সূর্য নমস্কার / দুই শিংয়ের মাঝে সূর্য / সূর্য পংকিল জলাশয় কোরান ১৮ঃ৮৬ । তানভীর আহমেদ শরীফ
#সূর্য নমস্কার / দুই শিংয়ের মাঝে সূর্য / সূর্য পংকিল জলাশয় কোরান ১৮ঃ৮৬ (পর্ব ১)
তানভীর আহমেদ শরীফ ।
আল-বাক়ারাহ 2:2
ذَٰلِكَ ٱلْكِتَٰبُ لَا رَيْبَۛ فِيهِۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
ধন্যবাদ ভাইকে, পৌত্তলিকতার পরাজয় দেখিয়ে দেয়ার জন্য।
#আবারো_বিজ্ঞানের_কাছে_পৌত্তলিকতার_পরাজয়।
#আবারো_বিজ্ঞানের_কাছে_পৌত্তলিকতার_পরাজয়।
দুঃখিত আমরা আপনাদের মত সূর্য নমস্কার / সিজদা দেই না।
♦
https://www.ishtadevata.com/…/importance-sun-worship-hindui…
♦
ফুসসিলাত (হা-মীম সিজদাহ) 41:37
♦
https://www.ishtadevata.com/…/importance-sun-worship-hindui…
♦
ফুসসিলাত (হা-মীম সিজদাহ) 41:37
وَمِنْ ءَايَٰتِهِ ٱلَّيْلُ وَٱلنَّهَارُ وَٱلشَّمْسُ وَٱلْقَمَرُۚ لَا تَسْجُدُوا لِلشَّمْسِ وَلَا لِلْقَمَرِ وَٱسْجُدُوا لِلَّهِ ٱلَّذِى خَلَقَهُنَّ إِن كُنتُمْ إِيَّاهُ تَعْبُدُونَ
তাঁর নিদর্শনসমূহের মধ্যে রয়েছে দিবস, রজনী, সূর্য ও চন্দ্র। তোমরা সূর্যকে সেজদা করো না, চন্দ্রকেও না; আল্লাহকে সেজদা কর, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন, যদি তোমরা নিষ্ঠার সাথে শুধুমাত্র তাঁরই এবাদত কর।
♠♠
সুর্য দেবতা! সারা পৃথিবীর সব পৌত্তলিকতার এই দেবতা আছে। এর সুচনা হয়, নমরুদ এর মাধ্যমে। নমরুদ মেসোপটেমিয়ায় ব্যাবিলনীয় সভ্যতার সুচনা করেন। এবং নিজেকে সূর্য দেবতা ঘোষনা করেন, এবং সবাইকে সিজদা করতে বলেন। এখানে মুসলিম দের জাতির পিতা ইব্রাহীম আঃ কে নবী হিসেবে আল্লাহ্ প্রেরন করেন। মূর্তি ধংস করেন এবং একত্ববাদ তাওহীহ এর প্রচার করেন।
এবং পরবর্তীতে সারাবিশ্ব এর পৌত্তলিক দের মধ্যে সূর্য দেবতার উপাসনা চলে আসে।
বর্তমান খ্রিষ্টান ক্যাথলিক চার্চ এর থেকে ত্রিতত্ত্ব বাদ গ্রহন করে।
তথ্যসূত্র বাইবেল। পোস্ট এর সাথে ছবিও দেখুন।
লিংক দ্রষ্টব্য।
♦
http://www.the-ten-commandments.org/origin_of_babylon_sun_w…
♦
নমরুদ সম্পর্কে পড়ুন।
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/নমরুদ
♦
হিন্দু ধর্মের সূর্য দেবতা
