ইসলামে নারী অধিকার বিষয় নাস্তিকদের সমস্ত অভিযোগের শক্তিশালী খণ্ডন

 ইসলামে নারী অধিকার বিষয় নাস্তিকদের সমস্ত অভিযোগের শক্তিশালী খণ্ডন

টিকাঃ মুসলিমদের যৌক্তিক লেখাগুলো বিভিন্ন পেজ থেকে নেয়া হয়েছে তাই কারো নাম উল্লেখ করা হচ্ছে না । ধন্যবাদ।
আপনি তো পর্দা করছেন! কিন্তু পর্দা হচ্ছে কি আপনার ?
(১) মহিলাদের লেবাসের শর্তাবলী নিম্নরূপ:লেবাস (পোশাক) যেন দেহের সর্বাঙ্গকে ঢেকে রাখে । দেহের কোন অঙ্গ বা সৌন্দর্য যেন কোন বেগানা (যার সাথে বিবাহ বৈধ) পুরুষের সামনে প্রকাশ না পায় । কেননা, নবী (সা:) বলেন: “মেয়ে মানুষের সবটাই লজ্জাস্থান (গোপনীয়) । আর সে যখন বের হয়, তখন শয়তান তাকে পুরুষের দৃষ্টিতে পরিশোভিতা করে তোলে । (তিরমিযী, মিশকাতুল মাসাবীহ: ৩১০৯)
সবটাই যেহেতু লজ্জাস্থান তাই মুখ ঢেকে রাখতে হবে এতে কোন সন্দেহ নেই, যেহেতু এটাই হাদিসের ভাষ্য তাই এর বিপরীত অর্থাৎ মুখ খুলে রাখা বৈধ নয় সে যেই বৈধ বলুক না কেন । সাহাবাদের মহিলাগণ যখন পথে চলতেন, তখন তাঁদের নিম্নাঙ্গের কাপড়ের শেষ প্রান্ত মাটির উপর ছেঁচড়ে যেত । নাপাক জায়গাতে চলার সময়েও তাদের কেউই পায়ের পাতা বের করতেন না । (মিশকাতুল মাসাবীহ: ৫০৪)
(২)যে লেবাস মহিলারা পরিধান করবে সেটা যেন (বেগানা পুরুষের সামনে) সৌন্দর্যময় ও দৃষ্টি-আকর্ষী না হয় । যেহেতু মহান আল্লাহ্ বলেন,“সাধারণতঃ যা প্রকাশ হয়ে থাকে তা ছাড়া তারা যেন তাদের অন্যান্য সৌন্দর্য প্রকাশ না করে ।” (সূরা আন নূর, আয়াত: ৩১)
(৩)লেবাস যেন পাতলা না হয়, যাতে কাপড়ের উপর থেকেও ভিতরের চামড়া নজরে আসে । নচেৎ ঢাকা থাকলেও খোলার পর্যায়ভুক্ত ।একদা হাফসা বিনতে আব্দুর রহমান (রা:) পাতলা উড়না পরে হযরত আয়িশা (রা:) এর নিকট গেলে তিনি তার উড়নাকে ছিঁড়ে ফেলে দিলেন এবং তাকে একটি মোটা উড়না পরতে দিলেন । (মিশকাতুল মাসাবীহ: ৪৩৭৫)
(৪)পোশাক (লেবাস) যেন এমন আঁট-সাঁট (টাইটফিট) না হয়, যাতে দেহের উঁচু-নিচু ব্যক্ত হয় । কারণ এমন ঢাকাও খোলার পর্যায়ভুক্ত এবং দৃষ্টি-আকর্ষী ।
(৫) নিজ কক্ষের বাহিরে যেন সুগন্ধি ব্যবহৃত লেবাস না হয় । নবী (সা:) বলেন, “সুগন্ধ ছড়ানোর উদ্দেশ্যে কোন মহিলা যদি তা ব্যবহার করে অন্য পুরুষের সামনে যায়, তবে সে ব্যভিচারীনী ।” (তিরমিযী, মিশকাত ১০৬৫) এমনকি সুগন্ধি ব্যবহার করে মহিলারা মসজিদেও যেতে পারে না । (ইবনে মাজাহ, সিলসিলাহ সহীহা:১০৩১)
(৬)লেবাস যেন কোন কাফির মহিলার অনুকৃত না হয় । কেননা, নবী (সা:) বলেন, “যে ব্যক্তি যে জাতির সাদৃশ্য অবলম্বন (লেবাসে-পোশাকে, চাল-চলনে অনুকরণ) করবে সে তাদেরই দলভুক্ত ।” -(সুনানে আবু দাউদ, মিশক , মিসকাাতুল মাসাবীহ: ৪৩৪৭)
(৭)তা যেন পুরুষের লেবাসের অনুরূপ না হয় । কারণ নবী (সা:) সেই নারীদের অভিশাপ দিয়েছেন, যারা পুরুষের বেশ ধারণ করে এবং সেই পুরুষদেরকেও অভিশাপ দিয়েছেন, যারা নারীদের বেশ ধারণ করে । (আবু দাউদ: ৪০৯৭; ইবনে মাজাহ:১৯০৪)
(৮) লেবাস যেন জাঁকজমকপূর্ণ প্রসিদ্ধজনক না হয় । কারণ এসব পোশাকে পরিধানকারীর মনে অহংকার সৃষ্টি হয় এবং দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে । তাই নবী (সা:) বলেন, “যে ব্যক্তি দুনিয়াতে প্রসিদ্ধজনক লেবাস পরবে, আল্লাহ্ তাকে কিয়ামত দিবসে লাঞ্চনার লেবাস পরাবেন ।”(সুনানে আবু দাউদ, মিশকাতুল মাসাবীহ: ৪৩৪৬)
উপরের শর্তাবলী বর্তমান সমাজ ব্যবস্থায় যে কোন মহিলার জন্যই যথেষ্ট কঠিন । তবে আমরা (পুরুষেরা) যদি আমাদের স্ত্রী, মেয়ে, মা ও বোনদের সহযোগীতা করি তবে তা অনেকটা সহজ হয়ে যাবে (ইনশা আল্লাহ্) আর মহিলারা যদি পরকালীন সুখের চিন্তাটুকু মাথায় রাখে, তবে এতটুকু কষ্ট খুবই সহজ হয়ে যাবে (ইনশা আল্লাহ)এবং সাথে ফ্রী পেয়ে যাবেন ইহকালীন সম্মান ও নিরাপত্তা (ইন শা আল্লাহ্) । আল্লাহ্ আমাদেরকে বুঝতে ও মানতে সহজ করুন এবং পরকালে সম্মানিত করুন । আমীন ।
==============================================================
নারীবাদীরা সবাই পুরুষদের মতো পোশাক পড়ার অধিকার চাই কিন্তু আমরা পুরুষরা কখনো মেয়েদের মতো পোশাক পড়তে চাই না! এটা আমাদের পুরুষদের জন্য লজ্জার ব্যাপার! নারীবাদীরা পুরুষের মতো পোশাক পড়তে চেয়ে নারীদের অপমান ও ছোটো করে না?
