নাস্তিকতার পরাজয়.....................................?!?

 নাস্তিকতার পরাজয়.....................................?!?
=================!?!==================
***সাহাবী কারা এবং সাহাবীগনের মর্যাদা***
১) সাহাবী: সাহাবী হচ্ছেন সেই সৌভাবান মুমিন, যিনি ঈমান সহকারে ও স্বজ্ঞানে হুজুর সাইয়্যেদ আলম (সা.) কে এক নজর দেখেছেন। বা হুজুরের সহবত প্রাপ্ত হয়েছেন। অতঃপর ঈমান সহকারে ইন্তেকাল করেছেন। আর যে ব্যক্তি হুজুর সায়্যেদ আলম(সা.) -এর ইন্তেকালের পর মুরতাদ হয়ে মারা গেছে সে সাহাবী নয়। কেননা ঈমান সহকারে পরিসমাপ্তি সাহাবীর জন্যে শর্ত।
(সুত্রঃ "আমীরে মুয়াবিয়া " পৃষ্ঠাঃ ৯)।
২) সাহাবী: যে ব্যক্তি ঈমানের সংগে রাসুলুল্লাহ' (সা.)- এর সাহচর্য লাভ করেছেন বা জীবনের একবার তাকে দেখেছেন এবং ঈমানের সংগে মৃত্যবরন করেছেন তাকে রাসুলুল্লাহ (সা.) -এর সাহাবী বলে।
(সুত্রঃ বুখারী শরীফ)।
৩) সাহাবী: যে মুমিন ব্যক্তি হুজুরে পাক (সা.) -এর স্বাক্ষাত লাভ করেছেন এবং মুমিন থাকা অবস্থায় মৃত্যবরন করেছেন, তিনিই সাহাবী নামে পরিচিত।
(সুত্রঃ সহীহ মুসলিম)।
সাহাবাদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক এরশাদ করেছেন:
"এবং সবার(সাহাবাদের) মধ্যে অগ্রগামী প্রথম মুহাজির ও আনসার।
(সুরাঃ তওবা, আয়াতঃ ১০০)।
যারা মক্কা বিজয়ের সময় ইসলাম গ্রহন করেছেন, তারা মুয়াল্লাফাতুল কুলুব শ্রেনীর অন্তর্গত। আবু সুফিয়ান মক্কা বিজয়ের দিন ইসলাম গ্রহন করে এবং হুনাইনের যুদ্ধে গনিমতের মাল ভোগ করেন। প্রকাশ থাকে যে হুনাইনের যুদ্ধের প্রাপ্ত গনিমতের মাল শুধুমাত্র মুয়াল্লাফাতুল কুলুবদের মাঝে বন্টন করা হয়।
(সুত্রঃ মাদারেজুন নবুওয়াত)।
মক্কা বিজয়ের পর যারা ইসলাম গ্রহন করেছে তাদের সম্পর্কে আল্লাহ পাক বলেন:
"আপনি বলুন মীমাংসার দিনে (মক্কা বিজয়ের দিনে), কাফিরদেরকে তাদের ইমান আনা উপকৃত করবে না এবং না তাদেরকে অবকাশ দেওয়া হবে"।
(সুরাঃ আল-আহযাব, আয়াতঃ ২৯)।
একজন মালউন মালানার ধর্ম ত্যাগ এবং ইতিহাসে মুক্তচিন্তার নামে কতিপয় লোকের ইসলাম ত্যাগের তিক্ত ইতিহাস নতুন কিছু নয়। যুগেযুগে কিছু উদ্ভ্রান্ত মানুষ যে পবিত্র ইসলাম ছেড়ে ভ্রান্তির পথ ধরেছে তা সত্য। স্বয়ং প্রিয় নবীজির সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম যুগে তাঁরই হাতে চারজন ব্যক্তির ইসলাম
গ্রহণ অতঃপর ইসলাম ছেড়ে কেউ মুশরিক কেউ খৃষ্টান ধর্মে দীক্ষিত হয়ে মুরতাদ হয়ে যাওয়ার একটি কালো অধ্যায়ও মুসলমানদের ব্যথিত করেছে।
রবীআ বিন উমাইয়া একসময় খৃষ্টান ছিল। অতঃপর মক্কাবিজয়ের শুভ দিনে নবীজির হাতে হাত রেখে ইসলাম ধর্মের অনুসারী হল। নবীজির সাহাবী হওয়ার সৌভাগ্য লাভ করল। এমন কি বিদায় হজ্বের দিন নবীজি সাঃ উটের উপর দাঁড়িয়ে সোয়া লক্ষ সাহাবাদের সামনে আখেরী ভাষণ দিচ্ছিলেন, আর রবীআ ছিল উচ্চ কন্ঠের অধিকারী, তাই নবীজির সে ঐতিহাসিক ভাষণটি নবীজির উটের নিচে দাঁড়িয়ে সে মানুষের কাছে পৌঁছিয়ে দেয়ার দায়িত্ব পালন করল।
ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, অবশেষ হযরত ওমরের শাষণামলে এই লোকটি মদ্যপানে জড়িত হল এবং হিরাকল বাদশার দরবারে গিয়ে খৃষ্টান ধর্মে ফিরে গেল।
সুত্রঃ(আলইসাবা/ ইবনে হাজর আসকলানি)
এভাবে আব্দুল্লাহ বিন খাতাল, ওবায়দুল্লাহ বিন জাহাশ এবং মুকীস বিন সাবাহাদের মতো দূর্বল মুসলমানদেরও একই পরিণত হল যার সংখ্যা ব্যাপক!