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/সূর্য_(দেবতা)
সুর্য দেবতা! সারা পৃথিবীর সব পৌত্তলিকতার এই দেবতা আছে। এর সুচনা হয়, নমরুদ এর মাধ্যমে। নমরুদ মেসোপটেমিয়ায় ব্যাবিলনীয় সভ্যতার সুচনা করেন। এবং নিজেকে সূর্য দেবতা ঘোষনা করেন, এবং সবাইকে সিজদা করতে বলেন। এখানে মুসলিম দের জাতির পিতা ইব্রাহীম আঃ কে নবী হিসেবে আল্লাহ্ প্রেরন করেন। মূর্তি ধংস করেন এবং একত্ববাদ তাওহীহ এর প্রচার করেন।
এবং পরবর্তীতে সারাবিশ্ব এর পৌত্তলিক দের মধ্যে সূর্য দেবতার উপাসনা চলে আসে।
বর্তমান খ্রিষ্টান ক্যাথলিক চার্চ এর থেকে ত্রিতত্ত্ব বাদ গ্রহন করে।
তথ্যসূত্র বাইবেল। পোস্ট এর সাথে ছবিও দেখুন।
লিংক দ্রষ্টব্য।
♦
http://www.the-ten-commandments.org/origin_of_babylon_sun_w…
♦
নমরুদ সম্পর্কে পড়ুন।
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/নমরুদ
♦
হিন্দু ধর্মের সূর্য দেবতা
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/সূর্য_(দেবতা)
#পড়ুন, দেখুন আপনাদের সূর্য দেবতা কে ইব্রাহীম (আঃ) কি বলেছিলেন। আপনাদের সূর্য দেবতা ব্যার্থ।
আল্লাহু আকবর!
আল-বাক়ারাহ 2:258
আল্লাহু আকবর!
আল-বাক়ারাহ 2:258
أَلَمْ تَرَ إِلَى ٱلَّذِى حَآجَّ إِبْرَٰهِۧمَ فِى رَبِّهِۧٓ أَنْ ءَاتَىٰهُ ٱللَّهُ ٱلْمُلْكَ إِذْ قَالَ إِبْرَٰهِۧمُ رَبِّىَ ٱلَّذِى يُحْىِۧ وَيُمِيتُ قَالَ أَنَا۠ أُحْىِۧ وَأُمِيتُۖ قَالَ إِبْرَٰهِۧمُ فَإِنَّ ٱللَّهَ يَأْتِى بِٱلشَّمْسِ مِنَ ٱلْمَشْرِقِ فَأْتِ بِهَا مِنَ ٱلْمَغْرِبِ فَبُهِتَ ٱلَّذِى كَفَرَۗ وَٱللَّهُ لَا يَهْدِى ٱلْقَوْمَ ٱلظَّٰلِمِينَ
তুমি কি সে লোককে দেখনি, যে পালনকর্তার ব্যাপারে বাদানুবাদ করেছিল ইব্রাহীমের সাথে এ কারণে যে, আল্লাহ সে ব্যাক্তিকে রাজ্য দান করেছিলেন? ইব্রাহীম যখন বললেন, আমার পালনকর্তা হলেন তিনি, যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সে বলল, আমি জীবন দান করি এবং মৃত্যু ঘটিয়ে থাকি। ইব্রাহীম বললেন, নিশ্চয়ই তিনি সুর্যকে উদিত করেন পূর্ব দিক থেকে এবার তুমি তাকে পশ্চিম দিক থেকে উদিত কর। তখন সে কাফের হতভম্ব হয়ে গেল। আর আল্লাহ সীমালংঘণকারী সম্প্রদায়কে সরল পথ প্রদর্শন করেন না।
হাজার বছর ধরে পৌত্তলিক দের উত্তর!!!!