================================================================
আমি বিয়ে করেছি, আমার বউ আছে।
এখন আমি যদি বলি আমার আরো এক বা একাধিক গালফ্রেন্ড, সেক্সফ্রেন্ড দরকার। সেই সাথে আমি পরকিয়া, লিভটুগেদার, পতিতালয় গমন করতে চাই।
তবে নাস্তিকরা বলবে গুড! আপনি এগুলো করতেই পারেন!! এসব আপনার ব্যক্তি স্বাধীনতা!!! এবং নাস্তিকতায় এগুলো অনৈতিক কিছু নয় তথা বৈধ।
ঠিক একই কথা যদি আমি একটু অন্য রকমভাবে বলি যে, 'আমি আরো একটা বা চারটা বিয়ে করতে চাই।' তবে নাস্তিকরা তেলেবেগুনে জ্বলে যায় এবং আমার প্রথম বউয়ের পক্ষ নিয়ে আগলা মানবতার দোহাই দিয়ে কান্নাকাটি শুরু করে দেয় এবং বাণী ছুড়তে থাকে এটা নারী অধিকার ক্ষুন করে, এটা অমানবিক, বর্বর, মধ্যযুগিয় প্রথা। অথচ আমি যখন গালফ্রেন্ড, সেক্সফ্রেন্ড, পরকিয়া, লিভটুগেদার, পতিতালয় গমন করতে চেয়েছিলাম তখন কিন্তু তারা আমার প্রথম বউয়ের কথা চিন্তা করেনি বা মনে রাখেনি বরং উল্টো এসবে স্বাগত জানিয়েছে এবং সেগুলো অনৈতিক কিছু নয় তথা বৈধ স্বীকৃতি দিয়েছে।
নাস্তিকদের এই দুমুখো নীতির কারন হল- তারা ইসলাম বিদ্বেষী এবং পাক্কা ভিন্ন ধর্মী। ইসলাম বিরোধিতা করাই তাদের রুজি রোজগারের একমাত্র পন্থা।
===================================================================
অল্প বয়সে বিয়ে যাদের ,অনেক সুবিধা রয়েছে তাদের।
===============================
অল্প বয়সে বিয়ে হলে মানষিক ও শারীরিক সমস্যার কথা বলে অল্প বয়সে বিবাহের অপপ্রচারকারীরা।তাদের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হয়ে সরকার বাল্য বিয়ে নিরোধ আইন করেছে !!
অথচ গবেষনায় এসেছে অল্প বয়সে বিয়ের মানষিক দিকগত সুবিধা অনেক । যেমন-
১) স্বামী স্ত্রী একেক অপরের জীবন এবং ব্যক্তিত্ব গড়তে সাহায্য করেন, ফলে তাদের মাঝে ব্যক্তিত্বের সংঘর্ষ কম হয়।
২) এই বয়সে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সহজেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে এবং এই বন্ধুত্ব বজায় থাকে সারাজীবন।
৩) হাতে হাত রেখে জীবনের অনেক বড় কিছু সিদ্ধান্ত নিতে হয়ে দুজনকে। ফলে একটা বোঝাপড়া গড়ে ওঠে তাদের মাঝে।
৪) এই বয়সে পড়াশোনা বা ক্যারিয়ার নিয়ে অনেকেই চিন্তায় থাকেন, ভাবেন পাশে প্রেরণা দেবার একজন মানুষ থাকলে ভালো হলো। বিয়ে করে থাকলে এই মানুষটি সর্বক্ষণই আপনার পাশে থাকবেন।
৫) কম বয়সে সবাই ই থাকেন বেশ টানাটানির মধ্যে। বিলাসিতা ছাড়া এভাবে জীবন শুরু করে একটা সময়ে সচ্ছলতার মুখ দেখেন দুজনেই। এর ফলে একজনের প্রতি আরেকজনের আস্থা তৈরি হয়।
৬) আপনার যদি সন্তানের ইচ্ছে থাকে, তবে অল্প বয়সে সন্তান নেওয়া সুবিধা। কারণ এ সময়ে শরীর সন্তান ধারণের জন্য উপযুক্ত থাকে।
৭) কম বয়স থেকেই নিজের জীবন দুজনের জন্য মানিয়ে নিয়ে তৈরি করলে কখনোই সমস্যা হয় না দুজনের মাঝে।
৮) কম বয়সে বিয়ে করলে জীবনের বিভিন্ন বাধা বিপত্তি সামলে একই সাথে কিছু সাফল্যের স্বাদ নেওয়া যায়। পরে বিয়ে করলে আর এই সুখটা পাওয়া যায় না।
৯) স্বার্থপর কোনো অভ্যাস গড়ে ওঠে না দুজনের কারও মাঝেই।
১০) দুজনে একসাথে ভবিষ্যত পরিকল্পনা করাটা সহজ হয়।
১১) একে অন্যকে জানার সুযোগ পায়, পরষ্পরের প্রতি মুহব্বত বৃদ্ধি পায় , সহনশীল হন। পারষ্পরিক সহযোগীতা করার মনোভাব বৃদ্ধি পায়ঃ এরা সক্রিয় এবং একে অন্যকে সহযোগিতা করার প্রবনতা বৃদ্ধি পায়।
১২) একসাথে অনেক বছর জীবন কাটানোর সুযোগ পায়। সন্তান জন্মদানে বেশি সক্ষম থাকে ।
http://goo.gl/48sPQ4
আপনার বিশ্বাস না হলে আপনার বাবা কিংবা আপনার দাদার ইতিহাস জানুন। জানুন তারা কত বছর বয়সে বিয়ে করেছে, কিভাবে তাদের জীবন কেটেছে, তাদের মধ্যে মুহব্বতের গভীরতা কটুটুকু রয়েছে, তাদের সন্তানেরা কেমন হয়েছে, কি করে তারা এতগুলো বছর একত্রে কাটিয়েছে।
যারা বাল্যবিবাহের বিরোধীতা করে তারা মুলত সুন্নতের বিরোধীতা করে । কারন অল্প বয়সে হযরত আয়েশা ছিদ্দিকা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহা উনার শাদী হয়েছিল।
বাল্য বিবাহ বিরোধীরা চায় যাতে মুসলিম সমাজ পাশ্চাত্যের মত অনৈতিকতায় ডুবে যাক। যার প্রমাণ ভুরি ভুরি।
===================================================================
ভেবেছেন কখনো !