একথা বাস্তব সত্য যে, লক্ষ সাহাবীদের মাঝে এরকম দুএকজনের বিচ্যুতিতে ইসলামের মজবুত কিল্লায় কোন আঘাত আসে নি।অন্যান্য ধর্মের তুলনায়পবিত্র ইসলামকে খেজুর বৃক্ষের সাথে উপমা দেয়া হয়েছে। তাই পরবর্তীতেও আরো অনেকের ইসলাম ত্যগের ঘটনায় ইসলাম তার স্বকীয়তাকে কখনো হারায়নি। ইসলামের বাধভাঙ্গা জোয়ার কখনো থেমে থাকে নি ।
যুগযুগ ধরে আল্লাহর আখেরী পয়গাম পবিত্র ইসলাম খেজুর বৃক্ষের ন্যায় সমহিমায় সটান হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।
এবং কিয়ামত তক ইসলামের এই অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।
রাসুল(সাঃ) হাতে হাত রেখে যারা ইসলাম গ্রহন করে দুনিয়ার সর্বচ্চো সম্মানের অধিকারী হয়েছিল তারাই আবার নফসের ধোকায় পড়ে একদিন ইসলাম থেকে
খারিজ হয়েছে!তাতে করে ইসলামের বিন্দুমাত্র ক্ষতি হয়নি?থেমে থাকেনি ইসলামের অগ্রযাত্রা।এরা জাহান্নামের কীট,ইবনে উবাইয়ের মত ঘাপটি মেরে থাকা ইসলামের ক্যানসার!আল্লাহ তার দ্বীনকে কখনই
কুলষিত রাখবেন না!এদের প্রকৃত পরিচয় প্রকাশ সময়ের ব্যাপার মাত্র।
ঠিক তেমনি আব্দুল্লাহ মাসউদের মতো মুক্তমনারা যদি আলেম হাফেজের বেশ ধরে ইসলাম থেকে বেরিয়ে যায় তাতে মানবতার মুক্তির একমাত্র ঠিকানা পবিত্র ইসলামের কিছু যায় আসে না। ইসলামের সেই দেড় হাজার বছরের ইতিহাসে তার চেয়েও নামীদামী লোকেরা ইসলামের আলোকিত পথ থেকে ছিটকে পড়েছে তাতে কি ইসলামের অগ্রযাত্রা থেমে পড়েছে? কখনো না। বরং কথিত আব্দুল্লাহ মাসউদের মতো মুরতাদ, মালউনরা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ হয়েছে।
ওরা ইসলামের সাথে গাদ্দারী করে ইসলামের ক্ষতি সাধন করে নি বরং নিজেরাই জাহান্নামের অগ্নিকুণ্ডের
অধিকারী হয়েছে। দুনিয়া ও আখিরাতে সীমাহীন অপদস্থ হয়েছে।
ﻗﺎﻝ ﺗﻌﺎﻟﻰ : ﻭﻣﻦ ﻳﻨﻘﻠﺐ ﻋﻠﻰ ﻋﻘﺒﻴﻪ ﻓﻠﻦ ﻳﻀﺮﺍﻟﻠﻪ ﺷﻴﺌﺎ ...
