গর্ভাধান, নামকরন(পৌত্তলিক বানানো) বনাম আকীকা / তানভীর আহেমদ শরীফ /
#আল্লাহু_আকবর
#ইসলামের_কাছে_পৌত্তলিকতা / #হিন্দুত্ববাদ_এর_পরাজয়_পর্ব_২৬
#গর্ভাধান, নামকরন(পৌত্তলিক বানানো) বনাম আকীকা
#ইসলামের_কাছে_পৌত্তলিকতা / #হিন্দুত্ববাদ_এর_পরাজয়_পর্ব_২৬
#গর্ভাধান, নামকরন(পৌত্তলিক বানানো) বনাম আকীকা
🌏 গর্ভাধান কি?
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Garbhadhan_(astrology)
🌏গর্ভাধান শুরু মাসিক শেষ হওয়ার ৪র্থ দিন থেকে ১৬ তম দিন, কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারন হবে না এবং ২১ তম দিন থেকে মাসিক পর্যন্ত গর্ভধারন হবেনা!!!! ( বিজ্ঞান ধর্ষিত 🙄)
🌏 গর্ভ ধারন দিন অনুযায়ী ছেলে বা মেয়ে হবে তাও আবার তাদের প্রকৃতিও আছে, ব্যাক্ষা অনুগ্রহ করে, ছেলে মেয়ে তারিখের উপর নির্ভর করে( বিজ্ঞান ধর্ষিত🙄) #কোরান বলছে পুরুষ দ্বারা কোরান ৫৩ঃ৪৫-৪৬।
🌏 পঞ্চগব্য ( গোমূত্র, গোবর, ঘৃত, দধি, দুধ) দিয়ে যজ্ঞ করে স্ত্রীকে সহবাসের পূর্বে খাওয়ানোর উপকারীতা কি?
🌏 আট মাসে বাচ্চা হলে সে কেন অশুভ? ৮ দিন, ৮ মাস নায়ত, ৮ বছর বা ১৮ বছরে কেন মারা যাবে? ( ইসলামের অপরিপক্ক শিশুর বয়স ৬ মাস থেকে ধরা হয়, কুসংস্কার এর সংস্কার কোরান ৪৬ঃ১৫)
🌏 জন্মের ষষ্ঠ দিন ছট্টি পূজায় ঈশ্বর তার ভাগ্য লিখতে আসে, পূজার আগেই যদি সে মারা যায়? ( মাতৃগর্ভেই তাকদীর লেখা হয়ে যায়, কোরান ৩১ঃ৩৪)
🌏 নাম করন কি?
🌏 শিশু জন্মের পর কানে কি মন্ত্র পাঠ করা হয়?
🌏 নাম করন এর সময় সে কোন দেবতার উপাসক হবে আপনারা কেন ঠিক করে দেন?
🌏 শিশু কেন জন্ম থেকেই কোন দেবতার উপাসক হয় না? ( মুসলিম হয়েই জন্মায় কোরান ৭ঃ১৭২)
🌏 কোন শিশু যদি শৈশবে মূর্তিপূজক বানানোর আগেই মারা যায় তাইলে কি হবে? ( বুখারী ১৩৫৮,মুসলিম ২৬৫৮)
🌏 গোবরে শিশু ছুরে মারার মধ্যে কি কল্যান আছে?
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Garbhadhan_(astrology)
🌏গর্ভাধান শুরু মাসিক শেষ হওয়ার ৪র্থ দিন থেকে ১৬ তম দিন, কিন্তু বিজ্ঞান বলছে ৭ দিন পর্যন্ত গর্ভধারন হবে না এবং ২১ তম দিন থেকে মাসিক পর্যন্ত গর্ভধারন হবেনা!!!! ( বিজ্ঞান ধর্ষিত 🙄)
🌏 গর্ভ ধারন দিন অনুযায়ী ছেলে বা মেয়ে হবে তাও আবার তাদের প্রকৃতিও আছে, ব্যাক্ষা অনুগ্রহ করে, ছেলে মেয়ে তারিখের উপর নির্ভর করে( বিজ্ঞান ধর্ষিত🙄) #কোরান বলছে পুরুষ দ্বারা কোরান ৫৩ঃ৪৫-৪৬।
🌏 পঞ্চগব্য ( গোমূত্র, গোবর, ঘৃত, দধি, দুধ) দিয়ে যজ্ঞ করে স্ত্রীকে সহবাসের পূর্বে খাওয়ানোর উপকারীতা কি?