আজ প্রযন্ত কোন নারীবাদী কে দেখলাম না পর্নোগ্রাফির বিরুদ্ধে কথা বলতে!পর্নোগ্রাফি তে কী নারী কে সম্মান করা হয়?যেখানে নারী কে এক সাথে একাধিক পুরুষ নিয়ে নোংরা খেলায় মেতে উঠে।যৌ...পথ,পায়ু পথ,মূখ্য পথ কোন পথে ই বাধ রাখে না।সেখানে পুরুষ তার যৌ...রস সেই নারীর মুখে ফেলে।এটা কী নারী জাতির সম্মান?এটা যদি নারী জাতির সম্মান হয়।তাহলে নারী জাতির অম্মান কোনটা?আজ প্রযন্ত কোন নারীবাদী কে দেখলাম না।বেশ্যাবৃত্তি বিরুদ্ধে কথা বলতে!বেশ্যাবৃত্তি কী নারী জাতির সম্মান?যেখানে নারী না পাবে স্বামীর ভালবাসা,না পাবে শ্বশুর শ্বাশুরীর ভালবাসা,না পাবে ছেলে মেয়ের ভালবাসা,না পাবে পাড়া প্রতিবেশির ভালবাসা,না পাবে আত্বীয় স্বজনদের ভালবাসা।কারো কোন ভালবাসা পাবে না।গাজা খোর,মদ খোর,নেশা খোর অপরিচিত এক পুরুষ আসবে টাকা দিয়ে পশুর মত ধমড়ে,মুচড়ে ভোগ করে চলে যাবে।একবার জিজ্ঞাসাও করবে না তোমার কী কষ্ট হচ্ছে?তোমার কী কোন সমস্যা হচ্ছে?ভোগ করার পর পাছায় লাত্থি দিয়ে ফেলে চলে যাবে আর ফিরেও তাকাবে না।তার পরেও যত দিন রুপ,যৌবন আছে ততো দিন।রুপ,যৌবন শেষ আপনার বেশ্যাবৃত্তিও শেষ।এটা কী নারী জাতির সম্মান?এটা যদি নারী জাতির সম্মান হয়।তাহলে নারী জাতির অসম্মান কোনটা?
=======================================================================
আঘুনিকতার নামে নারীকে পণ্য বানানো হচ্ছেঃ
* যে যুগে জোরপূর্বক নারীরা ধর্ষিত হতো,সে যুগের নাম ছিলো বর্বর যুগ!
* আর বর্তমানে সেচ্ছায় নারীরা বিভিন্ন যৌন পল্লিতে ধর্ষণ গ্রহন করে,এটা হয়ে যায় আধুনিক যুগ!
* যে যুগে নারীরা সবার সামনে নর্তকী নাম নিয়ে নৃত্য করতে হতো, সেটা ছিলো বর্বর যুগ!
* বর্তমানে নারীরা সংস্কৃতির নাম দিয়ে নিজের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অন্য পুরুষকে সেচ্ছায় আনন্দে বিলিয়ে দেয় বাহ্ এটা আধুনিক যুগ!
* যে যুগে একবার ধর্ষিত হলেই বাচ্চা প্রশবের মাধ্যমে প্রমান হয়ে যেতো,ধর্ষনকারী আর ধর্ষিতা, সেটা ছিলো বর্বর যুগ!
* আর বর্তমানে বিজ্ঞানের বদৌলতে একজন নারী পুরুষ সেচ্ছায় হাজারবার ধর্ষিত হলেও ঐ নারী পুরুষের সতীত্ব বজায় থাকে বাহ্ কি মজার আধুনিক যুগ!
* যে যুগে যৌন চাহিদা মেটাতে ধনিরা নাম কা ওয়াস্তে ২০-৩০ টা বিয়ে করতো, সেটা ছিলো বর্বর যুগ!
* বর্তমানে বিয়ে না করেই হাজারবার হাজার নারীর সাথে যৌন চাহিদা মিটানো সম্ভব বাহ্ কি ঝাক্কাস আধুনিক যুগ!
======================================================================
অভিযোগ : ইসলাম নারীদের উপর বোরকা চাপিয়ে দিয়ে অত্যাচার করেছে।
জবাব : কুরআনে কোথাও বোরকা'র কথা পেলাম না, এমনকি হাদীসেও পেলাম না। আপনারা পেয়ে থাকলে কোথায় পেলেন জানাবেন প্লীজ।
বোরকা পরলে পর্দার বিধান সহজে মানা যায় বলে মুসলিম নারীরা এটা পরিধান করে থাকেন। এবং অধিকাংশই এটা স্বেচ্ছায়ই পরেন, জোর করে পরানো হয় না। এখন কেউ যদি বোরকা পরতে কাউকে বাধ্য করে তবে সেটা তার (যে জোর করে) দোষ, ইসলামের না। দ্বীনের ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নেই (কুরআন ২:২৫৬)।
আর বোরকা কারও সম্মান কমায় না, বাড়ায়। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
====================================================
একটি ধর্ষিতা মেয়ের কাছে সেলিমের প্রশ্ন?
