অল্প শিক্ষিত
#অল্পশিক্ষিত
লেখা:: Rakibul islam bilash
আমি একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি বা আমার অবজার্বেশন বলতে পারেন,সাধারন যাদের নাস্তিক হিসেবে আমরা চিনি বা জানি এরা কিন্তু কেহই উচ্চ শিক্ষিত নয়।
কেউ ফাইভ পাশ করেছে কিনা তাও জানেনা নিজে(আসিফ মহিউদ্দিন),কেউ পরাশুনাও করে নাই(আরজ আলী),বা কেউ কলা বিভাগের ছাত্র,আর যাদের সাথে আমাদের রেগুলার কথা বাত্রা হয় অনলাইননে সবাই ইন্টার মিডিয়েট ফার্স্ট বা সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র।
এই ইন্টারে পড়ুয়া ছাত্ররা এমন ভাব নেয়,যে এরা আইন্সটাইন এর থেকেও বেশি জ্ঞানী।
সেদিন দেখলাম এক ছেলে নিজের আইডির নাম তামিম ইকবাল রেখেছে,সে পরিচয় দেয় আর্টস বিভাগে ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে।এখন বলেন এই ছেলে কতটুকুই বা জানে,সে আসে আরবী বিভাগে পি এইচ ডি টাইপ পড়াশুনা শেষ করা লোকদের সাথে বিতর্ক করতে।সে বিতর্ক করতে আসে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ছাত্রদের সাথে,সে বিতর্কে আসে ডাক্তারি পাশ করা লোকের সাথে।
আমি তো অবাক।এ কেমন বিচার। এখন বলেন এই দুই কলম পড়া ছাত্ররা যদি কাউকে বিভ্রান্ত করতে যায়,আর সেই লোক যদি বিভ্রান্ত হয় তাহলে এখানে বোকা কে?আমি বলব বোকা সেই লোক যে এদের মত বাচ্চাদের কথা শুনে।
জাফড় ইকবাল এতো বড় শিক্ষিত এক লোক হওয়া সত্বেও সরাসরি ঘোষনা দেয় না যে সে নাস্তিক।কিন্তু এই ইন্টার পড়ুয়া গুলান বলে কি ইন্টারের রেজিস্টেশন করার সময় ধর্মের জায়গায় আদার্স দিয়ে আসলাম।যদিও আমি জাফর ইকবাল কে পছন্দ করিনা তেনার কপি পেস্ট মার্কা লেখার জন্য।সেটা ভিন্ন বিষয়।
ইন্টার পড়ুয়া একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে কি পরিমান পড়াশুনা করতে হয় সেটা সবাই জানে।কিন্তু এই ইন্টার পড়ুয়া বাচ্চারা সারাদিন অনলাইনে বসে থেকে পাক্নামো করে।
ধর্মে বিশ্বাস না করুক সেটা আলাদা বিষয়,কিন্তু সারাদিন এভাবে অনলাইনে সময় দেওয়ার মানে কি?