🌏 আট মাসে বাচ্চা হলে সে কেন অশুভ? ৮ দিন, ৮ মাস নায়ত, ৮ বছর বা ১৮ বছরে কেন মারা যাবে? ( ইসলামের অপরিপক্ক শিশুর বয়স ৬ মাস থেকে ধরা হয়, কুসংস্কার এর সংস্কার কোরান ৪৬ঃ১৫)
🌏 জন্মের ষষ্ঠ দিন ছট্টি পূজায় ঈশ্বর তার ভাগ্য লিখতে আসে, পূজার আগেই যদি সে মারা যায়? ( মাতৃগর্ভেই তাকদীর লেখা হয়ে যায়, কোরান ৩১ঃ৩৪)
🌏 নাম করন কি?
🌏 শিশু জন্মের পর কানে কি মন্ত্র পাঠ করা হয়?
🌏 নাম করন এর সময় সে কোন দেবতার উপাসক হবে আপনারা কেন ঠিক করে দেন?
🌏 শিশু কেন জন্ম থেকেই কোন দেবতার উপাসক হয় না? ( মুসলিম হয়েই জন্মায় কোরান ৭ঃ১৭২)
🌏 কোন শিশু যদি শৈশবে মূর্তিপূজক বানানোর আগেই মারা যায় তাইলে কি হবে? ( বুখারী ১৩৫৮,মুসলিম ২৬৫৮)
🌏 গোবরে শিশু ছুরে মারার মধ্যে কি কল্যান আছে?
♦♦
#পঞ্চগব্য
হিন্দুধর্মের অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সামবেদীয়/যজুর্বেদীয়/ঋগবেদীয় দশসংস্কার, নিত্যকর্ম, মাসিক ও বার্ষিক কৃত্য এবং অশৌচ। এই বেদীয় দশসংস্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো–গর্ভাধান, পুংসবন, নামকরণ, অন্নপ্রাশন, উপনয়ন, বিবাহ ইত্যাদি।
♦♦
পঞ্চগব্য হলো দধি, দুগ্ধ, ঘৃত, গোমূত্র ও গোময়-এই পাঁচটি দ্রব্য বা এর মিশ্রণ।
সামবেদীয়/যজুর্বেদীয়/ঋগবেদীয় দশসংস্কারের প্রথমেই আসে “গর্ভাধান”। ঋগবেদীয় গর্ভাধানে তুলনামূলকভাবে মন্ত্র বেশি এবং অনেক ভেষজের ব্যবহারের উল্লেখ আছে। সামবেদীয় গভাধানের নিয়মেও আগে অনেক মন্ত্রপাঠের কথা আছে–শেষের দিকে
“পতি বধুর নাভিপদ্ম স্পর্শ পূর্ব্বক “ওঁ দীর্ঘায়ুষং বংশধরং পুত্রং জনয় সুব্রতে” অর্থাৎ হে সুব্রতে! তুমি দীর্ঘায়ু ও বংশধর পুত্র প্রসব কর, এই মন্ত্র পাঠ করিতে হয়।” তারপর মন্ত্র পাঠ করে পঞ্চগব্য সংশোধিত করে কোনো পতিপুত্রবতী নারীকে দিয়ে সেটা নিজের স্ত্রীকে পূর্বদিকে মুখ করে পান করাতে হয়। তারপর সঙ্গম…
#পঞ্চগব্য
হিন্দুধর্মের অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সামবেদীয়/যজুর্বেদীয়/ঋগবেদীয় দশসংস্কার, নিত্যকর্ম, মাসিক ও বার্ষিক কৃত্য এবং অশৌচ। এই বেদীয় দশসংস্কারগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো–গর্ভাধান, পুংসবন, নামকরণ, অন্নপ্রাশন, উপনয়ন, বিবাহ ইত্যাদি।
♦♦
পঞ্চগব্য হলো দধি, দুগ্ধ, ঘৃত, গোমূত্র ও গোময়-এই পাঁচটি দ্রব্য বা এর মিশ্রণ।
সামবেদীয়/যজুর্বেদীয়/ঋগবেদীয় দশসংস্কারের প্রথমেই আসে “গর্ভাধান”। ঋগবেদীয় গর্ভাধানে তুলনামূলকভাবে মন্ত্র বেশি এবং অনেক ভেষজের ব্যবহারের উল্লেখ আছে। সামবেদীয় গভাধানের নিয়মেও আগে অনেক মন্ত্রপাঠের কথা আছে–শেষের দিকে