সেলিম:- ওরা তোমাকে ধর্ষন করছেন কেন?
যুবতী:- জানিনা
সেলিম:- ওরা কি তোমার বাবা ছিল?
যুবতী:- না,
সেলিম:- তোমার ভাই ছিল?
যুবতী:- না,
সেলিম:- তোমার স্বামী?
যুবতী:- তাও না।
সেলিম:- তাহলে নিশ্চয় বিএফ ছিল?
যুবতী:- আরে ওটাও না।
সেলিম:- তাহলে ওরা কারা?
যুবতী:- ওরা জাস্ট ফ্রেন্ড ছিল!!
সেলিম:- জাস্ট ফ্রেন্ডের সাথে তুমি কিসের ভরসায় এত রাতে হোটেলে গেলে?
যুবতী:- আরে আমি কি কারোর মনে ঢুকে দেখেছি নাকি যে কার মনে কি আছে
সেলিম:- এখানেই তুমি ভুলটা করলে।
যুবতী:- কিভাবে?
সেলিম:- আচ্ছা ব্যাংকে যে এত লোক ঢুকে, ব্যাংক ম্যানেজার কি বুঝতে পারে কার মনে কি আছে?
যুবতী:- না,
সেলিম:- তাকে কি কখনো দেখেছো, তার মূল্যবান সম্পদ,টাকা পয়সা ভোল্ড ছাড়া যত্রতত্র রাখতে?
যুবতী:- না।
সেলিম:- আচ্ছা, জুয়েলারি দোকানেও তো অনেক লোক
ঢুকে, তারাও কি বুঝতে পারে কার মনে কি আছে?
যুবতী:- না,
সেলিম:- তাদেরকেও কি কখনো দেখেছো, তাদের মূল্যবান
গোল্ড, ডায়মন্ডগুলো লকার ছাড়া যত্রতত্র রাখতে?
যুবতী:- না।
সেলিম:- রাস্তায় তো অনেক মানুষ ঘুরাঘুরি করে, আমরা
কি কখনো বুঝতে পারি কার মনে কি আছে?
যুবতী:- না,
সেলিম:- আমরা কেউ অনেক টাকা পয়সা, বা মূলবান কোন
বস্তু নিয়ে কোন নির্জন রাস্তা, গভীর রাতে যত্রতত্র ঘুরতে
বা যেতে কোন প্রকার নিরাপত্তা বা সতর্কতা ছাড়া?
যুবতী:- না।
সেলিম:- তাহলে কেন তুমি এমন ভুলটা করলে? কোন প্রকার
সতর্কতা বা নিরাপত্তা না নিয়ে গভীর রাতে জাস্ট ফ্রেন্ডের সাথে হোটেলে গেলে?
যুবতী:- আমি তো বললাম আমার ভুল হয়েগেছে, এখন কি আপনি আমার বিচার করবেন নাকি ধর্ষকের বিচার করবেন?
সেলিম:- অবশ্যয় ধর্ষকের বিচার হবে, সেই সাথে তোমারও
বিচার হবে। ধর্ষকের হবে আদালতে,
তোমার হবে সামাজিক ভাবে।
যুবতী:- আমার কি অপরাধ? আমি কি করেছি?
সেলিম:- ব্যাংক যখন লুট হয় তখন ডাকাতের যেমন বিচার হয়,
তেমনি ব্যাংক ম্যানেজারেরও বিচার হয়, যথাযথভাবে
নিরাপত্তা ব্যবস্থা না নেওয়ার জন্য। তোমার অপরাধ হচ্ছে, ওরা তোমার বাবা, ভাই, স্বামী না হওয়ার শর্তেও "জাস্ট ফ্রেন্ডের" সাথে হোটেলে গিয়েছো।
তোমাদের মত মেয়েগুলো যারতার সাথে মেলামেশা করবে, যত্রতত্র
রাত্রী যাপন করবে, তারপর বলবে,
আমি ইজ্জৎ হারিয়েছি,
আমি ইজ্জৎ হারিয়েছি!"
বিচার চাই, বিচার চাই"!
তোমরাই সমাজকে কূলষিত করছো, তাই তোমাদের বিচার
সামাজিক ভাবেই......।
======================================================
মেয়ে যদি জানে ছেলে নাস্তিক !
কোনো মেয়ে বিয়ে করার সময় যদি জানতে পারে ছেলে নাস্তিক! সে মরে গেলেও ওই ছেলেকে বিয়ে করবে না। কেননা, মেয়েটি জানে নাস্তিকরা মা, বোন, মেয়ে, চাচী, মামী, শালী, শাশুড়ী সবার সাথে যৌন মিলনে বিশ্বাসী। ফ্রী সেক্স বলে কথা। তাছাড়া বাবা, ভাই, ছেলে, চাচা, মামা, শালা, শশুড় কেউ ছাড়বে না! সমকামী বলে কথায়। বাড়ীর গৃহপালিত পশু-পাখি গরু, ছাগল, কুকুর, বেড়াল, মুড়গী তো আছেই! পশুকামী বলে কথা। কোন মেয়ে তার মা-বাবা, ভাই-বোন, শশুর-শাশুড়ী, আত্মিয়-স্বজন ও গৃহপালিত পশু-পাখিকে বিপাকে ফেলবে??? এর চেয়ে সারা জীবন কুমারী হয়ে থাকবে, তবুও নাস্তিকে বিয়ে করবে না।
★   ইউরোপের জনৈক যৌন বিজ্ঞানী বলেন, নারী মুক্তি আন্দোলনের সদস্য দুই সহোদর ভাই বোন একবার একই শয্যায় রাত যাপন করলো। পরে বোন তার ভাইকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বললো, ভাইয়া! তুমি যা আনন্দ দিলে না, উহঃ আব্বুও এমন পারে না।ভাই তখন পুলকিত হয়ে বললো, তুই ঠিকই বলছিস কারণ আম্মুও তো তাই বলে।[মাসিক জাগো মুজাহিদ -আগষ্ট-১৯৯৫..৩১-পৃষ্ঠা]
============================================
যুবতি মেয়ে একজন আলেম কে প্রশ্ন করলো।
#মেয়েঃ সৌন্দর্য যদি লুকিয়েই রাখতে হবে,
তবে কেন নারীকে স্রষ্টা এতো সৌন্দর্য দিলেন ??