♦♦
আল-আম্বিয়া 21:52
♦♦
আল-আম্বিয়া 21:52
إِذْ قَالَ لِأَبِيهِ وَقَوْمِهِۧ مَا هَٰذِهِ ٱلتَّمَاثِيلُ ٱلَّتِىٓ أَنتُمْ لَهَا عَٰكِفُونَ
যখন তিনি তাঁর পিতা ও তাঁর সম্প্রদায়কে বললেনঃ এই মূর্তিগুলো কী, যাদের তোমরা পূজারী হয়ে বসে আছ।
আল-আম্বিয়া 21:53
قَالُوا وَجَدْنَآ ءَابَآءَنَا لَهَا عَٰبِدِينَ
তারা বললঃ আমরা আমাদের বাপ-দাদাকে এদের পুজা করতে দেখেছি।
♠♠♠
এবার আসি হাদিস টি নিয়ে, বুখারী ৪৯৪ সহিহ হাদিস। হাদিস টি নামাযের নিষিদ্ধ সময় নিয়ে।
যে সময় আপনারা সূর্য কে সিজদা / নমস্কার দেন, আপনাদের থেকে পৃথক হওয়ার জন্য আমরা সে সময় নামায পড়িনা। যাতে আপনারা বলতে না পারেন আমাদের কেও পৌত্তলিক।
এবার আসি হাদিস টি নিয়ে, বুখারী ৪৯৪ সহিহ হাদিস। হাদিস টি নামাযের নিষিদ্ধ সময় নিয়ে।
যে সময় আপনারা সূর্য কে সিজদা / নমস্কার দেন, আপনাদের থেকে পৃথক হওয়ার জন্য আমরা সে সময় নামায পড়িনা। যাতে আপনারা বলতে না পারেন আমাদের কেও পৌত্তলিক।
আপনাদের সূর্য দেবতাদের মূর্তি দেখুন দুই শিং এর মাঝে সূর্য, গরুর শিংয়ের মাঝে সূর্য, এই শিংয়ের মাঝে সূর্যের উপাসনাকেই আমরা শয়তানের পূজারী বলি।
এবার বুঝেছেন কেন মুহাম্মদ সাঃ দুই শিংয়ের মাঝের শয়তান কাকে বলেছেন?
এবার বুঝেছেন কেন মুহাম্মদ সাঃ দুই শিংয়ের মাঝের শয়তান কাকে বলেছেন?
আলহামদুলিল্লাহ্!!!
♣♣
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ خُبَيْبِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ حَفْصِ بْنِ عَاصِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنْ بَيْعَتَيْنِ وَعَنْ لِبْسَتَيْنِ وَعَنْ صَلاَتَيْنِ نَهَى عَنِ الصَّلاَةِ بَعْدَ الْفَجْرِ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَبَعْدَ الْعَصْرِ حَتَّى تَغْرُبَ الشَّمْسُ، وَعَنِ اشْتِمَالِ الصَّمَّاءِ وَعَنْ الاِحْتِبَاءِ فِي ثَوْبٍ وَاحِدٍ يُفْضِي بِفَرْجِهِ إِلَى السَّمَاءِ، وَعَنِ الْمُنَابَذَةِ وَالْمُلاَمَسَةِ.
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، عَنْ أَبِي أُسَامَةَ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ خُبَيْبِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ حَفْصِ بْنِ عَاصِمٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم نَهَى عَنْ بَيْعَتَيْنِ وَعَنْ لِبْسَتَيْنِ وَعَنْ صَلاَتَيْنِ نَهَى عَنِ الصَّلاَةِ بَعْدَ الْفَجْرِ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَبَعْدَ الْعَصْرِ حَتَّى تَغْرُبَ الشَّمْسُ، وَعَنِ اشْتِمَالِ الصَّمَّاءِ وَعَنْ الاِحْتِبَاءِ فِي ثَوْبٍ وَاحِدٍ يُفْضِي بِفَرْجِهِ إِلَى السَّمَاءِ، وَعَنِ الْمُنَابَذَةِ وَالْمُلاَمَسَةِ.