“পতি বধুর নাভিপদ্ম স্পর্শ পূর্ব্বক “ওঁ দীর্ঘায়ুষং বংশধরং পুত্রং জনয় সুব্রতে” অর্থাৎ হে সুব্রতে! তুমি দীর্ঘায়ু ও বংশধর পুত্র প্রসব কর, এই মন্ত্র পাঠ করিতে হয়।” তারপর মন্ত্র পাঠ করে পঞ্চগব্য সংশোধিত করে কোনো পতিপুত্রবতী নারীকে দিয়ে সেটা নিজের স্ত্রীকে পূর্বদিকে মুখ করে পান করাতে হয়। তারপর সঙ্গম…
আর যজুর্বেদীয় গর্ভাধানে “যথোক্ত দিনে পূর্ব্বাহ্নে কৃতনিত্যক্রিয়া হইয়া বিবাহপদ্ধ্যত্যুক্ত নিয়মে গৌর্য্যাদি ষোড়শমাতৃকার পূজা করত স্বীয় দক্ষিণে পত্নীকে বসাইয়া তাহার দক্ষিণস্কোন্ধোপরি দিয়া হস্ত দ্বারা হৃদয় স্পর্শ পূর্ব্বক “ওঁ পূষা ভগং তে সবিতা” ইত্যাদি মূলের লিখিত মন্ত্র জপ করিবে। ঐরূপে যথানিয়মে পঞ্চগব্য পান করাইয়া পরে নিষেক করিতে হয়।”
#আসুন দেখি সন্দেহ মুক্ত কিতাব কি বলে।
Al-Baqarah 2:2
Al-Baqarah 2:2
ذَٰلِكَ ٱلْكِتَٰبُ لَا رَيْبَۛ فِيهِۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
🌏🌏
#প্রতিটি শিশু মুসলিম হয়েই জন্মায়
সুরা আরাফ ৭ঃ১৭২
وَ اِذۡ اَخَذَ رَبُّکَ مِنۡۢ بَنِیۡۤ اٰدَمَ مِنۡ ظُہُوۡرِہِمۡ ذُرِّیَّتَہُمۡ وَ اَشۡہَدَہُمۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِہِمۡ ۚ اَلَسۡتُ بِرَبِّکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰیۚ ۛ شَہِدۡنَا ۚ ۛ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اِنَّا کُنَّا عَنۡ ہٰذَا غٰفِلِیۡنَ ﴿۱۷۲﴾ۙ
#প্রতিটি শিশু মুসলিম হয়েই জন্মায়
সুরা আরাফ ৭ঃ১৭২
وَ اِذۡ اَخَذَ رَبُّکَ مِنۡۢ بَنِیۡۤ اٰدَمَ مِنۡ ظُہُوۡرِہِمۡ ذُرِّیَّتَہُمۡ وَ اَشۡہَدَہُمۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِہِمۡ ۚ اَلَسۡتُ بِرَبِّکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰیۚ ۛ شَہِدۡنَا ۚ ۛ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اِنَّا کُنَّا عَنۡ ہٰذَا غٰفِلِیۡنَ ﴿۱۷۲﴾ۙ
স্মরণ কর, যখন তোমার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাদের সন্তান-সন্ততি বাহির করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন এবং বলেন, ‘আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই?’ তারা বলে, ‘নিশ্চয়ই। আমরা সাক্ষী রইলাম।’[১] (এ স্বীকৃতি গ্রহণ) এ জন্য যে, তোমরা যেন কিয়ামতের দিন না বল, ‘আমরা তো এ বিষয়ে জানতাম না।’