#আলেমঃ মা-মনি বলছি।
আগে বলো, তোমার হাতে কী ?
আর এরকম কচ্ছপের মতো হাটছো কেন? ?
#মেয়েঃ এগুলো ডিম।
জোরে হাটলে ভেঙ্গে যাবে তো, তাই।
#আলেমঃ ভাঙলে অসুবিধা কী ?
ডিম ভেঙ্গেই তো খেতে হবে।
#মেয়েঃ কী যে বলেন ভেঙ্গে গেলে
তো সর্বনাশ।
ডিম যাবে, রাস্তাও নষ্ট হবে।
কেউ আবার তাতে
পিছলে পড়ে আমাকে গালি দেবে।
#আলেমঃ তার মানে, তুমি কি ডিম ভেঙ্গে খেতে
চাও না?
#মেয়েঃ খেতে হলে আমি এই রাস্তায় ভাঙবো কেন!
বাসায় নেয়ার পর আম্মুকে দিবো।
আম্মু রান্নার সময় ভেঙ্গে রান্না করবেন।
---------------
#আলেমঃ দেখো মা-মনি সামান্য একটা ডিম ভাঙ্গার
জন্য নির্দিষ্ট স্থান এবং পাত্র আছে।
সবাই তা জানে।
অথচ সৃষ্টিজগতের শ্রেষ্ঠ জাতি নারীর সৌন্দর্য
যেথায় সেথায় প্রদর্শন করবে !!
নির্দিষ্ট স্থান এবং পাত্র থাকবে না।
সেটা কি যুক্তিযুক্ত হল? ?
শোনো মেয়ে নারীদেরও সৌন্দর্য
প্রদর্শনের জন্য, নির্দিষ্ট স্থান ও পাত্র আছে।
সেখানেই সৌন্দর্য প্রদর্শন করো, অন্য কোথাও না।
----------------
এখানে নারীর সৌন্দর্য প্রদর্শনের স্থান হল ঘর।
আর নারীদের সৌন্দর্য দেখার একমাত্র অধিকার তার স্বামীর।
আর অন্য কারো সে অধিকার নাই ।
ইসলাম নারীর জন্য পর্দা ফরজ করে দিয়েছে।
ঘরের বাহিরে যেতে হলে অবশ্যই পর্দা করতে
হবে তোমার সৌন্দর্য যেন অন্য কেউ না দেখে।
তুমি তোমার সৌন্দর্য যেখানে সেখানে
প্রদর্শন করতে পারবেনা।
আর যাকে তাকে তোমার সৌন্দর্য দেখাতে পারবেনা।
অতএব, তুমি সৌন্দর্য প্রদর্শন করবে তোমার
স্বামীর জন্য তাও নির্দিষ্ট স্থানে।
অন্য কোথাও নয়।..
====================================================
নাস্তিক অন্ধ বিশ্বাসী তসলিমা নাসরিন দাদির ঘটনাঃ
সূরা বনী ইসরাইল পাঠ করছিলাম। হঠাৎ করেই ৬৭ নং আয়াতে এসে থেমে যেতে হল, আয়াতটিতে চোখ আটকে গেল তাসলিমা নাসরিনের কথা মনে পড়ার কারণে। হ্যা, ঠিকই বলছি, কোন ভুলভাল বকছি না। ১৪০০ বছর আগের আল্লাহর তরফ থেকে আসা শতভাগ সত্য কিতাব আল-ক্বুর'আন সময়ের টেষ্টে আন-প্যারালাল, অতুলনীয়, অভাবনীয়। ক্বিয়ামত পর্যন্ত এর প্রতিটি আয়াত থাকবে লেটেষ্ট, সময়ের দাবী হিসেবে থাকবে জাজ্বল্যমান। মূল ঘটনা বলি শুনুন।
ড. মোহিত কামাল নামে একজন ডাক্তার তার লেখা বই 'মানব মনের গতি-প্রকৃতি'-তে নিজের জীবনের একটি ঘটনা উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন, একবার তিনি তসলিমা নাসরিনের সাথে কোন এক সমুদ্র ভ্রমনের সঙ্গী ছিলেন। ফেরার পথে হঠাৎ করে সমুদ্রে প্রচন্ড রকম ঝড় উঠে এবং তাদের লঞ্চটি উল্টে যাবার উপক্রম হয়।সবাই খুব ভয় পেয়ে চেঁচামেচি করতে থাকে।বাতাসের ক্ষিপ্রতা আরো বেড়ে যায়। অবস্থা তখন বেগতিক। ড. মোহিত তখন লঞ্চে তসলিমা নাসরিনের খুব কাছে অবস্থান করছিলেন।
তিনি লিখেন- 'যখন প্রচন্ড বাতাসে আমাদের লঞ্চ ডুবে যাবার অবস্থা হয়, সবাই যখন ভয়ে খুব চিৎকার করছিল, তখন তসলিমাকে আমি বলতে শুনেছি, - 'ও আল্লাহ গো, মরে গেলাম গো! বাঁচাও আল্লাহ বাঁচাও'। তিনি এই প্রসঙ্গ টেনে বোঝালেন যে, একজন মানুষ বাইরে যতই খোদাদ্রোহী,উগ্র আর সৃষ্টিকর্তা বিমুখ হোক না কেন, সাইকোলজিক্যালি তার মনের ভেতরে ঠিকই কোন এক জায়গায় সৃষ্টিকর্তার প্রতি এক টুকরো বিশ্বাস থেকেই যায়।