একজন কুখ্যাত অর্থ আর নারী লোভি তথাকথিত কওমি নামধারী মুফতির ধর্মত্যাগ ও কিছু কথাঃ
ধর্ম ত্যাগের বিষয়টি সমাজ ও স্থানভেদে স্পর্শকাতর, জটিল ও ক্ষেত্র বিশেষে আর্থিক ফায়দার জন্যও হতে পারে। এর সাথে সংযুক্ত হতে পারে বিভিন্ন সুগভির পরিকল্পনা ও উদ্দেশ্য।
উল্লেখিত তথাকথিত লম্পট মাসুদের বক্তব্য শুনে যা প্রতিয়মান হয় যে, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে ও চক্রান্তমূলক চিন্তাভাবনা বাস্তবায়নের জন্যই এসব উদ্দেশ্যমূলক ভাবে তাকে দিয়ে বলানো হয়েছে।
কেননা কিছুদিন আগে(গত এপ্রিলে) কুলাংগার মাসুদ, একবার নাস্তিকতা ত্যাগ করে ইসলামে ফিরে আসার ঘোষণা দিয়েছিলেন।সেখানে তিনি বলেছেন- "নাস্তিকদে"র সাথে থাকায় কোন লাভ নেই।অর্থাৎ বিশেষ কোন "উদ্দেশ্য" হাসিল না হওয়ায় তিনি তাদের ত্যাগ করেছেন। আবার যখন উদ্দেশ্য হাসিল হওয়ার ইংগিত পেয়েছেন তখন ইউটার্ন দিয়ে "নাস্তিক তাসলিমা নাসরিন গংদে"র কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়েছেন।
মাসুদের বক্তব্য শুনে ক্লিয়ার বুঝা গেছে তার ইসলামি জ্ঞান অতি নগণ্য। কেননা কোন "মুফতি" পবিত্র কোরআনের আয়াতকে "হাদিস" বলে চালিয়ে দিতে পারেনা। আলেম কখনই নাস্তিক হয় না, নাস্তিকরা-ই আলেম নামে অভিনয় করে চলে, সময় হলে নাস্তিক রুপে আত্মপ্রকাশ করে।
সম্প্রতি কুলাংগার মাসুদ নেপালে আছেন এবং জার্মানির ভিসা পাওয়ার চেষ্টা করছেন।
এ থেকে বুঝা কষ্টকর নয় যে "ভিসা" প্রাপ্তির জন্য তিনি মরিয়া হয়ে এইসব প্রলাপ বকছেন মহান আল্লাহ্‌ ও তার রাসুলের (সা;) বিরোদ্ধে।
তার ভিডিও ক্লিপ দেখে প্রথমে-ই প্রশ্ন আসে ---
১) ইসলাম ত্যাগ করেছেন তাহলে দাড়ি,টুপি আর ইসলামি লেবাস রাখলেন কেন?
২) ইসলাম যদি ত্যাগই করলেন, তবে সালাম দিয়ে শুরো করলেন,
কেন আপনার প্রোপাগান্ডা মুলোক বক্তব্য ?
বিষয়টি ক্লিয়ার!! এটা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যাচার ছাড়া কিছুই-না !
তার ব্যাক্তিগত যে তথ্য আমরা পাই তাতে দেখাযায় যে, তার স্ত্রী তাকে ত্যাগ করে চলে গেছে।
প্রশ্ন হচ্ছে কখন একজন ব্যাক্তির স্ত্রী চলে যায় বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ?
বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখি শুধুমাত্র "চারিত্রিক ত্রুটি" থাকলেই বাংগালী নারীরা স্বামী সংসার ত্যাগ করে।
তার চরিত্রহীনতার বিষয়টি আরো ক্লিয়ার হয় যখন তিনি অভিযোগ করেন যে তিনি কোন ইমামকে পাননি যার মোবাইলে "পর্ণ " ছবি নেই।তার দাবী ইমামরা মোবাইলে এসব রেখে সিকোরটি কোড দিয়ে মোবাইল লক করে রাখে?
মশারীর ভেতরে যায়!
প্রশ্ন হচ্ছে,
১)যদি লক -ই থাকে তাহলে তিনি দেখলেন কিভাবে ?
২) যদি তার এবিষয়ে আগ্রহ না থাকে তবে খুঁজবেন কেন?
৩) তিনি নিজে পায়ুকাম এ আসক্ত।
এবার এইসব উত্তরের প্রেক্ষাপটে সুনিশ্চিত, মাসুদ সে ছিল নারী লোভী,চরিত্রহীন পায়ুকামী আর একজন লম্পট ব্যাক্তি এজন্যই তার "স্ত্রী " তাকে ত্যাগ করেছে, এটা ১০০% অযৌক্তিক!
তার আরেকটি অভিযোগ হচ্ছে "কোন ইমাম পাননি যে আল্লাহর জন্য নামাজ পড়ান। সবাই টাকার জন্য নামাজ পড়ায়"
!
এই বক্তব্য থেকে তার "লোভী" মনোভাব ১০০% ফোটে উঠেছে। বুঝতে অসুবিধা হয়না তিনি সব সময় "আর্থিক" বিষয় নিয়ে ভাবতেন আর সে সব নিয়েই আলোচনা করতেন তার প্রচেষ্টা জার্মানির ভিসার প্রান্তিক চেস্টা করছে।
এখন একজন লোভী মানুষের জার্মানির ভিসা পাওয়ার জন্য এই ধরনের লোভীর প্রলাপ বকা ১০০% স্বাভাবিক !
