ফলে তারা হয় কাপুরুষ, সৎ সাহস থাকে না অন্য মতবাদকে সাহসের সাথে ফেস করে তাকে যুক্তি দিয়ে ভুল প্রমান করতে । আর আমি খুব অবাক হই ইদানিং এটা ভেবে যে, মানুষ কিভাবে কোন কাপুরুষের কথা মত চলে, তার ভুল কথাও আবার মানে, সে যা বলে, না বুঝেই ঠিক ঠিক করে সাপোর্ট দেয়??!! কিভাবে একজন কাপুরুষ তাদেরকে লিড দেয়??!! আমি বলতে পারি যে, আমি যখন নাস্তিক ছিলাম, তখনও কাউকে পরওয়া করতাম না আমার মতামতকে প্রকাশ করতে, যদিও যা ছিল পুরা আহাম্মকি মতবাদ। যাই হোক, অনেক কথা বললাম, দোয়া করে আমাকে ভুল বুঝবেন না বা মনে কোন কষ্ট নিবেন না। সবচেয়ে আগে এটা মাথায় রাখবেন যে, আমি শামিমের সাথে আপনাদের কোন পারসনালি বিরধ নেই আর আমি অন্যদের মত গালাগালি করতেও পছন্দ করি না, আমি বুঝি যুক্তি, বিজ্ঞান, ভালবাসা, ধৈর্য। আর একটাই আকাঙ্ক্ষা যে, আমি যেমন আমার ভুল থেকে উঠে এসেছি, তেমনি সবাই যেন তাদের ভুল বুঝতে পারে এবং সময় ফুরিয়ে যাবার আগেই যেন সেটা হয়। আরত কিছু চাই না, আমার প্রভু তোঁ আমাকে পরিপূর্ণ শান্তি দান করেছেন। সবাই বলে যে, আমি নাকি এখন অনেক ভাল আছি। আর আসলেই আমি চমৎকার আছি। ভাই, ভাই হিসেবে বলছি, ভুল কইরেন না তাকে চিনতে, যিনি আপনাকে আমাকে সৃষ্টি করলেন এত এত আদর করে... ওহ, মানুষ যদি শুধু এতটুকু বুঝত যে তাদের স্রষ্টা তাদের কি পরিমান আদর, ভালবাসা আর স্নেহ দিয়ে সৃষ্টি করেছেন !!!
=============================================



No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.