[১] এটিকে 'আলাসতু' অঙ্গীকার বলা হয় যা ألست بربكم হতে তৈরী। এই অঙ্গীকার আদম (আঃ)-এর সৃষ্টির পর তাঁর সৃষ্টজাত সকল সন্তানের নিকট হতে নেওয়া হয়েছিল। একটি সহীহ হাদীসে এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, আরাফার দিনে নু'মান নামক জায়গায় মহান আল্লাহ আদম-সন্তান হতে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন। আদম (আঃ)-এর সকল সন্তানকে তার পৃষ্ঠদেশ হতে বের করলেন এবং তাদেরকে নিজের সামনে (পিঁপড়ের আকারে) ছড়িয়ে দিলেন ও তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'আমি কি তোমাদের রব (প্রভু) নই।' সকলে বলেছিল, بَلَى شَهِدنَا অবশ্যই, আমরা সকলেই আপনার রব হওয়ার সাক্ষ্য দিচ্ছি। (মুসনাদে আহমাদ, হাকেম ২/৫৪৪, সিলসিলাহ সহীহাহ ১৬২৩নং) ইমাম শাওকানী এ হাদীসটি সম্পর্কে বলেন, এর সূত্রে কোন প্রকার ত্রুটি নেই। ইমাম শাওকানী আরো বলেন, তখনকার জগৎকে 'আলামুয যার্র' (পিপীলিকা জগৎ) বলা হয়। এটিই এর সঠিক ও যথার্থ ব্যাখ্যা। এর থেকে সরে যাওয়া ও অন্য অর্থ নেওয়া সঠিক নয়। কারণ, এটি আল্লাহর রসূলের হাদীস ও সাহাবাদের উক্তি দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং এটিকে 'মাজায' (রূপক বা ভাবগত) অর্থে ব্যবহার করাও উচিত নয়। মোটকথা, আল্লাহর রব হওয়ার সাক্ষ্য প্রত্যেক মানুষের প্রকৃতিতে সন্নিবিষ্ট আছে। এই ভাবার্থকেই আল্লাহর রসূল (সাঃ) এইভাবে বর্ণনা করেছেন, "প্রতিটি শিশু (ইসলামী ধর্মবোধের) প্রকৃতি নিয়ে জন্ম নেয়। পরে তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী, খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানিয়ে নেয়। যেমন জন্তুর বাচ্চা সম্পূর্ণ জন্ম হয়, তার নাক ও কান কাটা থাকে না।" (বুখারীঃ জানাযা অধ্যায়, মুসলিমঃ তকদীর অধ্যায়) সহীহ মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে, মহান আল্লাহ বলেন, 'আমি আমার বান্দাদেরকে একনিষ্ঠ (একমাত্র ইসলামের প্রতি অনুগত) রূপে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর শয়তান তাদেরকে ইসলামী প্রকৃতি হতে পথভ্রষ্ট করে দেয়।' (মুসলিমঃ জানাযা অধ্যায়) এই প্রকৃতিই আল্লাহর একত্ব ও তাঁর অবতীর্ণকৃত শরীয়ত। যা এখন ইসলাম নামে সংরক্ষিত।
🌏
#শৈশবে মৃত শিশু
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الْأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ كُلُّ مَوْلُودٍ يُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ أَوْ يُنَصِّرَانِهِ كَمَا تُنَاتَجُ الْإِبِلُ مِنْ بَهِيمَةٍ جَمْعَاءَ هَلْ تُحِسُّ فِيهَا مِنْ جَدْعَاءَ قَالُوا يَا رَسُولَ اللهِ أَرَأَيْتَ الَّذِي يَمُوتُ وَهُوَ صَغِيرٌ قَالَ اللهُ أَعْلَمُ بِمَا كَانُوا عَامِلِيْنَ.