এর মানে হল
১) তাদের দ্বারা পড়াশুনা সম্ভম না
২) তারা পড়াশুনা দিয়ে যেহেতু ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারছেনা তাই ভিন্ন উপায়ে ক্যারিয়ার তৈরি করায় ব্যাস্ত।
সর্ব পরি একটা কথাই বলি এই সকল আন্ডা বাচ্চাদের সাথে তর্ক করার কিছু নাই,এদের উত্তম উপদেশ দিন।যাতে তারা এই নাস্তিকতার এই ভয়াবহ গ্রাস থেকে বের হয়ে আসতে পারে।
কেননা নাস্তিকতার শেষ ফলাফল আত্মহত্যা, না হলে বউ বা গার্ল্ফ্রেন্ড এর বয়ফ্রেন্ড হাতে চাপাতির কোপ খেয়ে অভিজিত আর হুমায়ুন আজাদের মত রাস্তায় পরে থাকা।
লেখা:: Rakibul islam bilash
আমি একটা বিষয় খেয়াল করে দেখেছি বা আমার অবজার্বেশন বলতে পারেন,সাধারন যাদের নাস্তিক হিসেবে আমরা চিনি বা জানি এরা কিন্তু কেহই উচ্চ শিক্ষিত নয়।
কেউ ফাইভ পাশ করেছে কিনা তাও জানেনা নিজে(আসিফ মহিউদ্দিন),কেউ পরাশুনাও করে নাই(আরজ আলী),বা কেউ কলা বিভাগের ছাত্র,আর যাদের সাথে আমাদের রেগুলার কথা বাত্রা হয় অনলাইননে সবাই ইন্টার মিডিয়েট ফার্স্ট বা সেকেন্ড ইয়ারের ছাত্র।
এই ইন্টারে পড়ুয়া ছাত্ররা এমন ভাব নেয়,যে এরা আইন্সটাইন এর থেকেও বেশি জ্ঞানী।
সেদিন দেখলাম এক ছেলে নিজের আইডির নাম তামিম ইকবাল রেখেছে,সে পরিচয় দেয় আর্টস বিভাগে ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে পড়ে।এখন বলেন এই ছেলে কতটুকুই বা জানে,সে আসে আরবী বিভাগে পি এইচ ডি টাইপ পড়াশুনা শেষ করা লোকদের সাথে বিতর্ক করতে।সে বিতর্ক করতে আসে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করা ছাত্রদের সাথে,সে বিতর্কে আসে ডাক্তারি পাশ করা লোকের সাথে।
আমি তো অবাক।এ কেমন বিচার। এখন বলেন এই দুই কলম পড়া ছাত্ররা যদি কাউকে বিভ্রান্ত করতে যায়,আর সেই লোক যদি বিভ্রান্ত হয় তাহলে এখানে বোকা কে?আমি বলব বোকা সেই লোক যে এদের মত বাচ্চাদের কথা শুনে।
জাফড় ইকবাল এতো বড় শিক্ষিত এক লোক হওয়া সত্বেও সরাসরি ঘোষনা দেয় না যে সে নাস্তিক।কিন্তু এই ইন্টার পড়ুয়া গুলান বলে কি ইন্টারের রেজিস্টেশন করার সময় ধর্মের জায়গায় আদার্স দিয়ে আসলাম।যদিও আমি জাফর ইকবাল কে পছন্দ করিনা তেনার কপি পেস্ট মার্কা লেখার জন্য।সেটা ভিন্ন বিষয়।
ইন্টার পড়ুয়া একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে কি পরিমান পড়াশুনা করতে হয় সেটা সবাই জানে।কিন্তু এই ইন্টার পড়ুয়া বাচ্চারা সারাদিন অনলাইনে বসে থেকে পাক্নামো করে।
ধর্মে বিশ্বাস না করুক সেটা আলাদা বিষয়,কিন্তু সারাদিন এভাবে অনলাইনে সময় দেওয়ার মানে কি?
এর মানে হল
১) তাদের দ্বারা পড়াশুনা সম্ভম না
২) তারা পড়াশুনা দিয়ে যেহেতু ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারছেনা তাই ভিন্ন উপায়ে ক্যারিয়ার তৈরি করায় ব্যাস্ত।
সর্ব পরি একটা কথাই বলি এই সকল আন্ডা বাচ্চাদের সাথে তর্ক করার কিছু নাই,এদের উত্তম উপদেশ দিন।যাতে তারা এই নাস্তিকতার এই ভয়াবহ গ্রাস থেকে বের হয়ে আসতে পারে।
কেননা নাস্তিকতার শেষ ফলাফল আত্মহত্যা, না হলে বউ বা গার্ল্ফ্রেন্ড এর বয়ফ্রেন্ড হাতে চাপাতির কোপ খেয়ে অভিজিত আর হুমায়ুন আজাদের মত রাস্তায় পরে থাকা।
No comments
Note: Only a member of this blog may post a comment.