আর এটি প্রকাশ পায় তখন, যখন ওই ব্যক্তি জীবন- মরনের মাঝামাঝিতে অবস্থান করে। আসুন মিলিয়ে নেই সূরা বনি ইসরাইলের ৬৭ নং আয়াত যার কারণে উপরের ঘটনার প্রসঙ্গ টানা। আল্লাহর ক্বসম তাতে বলা আছে- "যখন সমুদ্রে তোমাদের উপর বিপদ আসে, তখন শুধু আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে তোমরা আহবান করে থাক তারা তোমাদের মন থেকে হারিয়ে যায়। অতঃপর তিনি যখন তোমাদেরকে স্থলে ভিড়িয়ে উদ্ধার করে নেন,তখন তোমরা মুখ ফিরিয়ে নাও। মানুষ বড়ই অকৃতজ্ঞ"।তাসলিমা নাসরিনরা বড়ই অকৃতজ্ঞ। স্থলে এসে আবার আল্লাহদ্রোহীতায় মেতে উঠেছে, নিয়েছে মুখ ফিরিয়ে। আমার জানা নাই এরপর উনি আর কোনদিন লঞ্চে উঠেছেন কিনা। মহান আল্লাহ্ একই সূরার ৬৯ নং আয়াতে বলেছেন- "অথবা তোমরা কি এ বিষয়ে নিশ্চিন্ত যে, তিনি তোমাদেরকে আরেকবার সমুদ্রে নিয়ে যাবেন না, অতঃপর তোমাদের জন্যে মহা ঝটিকা প্রেরণ করবেন না, অতঃপর অকৃতজ্ঞতার শাস্তিস্বরূপ তোমাদেরকে নিমজ্জিত করবেন না, তখন তোমরা আমার বিরুদ্ধে এ বিষয়ে সাহায্যকারী কাউকে
পাবে না" অপেক্ষায় রইলাম। দুইটি আশায় বুক বেঁধে রইলাম ইন শা আল্লাহ। হয় তিনি আবার লঞ্চে উঠবেন না হয় তিনি তাওবা করবেন। ফিরে আসবেন সিরাত্বুল মুস্তাক্বীমের পথে। ফিতরাত আর হক্ব কখনো
আড়াল করে রাখা যায় না। সময় আর সুযোগ বুঝে তা বের হয়ে আসবেই আসবে। আমাদের আল্লাহ ভোলা মিছে অভিনয় তো সময়ের অপচয় ছাড়া আর কিছুই নয়। তাসলিমাদের সময় এখনো আছে, যৌবনের দরজা বন্ধ হয়ে গেলেও তাওবার দরজা এখনো বন্ধ হয়ে যায়নি। মিথ্যা নাটক, মিথ্যা অভিনয় আর কয়দিনের? সময় এসেছে বাতিলকে বাদ দিয়ে সবার সামনে সত্য বলে দেওয়ার, সত্যগ্রহণ করার। যদি সে তাওবা করে তবে সে নিজের ভালোর জন্যই করবে। "বুদ্ধি হবার পর থেকে আর কখনো
রোজা করি নি"- এই কথা ভুলে গিয়ে "নির্বুদ্ধিতার কারণে রোজা বাদ দিয়েছি আল্লাহ্ গো! আমায় বাঁচাও"- এরকম বলবে। সেটাতেই রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। কেননা আমাদের সবাইকে সেই রব্বের দিকেই প্রত্যাবর্তন করতে হবে। প্রশান্ত আত্না নিয়ে অথবা লাঞ্চিত অবনত হয়ে। সুযোগ বারবার আসেনা একথা ভুল বরং সুযোগ বারবারই আসে আমরাই চুলবুল, সাজি নষ্টের মূল। "
নিশ্চয়ই আপনার রব্বের শাস্তি ভয় করার মত" [সূরা বনি ইসরাইল, আয়াত:৫৭]
===================================
আমাদের মেয়েরা ধর্ষনের শাস্তি হিসেবে ১৪০০ বছর আগে ইসলাম নির্ধারিত ধর্ষনের শাস্তিও চাননা আবার ধর্ষিতাও হতে চান না। তারা শুধু চান ছেলেদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হোক। তারা ধর্ষন এড়াতে শুধুমাত্র ছেলেদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন চান।
 কিন্তু তারা এটা জানেননা যে, শুধুমাত্র দৃষ্টিভঙ্গির বা মানসিকতার পরিবর্তন করেই কোন অপরাধ দমন করা যায়না। ধর্ষনও একটি অপরাধ। ঘোরতর অপরাধ। অপরাধ দমন করতে প্রয়োজন উপযুক্ত শাস্তি। যে শাস্তি অপরাধীর মনে ভয় সৃষ্টি করবে। সেই ভয় তাকে  অপরাধ  করনে বাধা দিবে।
১৪০০ বছর আগের ইসলাম নির্ধারিত ধর্ষনের সেই শাস্তি কি??????
১) পুরুষ যদি বিবাহিত হয় তাহলে তাকে জনসম্মুখে গর্তে পুতে পাথর নিক্ষেপ করে হত্যা করা।
২) পুরুষ যদি অবিবাহিত হয় তাহলে জনসম্মুখে তাকে বেধে ১০০ বেত্রাঘাত করা। ৭০-৮০ টি বেত্রাঘাত করলেই  বেশিরভাগ  ধর্ষক  মারা  যায়।। একজন ধর্ষকের জন্য এর চেয়ে উপযুক্ত কঠিন শাস্তি আর কি হতে পারে????
অনেকেই বলতে পারেন, এই শাস্তি প্রয়োগ করেও কি আরব রাষ্ট্ গুলো ধর্ষকদের দমিয়ে রাখতে পারছে????