#শৈশবে মৃত শিশু
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الْأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ كُلُّ مَوْلُودٍ يُولَدُ عَلَى الْفِطْرَةِ فَأَبَوَاهُ يُهَوِّدَانِهِ أَوْ يُنَصِّرَانِهِ كَمَا تُنَاتَجُ الْإِبِلُ مِنْ بَهِيمَةٍ جَمْعَاءَ هَلْ تُحِسُّ فِيهَا مِنْ جَدْعَاءَ قَالُوا يَا رَسُولَ اللهِ أَرَأَيْتَ الَّذِي يَمُوتُ وَهُوَ صَغِيرٌ قَالَ اللهُ أَعْلَمُ بِمَا كَانُوا عَامِلِيْنَ.
আবূ হুরায়রা (রা)
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, (বনি আদমের) প্রতিটি নবাগত সন্তান স্বভাব-এর فِطْرَةِ উপর জন্মায়। অতঃপর তার মাতাপিতা তাকে ইহুদী বানায়, অথবা খৃষ্টান বানায়, যেমন উট জন্ম নেয় সুস্থ-পূর্ণ দেহের উট হতে। তোমরা কি উহাকে কান কাটা অবস্থায় দেখতে পাও ? তারা বললেন, ইয়া রসূলুল্লাহ! যে শিশু শৈশবে মারা যায় সে শিশু সম্পর্কে আপনার মতামত কি ? তিনি বললেন, তারা প্রাপ্তবয়স্ক হলে কিরূপ কাজ করত তা আল্লাহ্ অধিক অবগত। (বুখারী ১৩৫৮, মুসলিম ২৬৫৮)
রিয়াদুস সলেহিন, হাদিস নং ৫৫৬
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🌏🌏
#মাতৃগর্ভে কি আছে, তার সব কিছুই আল্লাহ যানেন।
সুরা লুকমান ৩১ঃ৩৪
اِنَّ اللّٰہَ عِنۡدَہٗ عِلۡمُ السَّاعَۃِ ۚ وَ یُنَزِّلُ الۡغَیۡثَ ۚ وَ یَعۡلَمُ مَا فِی الۡاَرۡحَامِ ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌ مَّاذَا تَکۡسِبُ غَدًا ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌۢ بِاَیِّ اَرۡضٍ تَمُوۡتُ ؕ اِنَّ اللّٰہَ عَلِیۡمٌ خَبِیۡرٌ ﴿۳۴﴾
#মাতৃগর্ভে কি আছে, তার সব কিছুই আল্লাহ যানেন।
সুরা লুকমান ৩১ঃ৩৪
اِنَّ اللّٰہَ عِنۡدَہٗ عِلۡمُ السَّاعَۃِ ۚ وَ یُنَزِّلُ الۡغَیۡثَ ۚ وَ یَعۡلَمُ مَا فِی الۡاَرۡحَامِ ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌ مَّاذَا تَکۡسِبُ غَدًا ؕ وَ مَا تَدۡرِیۡ نَفۡسٌۢ بِاَیِّ اَرۡضٍ تَمُوۡتُ ؕ اِنَّ اللّٰہَ عَلِیۡمٌ خَبِیۡرٌ ﴿۳۴﴾
নিশ্চয় আল্লাহর নিকটেই আছে কিয়ামত (সংঘটিত হওয়ার) জ্ঞান, তিনি বৃষ্টি বর্ষণ করেন এবং তিনি জানেন জরায়ুতে যা আছে। কেউ জানে না আগামী কাল সে কি অর্জন করবে এবং কেউ জানে না কোন্ দেশে তার মৃত্যু ঘটবে।[১] নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সর্ববিষয়ে অবহিত।