আবূ হুরায়রা (রাঃ)
আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু’ধরনের বেচা-কেনা করতে, দু’ভাবে পোষাক পরিধান করতে এবং দু’সময়ে সালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন। ফজরের পর সূর্য পূর্ণরূপে উদিত না হওয়া পর্যন্ত এবং ‘আসরের পর সূর্য অস্তমিত না হওয়া পর্যন্ত তিনি কোনো সালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন। আর পুরো শরীর জড়িয়ে কাপড় পরতে এবং এক কাপড়ে (যেমন লুঙ্গি ইত্যাদি পরে) হাঁটু খাড়া করে এমনভাবে বসতে নিষেধ করেছেন যাতে লজ্জাস্থান উপরের দিকে খুলে যায়। আর মুনাবাযাহ ও মুলামাসাহ (এর পন্থায় বেচা-কেনা) নিষেধ করেছেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৮৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
♣♣
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ مَنْصُورٍ قَالَ: أَنْبَأَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ قَالَ: حَدَّثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ قَالَ: حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ قَالَ: أَخْبَرَنِي أَبُو يَحْيَى سُلَيْمُ بْنُ عَامِرٍ، وَضَمْرَةُ بْنُ حَبِيبٍ، وَأَبُو طَلْحَةَ نُعَيْمُ بْنُ زِيَادٍ قَالُوا: سَمِعْنَا أَبَا أُمَامَةَ الْبَاهِلِيَّ يَقُولُ: سَمِعْتُ عَمْرَو بْنَ عَبَسَةَ يَقُولُ: قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلْ مِنْ سَاعَةٍ أَقْرَبُ مِنَ الْأُخْرَى أَوْ هَلْ مِنْ سَاعَةٍ يُبْتَغَى ذِكْرُهَا؟ قَالَ: «نَعَمْ. إِنَّ أَقْرَبَ مَا يَكُونُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ مِنَ الْعَبْدِ جَوْفَ اللَّيْلِ الْآخِرَ، فَإِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تَكُونَ مِمَّنْ يَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ فِي تِلْكَ السَّاعَةِ فَكُنْ؛ فَإِنَّ الصَّلَاةَ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ إِلَى طُلُوعِ الشَّمْسِ، فَإِنَّهَا تَطْلُعُ بَيْنَ قَرْنَيِ الشَّيْطَانِ وَهِيَ سَاعَةُ صَلَاةِ الْكُفَّارِ، فَدَعِ الصَّلَاةَ حَتَّى تَرْتَفِعَ قِيدَ رُمْحٍ وَيَذْهَبَ شُعَاعُهَا، ثُمَّ الصَّلَاةُ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ حَتَّى تَعْتَدِلَ الشَّمْسُ اعْتِدَالَ الرُّمْحِ بِنِصْفِ النَّهَارِ؛ فَإِنَّهَا سَاعَةٌ تُفْتَحُ فِيهَا أَبْوَابُ جَهَنَّمَ وَتُسْجَرُ فَدَعِ الصَّلَاةَ حَتَّى يَفِيءَ الْفَيْءُ، ثُمَّ الصَّلَاةُ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ حَتَّى تَغِيبَ الشَّمْسُ؛ فَإِنَّهَا تَغِيبُ بَيْنَ قَرْنَيْ شَيْطَانٍ وَهِيَ صَلَاةُ الْكُفَّارِ»
أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ مَنْصُورٍ قَالَ: أَنْبَأَنَا آدَمُ بْنُ أَبِي إِيَاسٍ قَالَ: حَدَّثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ قَالَ: حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ قَالَ: أَخْبَرَنِي أَبُو يَحْيَى سُلَيْمُ بْنُ عَامِرٍ، وَضَمْرَةُ بْنُ حَبِيبٍ، وَأَبُو طَلْحَةَ نُعَيْمُ بْنُ زِيَادٍ قَالُوا: سَمِعْنَا أَبَا أُمَامَةَ الْبَاهِلِيَّ يَقُولُ: سَمِعْتُ عَمْرَو بْنَ عَبَسَةَ يَقُولُ: قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ، هَلْ مِنْ سَاعَةٍ أَقْرَبُ مِنَ الْأُخْرَى أَوْ هَلْ مِنْ سَاعَةٍ يُبْتَغَى ذِكْرُهَا؟ قَالَ: «نَعَمْ. إِنَّ أَقْرَبَ مَا يَكُونُ الرَّبُّ عَزَّ وَجَلَّ مِنَ الْعَبْدِ جَوْفَ اللَّيْلِ الْآخِرَ، فَإِنِ اسْتَطَعْتَ أَنْ تَكُونَ مِمَّنْ يَذْكُرُ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ فِي تِلْكَ السَّاعَةِ فَكُنْ؛ فَإِنَّ الصَّلَاةَ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ إِلَى طُلُوعِ الشَّمْسِ، فَإِنَّهَا تَطْلُعُ بَيْنَ قَرْنَيِ الشَّيْطَانِ وَهِيَ سَاعَةُ صَلَاةِ الْكُفَّارِ، فَدَعِ الصَّلَاةَ حَتَّى تَرْتَفِعَ قِيدَ رُمْحٍ وَيَذْهَبَ شُعَاعُهَا، ثُمَّ الصَّلَاةُ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ حَتَّى تَعْتَدِلَ الشَّمْسُ اعْتِدَالَ الرُّمْحِ بِنِصْفِ النَّهَارِ؛ فَإِنَّهَا سَاعَةٌ تُفْتَحُ فِيهَا أَبْوَابُ جَهَنَّمَ وَتُسْجَرُ فَدَعِ الصَّلَاةَ حَتَّى يَفِيءَ الْفَيْءُ، ثُمَّ الصَّلَاةُ مَحْضُورَةٌ مَشْهُودَةٌ حَتَّى تَغِيبَ الشَّمْسُ؛ فَإِنَّهَا تَغِيبُ بَيْنَ قَرْنَيْ شَيْطَانٍ وَهِيَ صَلَاةُ الْكُفَّارِ»
আমর ইব্ন আবাসা (রাঃ)
তিনি বলেনঃ আমি জিজ্ঞাসা করলাম, ইয়া রাসূলুল্লাহ্! এমন কোন সময় আছে কি, যে সময় অন্য সময়ের তুলনায় আল্লাহ্ তা’আলার নৈকট্যলাভের বেশি উপযোগী? অথবা এমন কোন মুহূর্ত আছে কি, সেই সময়ের যিক্র কাম্য? তিনি বললেন, হ্যাঁ, রাতের শেষার্ধে আল্লাহ্ তা’আলা বান্দার অতি নিকটবর্তী হন। সক্ষম হলে তুমিও সে মুহূর্তে আল্লাহ্র যিকিরকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে। কারন ঐ মুহূর্তের সালাতে ফেরেশতাগণ শামিল থাকেন এবং প্রত্যক্ষ করেন, আর এ অবস্থা সূর্যোদয় পর্যন্ত থাকে। সূর্য শয়তানের দুই শিংয়ের মাঝখান দিয়ে উদিত হয়, আর তা কাফিরদের ইবাদতের সময়। কাজেই ঐ সময় সালাত আদায় করা থেকে বিরত থাকবে, যতক্ষণ না এক বল্লম বরাবর সূর্য উপরে উঠে এবং তার উদয়কালীন আলোকরশ্মি দূরীভূত হয়। আবার যোহরের সালাতে ফেরেশতাগণ শামিল হন এবং প্রত্যক্ষ করেন। দ্বিপ্রহরের সূর্য বর্শার মত সোজা না হওয়া পর্যন্ত। কেননা তা এমন একটি সময় যে সময়ে জাহান্নামের দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং আরো প্রজ্জলিত করা হয়। তখন ছায়া ঝুকে না পড়া পর্যন্ত সালাত আদায় করবে না। আবার আসরের সালাতে ফেরেশতাগণ শামিল হন এবং প্রত্যক্ষ করেন যাবৎ না সূর্য অস্ত যায়। কেননা সূর্য শয়তানের দুই শিংয়ের মাঝখানে অস্ত যায় আর তা কাফিরদের ইবাদতের সময়।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫৭২
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
No comments
Note: Only a member of this blog may post a comment.