তাহলে একটু চোখ বুলিয়ে নিন। ধর্ষনের আসলি দাওয়াই খুজে বের করুনঃ-
ধর্ষনের হার অনুযায়ী ২০৬ দেশের মধ্যে প্রথম ৫ দেশঃ----
১) South Africa: প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১১৯৫ জন ধর্ষিত হয়।
২) Australia: প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন ধর্ষিত হয়।
3) Canada : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়।
৪) U.S.A : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়।
৫) India : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়।
তালিকার শেষের ৫ টি দেশ:----
৫) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ২ জন ধর্ষিত হয়। এখানে মেয়েদের পর্দা না করে বের হওয়া মানা। এবং ধর্ষকের শাস্তি ১৪০০ বছর আগের ইসলাম নির্ধারিত শাস্তি।।
৪) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর। প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক।
২) Oman : এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
১) Indonesia : এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৮ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
# ফলাফলঃ মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ও ধর্ষনের কঠিন শাস্তি প্রয়োগ হওয়ার কারনেই ঐ দেশগুলোতে ধর্ষনের হার এত কম।
[Source: Official cold case investigations for rape records. উপরের প্রথম পাঁচটি দেশই অমুসলিম কান্ট্রি এবং নিচের পাঁচটি দেশই মুসলিম কান্ট্রি]
শুধুমাত্র দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন নয়, দরকার ধর্ষনের কঠিন শাস্তি প্রয়োগ এবং সাথে সাথে আপনাদের পোষাকের শালীনতা   ইসলাম  ধর্মে  যাকে আমরা পর্দা বলি।
====================================
 প্রতিটি দেশে, প্রতিটি সমাজে প্রতিটি ব্যবস্থায় ধর্ষণকে সবথেকে বড় এবং ঘৃণ্য অপরাধ বলে ধরে নেওয়া হয়। ধর্ষণের বিরুদ্ধে শাস্তির বিধানও তেমনভাবেই ঠিক করা হয়। কোথাও কোথাও আবার এই বিষয়টিকে সামাজিক ব্যধি বলেও ধরে নেওয়া হয়। বিশ্বে এমন কতগুলি দেশ আছে যেখানে ধর্ষণের সাজা মারাত্মক। তেমনি কয়েকটি দেশের নাম নীচে উল্লেখ করলাম______
👉১★    #  ইরানন : হয় ফাঁসি, না হয় সোজাসুজি গুলি। এভাবেই এদেশে শাস্তি দেওয়া হয় ধর্ষককে। কারণ তারা মনে করে, দোষী ধর্ষিতা নন, ধর্ষকই এই কাজে আসল দোষী।
👉২★     #  আফগানিস্থান: এই দেশটির কথা উঠলেই মনে পরে তালিবানী শাসন। কিন্তু, অদ্ভুত বিষয় আফগানিস্থানে ধর্ষণের হার অত্যন্ত কম। তবে, সেখানে ধর্ষণের সাজা শুনলে আপনিও আঁতকে উঠবেন। কারণ, ধর্ষণ করে ধরা পড়লে সোজা মাথায় গুলি করে মারা হয় ধর্ষককে।
👉৩★     #  ফ্রান্স: নির্যাতিতার শারীরিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে ধর্ষকের সাজা ঠিক করা হয় এখানে। তবে, ধরা পড়ার পর এবং অপরাধ প্রমাণিত হলে কমপক্ষে ১৫ বছরের জেল। অপরাধ গুরুতর হলে তা বেড়ে হতে পারে ৩০ বছরও।
👉৪★     #  উত্তর_কোরিয়া: এদেশে ধর্ষণের সাজা শুধুই মৃত্যুদণ্ড। অভিযোগ, গ্রেফতার আর তারপর অভিযোগ প্রমাণ হলে গুলি করে হত্যা করা হয় ধর্ষককে।
👉৫★     # সৌদি_আরব : এখানেও ধর্ষণের কঠোর সাজা দেয়া হয় । ধর্ষককে প্রকাশ্যেই বেত্রাঘাত করে শাস্তি দেয়া হয় এদেশে। আর তাই এখানেও ধর্ষণের সংখ্যা অনেকটাই কম।
👉৬★    #  আমেরিকা:ধর্ষিতার বয়স ও ধর্ষনের মাত্রা দেখে ৩০ বছর পর্যন্ত কারাদন্ড ।
👉৭★     #রাশিয়া: ২০ বছর সশ্রম কারাদন্ড।
👉৮★     #চীন: কোনো ট্রায়াল নেই, মেডিকেল পরীক্ষার পর মৃত্যুদন্ড ।
👉৯★     # পোল্যান্ড: হিংস্র বুনো শুয়োরের খাঁচায় ফেলে মৃত্যুদন্ড ।
👉১০★    #মধ্যপ্রাচ্য_আরব_দুনিয়া: শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করা পর্যন্ত পাথর ছুড়ে মৃত্যু, ফাঁসি, হাত পা কাটা, যৌনাঙ্গ কেটে অতি দ্রুততার সাথে মৃত্যুদন্ড দেওয়া ।
👉১১★     #দক্ষিন_আফ্রিকা: ২০ বছরের কারাদন্ড।
👉১২ ★     #মঙ্গোলিয়া: ধর্ষিতার পরিবারের হাত দিয়ে মৃত্যুদন্ড দিয়ে প্রতিশোধ পুরণ ।
👉১৩★     #নেদারল্যান্ড: ভিন্ন ভিন্ন সাজা ।
👉১৪★     #মালশিয়া: মৃত্যুদন্ড ।
আসুন এইবার চোখ বুলাই আমাদের দেশের ও পার্শ্ববর্তীদেশ ভারতের দিকে। দেখি এই দুই দেশের আইনি শাসন কতটুকু ↓↓
👉১৫/👉১৬★    #ভারত_ও_বাংলাদেশে:
👉-প্রতিবাদ
👉-ধর্না দেয়া
👉-তদন্ত
👉-সমঝোতার চেষ্টা
👉-ঘুষ দেওয়া
👉-ধমক-চমক
👉-মেয়েটির চরিত্র নিয়ে গবেষণা
👉-বোরকা পরে ছিলো কি না?
👉-সংবাদ মাধ্যমে আলোচনার আসর
👉-রাজনীতিকরন
👉-জাতি নির্ধারণ
👉-এবং সর্বশেষে জামিনব ব্যস খাল্লাস😱
তাহলে হাফেজা-ই কি আর মন্ত্রীর মেয়েই কি ? শেষ পরিনতি তো জানাই আছে ।
সুতরাং নো চিন্তা ডু ফুর্তি, চাইলে করতে পারো ধর্ষনের সেঞ্চুরি !!!!