[১] হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, গায়েবের চাবিকাঠি হল পাঁচটি, যা আল্লাহ ছাড়া কেউ অবগত নন। (বুখারীঃ সূরা লুকমানের তফসীর, ইস্তিস্কা অধ্যায়) (ক) কিয়ামত কখন হবে? কিয়ামতের নিকটবর্তী কিছু নিদর্শন নবী (সাঃ) বলেছেন; কিন্তু কিয়ামত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সঠিক সময় নিশ্চিতরূপে একমাত্র আল্লাহই জানেন, তা কোন ফিরিশতা জানেন না এবং কোন প্রেরিত নবীও না। (খ) বৃষ্টি কখন কোথায় হবে? মেঘের চিহ্ন ও অনুকূল হাওয়া দেখে আন্দাজ লাগানো হয় বা লাগানো যায় যে, অমুক এলাকায় বৃষ্টি হতে পারে। কিন্তু এ কথা সকলে জানে যে, এই আন্দাজ কখনো সঠিক হয় আবার কখনো বেঠিক। এমনকি আবহাওয়া দফতরের প্রচারিত খবর অনেক সময় সঠিক হয় না। যাতে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে যে, বৃষ্টি কোথায় কখন হবে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কেউ জানে না। (গ) মাতৃগর্ভে কি আছে? বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে সম্ভবতঃ অসম্পূর্ণ ধারণা পাওয়া যেতে পারে যে, তা ছেলে না মেয়ে। কিন্তু মাতৃগর্ভের এই বাচ্চা সৎ না অসৎ, সৌভাগ্যবান না দুর্ভাগ্যবান, পূর্ণ না অপূর্ণ, বিকলাঙ্গ না অবিকলাঙ্গ, সুশ্রী না কুশ্রী হবে ইত্যাদি বিষয়ক জ্ঞান আল্লাহ ছাড়া আর কেউ জানে না। (ঘ) মানুষ আগামী কাল কি করবে? তা দ্বীনী বিষয় হোক বা পার্থিব বিষয়, কেউ আগামী কালের বিষয়ে জ্ঞান রাখে না যে, আগামী কাল পর্যন্ত তার জীবন থাকবে কি না? আর যদি থাকে, তাহলে সে তাতে কি আমল করবে? (ঙ) মৃত্যু কোথায় হবে? ঘরে না বাইরে, স্বদেশে না বিদেশে, যুবক অবস্থায় না বৃদ্ধাবস্থায়, নিজের আশা ও চাহিদা পূর্ণ হওয়ার পর নাকি তার পূর্বে? এ সব কেউ জানে না।
🌏🌏
# Premature Baby অপরিপক্ক শিশু সর্বনিম্ন ৬ মাস ধরা হয়।
সুরা আহকাফ ৪৬ঃ১৫
# Premature Baby অপরিপক্ক শিশু সর্বনিম্ন ৬ মাস ধরা হয়।
সুরা আহকাফ ৪৬ঃ১৫
وَ وَصَّیۡنَا الۡاِنۡسَانَ بِوَالِدَیۡہِ اِحۡسٰنًا ؕ حَمَلَتۡہُ اُمُّہٗ کُرۡہًا وَّ وَضَعَتۡہُ کُرۡہًا ؕ وَ حَمۡلُہٗ وَ فِصٰلُہٗ ثَلٰثُوۡنَ شَہۡرًا ؕ حَتّٰۤی اِذَا بَلَغَ اَشُدَّہٗ وَ بَلَغَ اَرۡبَعِیۡنَ سَنَۃً ۙ قَالَ رَبِّ اَوۡزِعۡنِیۡۤ اَنۡ اَشۡکُرَ نِعۡمَتَکَ الَّتِیۡۤ اَنۡعَمۡتَ عَلَیَّ وَ عَلٰی وَالِدَیَّ وَ اَنۡ اَعۡمَلَ صَالِحًا تَرۡضٰہُ وَ اَصۡلِحۡ لِیۡ فِیۡ ذُرِّیَّتِیۡ ۚ ؕ اِنِّیۡ تُبۡتُ اِلَیۡکَ وَ اِنِّیۡ مِنَ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۵﴾