উপরোক্ত তথ্যের আলোকে আমরা বুঝতে পারি যদিও সে ইমামতি করেছে কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তার অন্তর ছিল রোগাক্রান্ত।
এধরনের লোকদের জন্যই আল্লাহ্‌ বলেছেন---
তাদের অন্তরে আছে এক অসুখ, তাই আল্লাহ তাদের অসুখকে বাড়তে দেন। এক অবিরাম কষ্টকর শাস্তি অপেক্ষা করছে তাদের জন্য, কারণ তারা এক নাগাড়ে মিথ্যা [অস্বীকার, প্রতারণা] বলতো। [বাকারাহ-১০]
আল্লাহ্‌ এধরনের লোকদের "মুনাফিক" হিসেবে আক্ষায়িত করেছেন।
মুনাফিকদের সম্পর্কে একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার জানা থাকা দরকার। মুনাফিকরা দুই ধরণের হয় –
১) যারা নিজেরা জানে যে তারা মুসলিম নয় এবং তারা মুসলিম সেজে গুপ্তচরের কাজ করে,
২) যারা মুসলিম, কিন্তু তারা নিজেরা বোঝে না যে তারা আসলে মুনাফিক।
পবিএ ইসলাম কাউকে অধিকার দেয় না অন্য কাউকে মুনাফিক ঘোষণা দেওয়ার।
শুধুমাত্র গুপ্তচর ধরণের মুনাফিকরা যদি কখনও ধরা পড়ে যায়, শুধু তাদেরকে-ই তখন মুনাফিক ঘোষণা দেওয়া যাবে।
কিন্তু যারা মুসলিম, যারা এই ধরণের গুপ্তচর নয়, তাদেরকে কখনই মুনাফিক বলার অধিকার ইসলাম আমাদেরকে দেয় না। কারণ এই দ্বিতীয় প্রকারের মুনাফিক কারা, সেটা কেউ বলতে পারে না।
মহান আল্লাহর تعالى দৃষ্টিতে আমাদের মধ্যে কে এই দ্বিতীয় ধরণের মুনাফিক সেটা জানার ক্ষমতা আমাদের কারো নেই। শুধুমাত্র আমাদের দয়াময় আল্লাহ্ تعالى‌, যিনি আমাদের মনের ভিতরে কি আছে তা ঠিকভাবে জানেন, শুধু তিনিই বলতে পারেন কারা এই দ্বিতীয় ধরণের মুনাফিক।
এই শ্রেণীর মুনাফিক আপনারর- আমার মাঝে অবস্থান করে, পবিএ। ইসলামের কথা বলে কিন্তু অন্তরে তারা ইসলামের আদর্শকে লালন করেনা।ফলে এদের ঈমান হয় ঠুনকো। যেকোন সময়, যেকারো কাছে সার্থের জন্য তারা তাদের ঈমান বিকিয়ে দেয় অবলীলায়।এটা নতুন নয় বরং রাসুলের(সাঃ) যুগেও ছিল। মাসুদ তাদেরই একজন।
এইসবের প্রচারের ক্রীড়ানকরা বুঝেনা, এইধরনের সার্থবাদী, নারী লোভী, পর্ণ আসক্ত, অর্থপ্রেমী, পায়ুকামী আর জার্মানির ভিসা প্রত্যাশী মুনাফিকরা ইসলাম ত্যাগ বা ইসলামকে আঁকড়ে ধরায় ইসলামের কোন লাভ বা ক্ষতি নেই ইন-শা-আল্লাহ।
আর না ক্ষতি হবে ইসলাম ধর্মের তাদের অপপ্রচারে।
এজন্যই হাদীসে কুদসীতে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেনঃ
‘‘.তোমাদের শুরু থেকে শেষ সকলেই যদি তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে মুত্তাকী (পরহেযগার) ব্যক্তির মত হয়ে যায় তাহলে তা আমার রাজত্বে সামান্য বৃদ্ধিও ঘটাবে না। তেমনিভাবে তোমাদের শুরু থেকে শেষ সকলেই যদি তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে পাপিষ্ঠ ব্যক্তির মত হয়ে যায় তাহলে তা আমার রাজত্বে সামান্য হ্রাস ঘটাবে না।.’’
(সহীহ মুসলিম, হাদীস ২৫৭৭)
সবশেষে বলতে চাই,
এইসব মুনাফিকের পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ।এদের পরিণতির বিষয়ে আল্লাহ্‌ পাক বলেনঃ-
নিশ্চয়ই মুনাফিকরা জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্থানে অবস্থান করবে।
(সুরা নিসা : আয়াত ১৪৫)
আল্লাহ্‌ আমাদের সকলের অন্তরকে সমস্ত ঈমান বিধ্বংসী রোগ থেকে হেফাজত করুন, আমিন।



No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.