==========================================================
===============================================
ধর্ষণে বিশ্বের শীর্ষ দশ দেশ
সারা বিশ্বে নারীর প্রতি সম্মান ও নারী নির্যাতন বন্ধে চলছে বহুমুখী কার্যক্রম। কিন্তু কিছু্তেই যেনো থামানো যাচ্ছে না নারী নিগ্রহ। বেড়েই চলেছে ধর্ষণ, নারী নিগ্রহের ঘটনা। আশ্চর্য ব্যাপার হলো আইনের শাসন যেখানে বেশি এবং মানবাধিকারের কথা যারা বেশি বলে সেই পশ্চিমা দেশগুলোতে ধর্ষনের সংখ্যা বেশি। আশার কথা হলো, ধর্ষণে শীর্ষ স্থানাধিকারী ১০টি দেশের মধ্যে নেই মুসলমান প্রধান দেশ।
জেনে নিন, ধর্ষণে শীর্ষ ১০ দেশের নাম :
১.মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র : বিশ্বের সর্বাপেক্ষা ধনী ও শক্তিশালী দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও নারী নিরাপত্তার হার চিন্তা করার মতো বিষয়। এদেশে ধর্ষণের শিকার হওয়াদের মধ্য়ে ৯১ শতাংশ মহিলা ও বাকী ৯ শতাংশ পুরুষ।
২.যুক্তরাজ্য : ইংল্ন্ড পৃথিবীর সবচেয়ে উন্নত দেশগুলির অন্যতম। অথচ সেদেশে ধর্ষণের ঘটনাও ঘটে বিস্তর। তথ্য বলছে, বছরে প্রায় ৮৫ হাজার মহিলা ধর্ষিতা হন গ্রেট ব্রিটেনে। প্রতি বছর যৌন হয়রানির শিকার হন প্রায় ৪০ হাজার মহিলা।
৩.দক্ষিণ আফ্রিকা : দক্ষিণ আফ্রিকায় কমবয়সী ও শিশুকন্যার ধর্ষণের ঘটনা ঘটে সবচেয়ে বেশি। আর সেদেশে সাজাও অত্যন্ত কম। কেউ দোষী প্রমাণিত হলে সাজা হয় মাত্র ২ বছরের জেল।
৪.সুইডেন : সুইডেনে প্রতি চারজনে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। এবং প্রতিবছর ধর্ষণের সংখ্য়া হুহু করে বাড়ছে সুইডেনে।
৫.ভারত: বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র ভারতে প্রতিমুহূর্তেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটে চলেছে। নির্ভয়া কাণ্ডের পর সেভাবে কোনও প্রভাব পড়েনি সমাজজীবনে বা ধর্ষণের ঘটনাও কমার কোনও লক্ষণ চোখে পড়েনি।
৬.জার্মানি : ইউরোপের আর এক উন্নত দেশ জার্মানিতে এখনও পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনার প্রাণ হারিয়েছেন ২ লক্ষ ৪০ হাজার মানুষ।
৭.ফ্রান্স: ১৯৮০ সাল পর্যন্ত ফ্রান্সে ধর্ষণের ঘটনা অপরাধ হিসাবে গণ্য হতো না। পরে তা অপরাধের তালিকায় স্তান পেয়েছে। বছরে ৭৫ হাজারের বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ফ্রান্সে অথচ ১০ শতাংশ ঘটনারও অভিযোগ জমা পড়ে না পুলিশে।
৮.কানাডা : হাফিংটন পোস্টের রিপোর্ট অনুযায়ী বছরে ৪ লক্ষ ৬০ হাজার মানুষ যৌন নির্যাতনের শিকার হন কানাডায়। বেশিরভাগ ঘটনাই ঘটে বাড়িতে চেনা পরিবেশে এবং ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে পরিবার-বন্ধুবান্ধবরাই যৌন নির্যাতন করেন।
৯.অস্ট্রেলিয়া : অস্ট্রেলিয়াতে ২০১২ সালের হিসাব ধরলে পঞ্চাশ হাজারের বেশি মহিলা বছরে নির্যাতিতা হন।
১০.ডেনমার্ক : ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা যৌন নির্যাতনের শিকার হন প্রতিবছর।
-এআরকে
http://www.wonderslist.com/10-countries-highest-rape-crime/
))))))))))((((((((((((((
ধর্ষনের হার অনুযায়ী ২০৬ দেশের মধ্যে প্রথম ৫ দেশঃ----
১) South Africa: প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১১৯৫ জন ধর্ষিত হয়।
২) Australia: প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৭৭ জন ধর্ষিত হয়।
3) Canada : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৭৩৩ জন নারী ধর্ষিত হয়।
৪) U.S.A : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪৫৭ জন নারী ধর্ষিত হয়।
৫) India : প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩০১ জন নারী ধর্ষিত হয়।
তালিকার শেষের ৫ টি দেশ:----
৫) Saudi Arabia: শেষের দিক থেকে ১ নম্বর। এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ২ জন ধর্ষিত হয়। শরিয়া আইন এ চলে। মেয়েদের পর্দা না করে বের হওয়া মানা।
৪) Azerbaijan: শেষের দিক থেকে ২ নম্বর। প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৩ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
৩) Yemen: শেষের দিক থেকে ৩ নম্বর। প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ৪ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক।
২) Oman : এখানে প্রতি ১০লক্ষ নারীতে ৫ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
১) Indonesia : এখানে প্রতি ১০ লক্ষ নারীতে ১৮ জন ধর্ষিত হয়। মেয়েদের পর্দা আবশ্যক ।
ফলাফলঃ মেয়েদের পর্দা আবশ্যক হওয়ার কারনেই ঐ দেশগুলোতে ধর্ষনের হার এত কম।
[Source: Official cold case investigations for raperecords. উপরের প্রথম পাঁচটি দেশই অমুসলিম কান্ট্রি এবং নিচের পাঁচটি দেশই মুসলিম কান্ট্রি]
========================================================



No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.