আমি মানুষকে তার মাতা-পিতার প্রতি সদয় ব্যবহারের নির্দেশ দিয়েছি। তার মাতা তাকে গর্ভে ধারণ করে কষ্টের সাথে এবং প্রসব করে কষ্টের সাথে,[১] তাকে গর্ভে ধারণ করতে ও তার জন্য স্তন্য ছাড়াতে লাগে ত্রিশ মাস,[২] পরিশেষে যখন সে পূর্ণ শক্তি প্রাপ্ত হয় এবং চল্লিশ বছরে উপনীত হয়[৩] তখন বলে, ‘হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে সামর্থ্য দাও,[৪] যাতে আমি তোমার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারি; আমার প্রতি আমার পিতা-মাতার প্রতি তুমি যে অনুগ্রহ করেছ, তার জন্য এবং যাতে আমি সৎকার্য করতে পারি যা তুমি পছন্দ কর; আমার জন্য আমার সন্তান-সন্ততিদেরকে সৎকর্মপরায়ণ কর। নিশ্চয় আমি তোমারই অভিমুখী হলাম এবং নিশ্চয় আমি আত্মসমর্পণকারী (মুসলিম)দের অন্তর্ভুক্ত।’
[১] পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহারের নির্দেশটিকে আরো বেশী জোরদার করার লক্ষ্যে এই দুঃখ-কষ্টের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এ থেকে এও প্রতীয়মান হয় যে, সদ্ব্যবহারের এই আদেশে মা, বাপের উপর প্রাধান্য পাওয়ার দাবী রাখে। তার কারণ, একটানা দীর্ঘ নয় মাস পর্যন্ত গর্ভধারণের কষ্ট এবং প্রসব বেদনা একমাত্র জননী একাই সহ্য করে থাকে। পিতার এতে কোন অংশ থাকে না। তাই হাদীসেও সন্তানের সদ্ব্যবহারের শীর্ষে মাকে রাখা হয়েছে এবং বাপকে রাখা হয়েছে তিন ধাপ নিচে। একদা জনৈক সাহাবী নবী (সাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলেন যে, 'আমার সদ্ব্যবহার পাওয়ার সর্বাধিক অধিকারী কে?' তিনি উত্তরে বললেন, "তোমার মা।" সাহাবী আবার একই প্রশ্ন করলেন এবং তিনিও একই উত্তর দিলেন। তৃতীয় দফায় আবার সাহাবী অনুরূপ জিজ্ঞাসা করলে নবী (সাঃ)ও একই জবাব দিয়ে বললেন, তোমার মা। পুনরায় চতুর্থবারে একই প্রশ্ন করলে উত্তরে তিনি (সাঃ) বললেন, "তোমার বাপ।" (মুসলিমঃ কিতাবুল বির্র্ অসসিলাহ)
[২] فِصَالٌ এর অর্থ দুধ ছাড়ানো। এ থেকে কোন কোন সাহাবী প্রমাণ করেছেন যে, গর্ভধারণের কমসে কম সময়কাল হল ছয় মাস। অর্থাৎ ছয়মাস গর্ভ থাকার পরে কোন নারীর যদি সন্তান ভূমিষ্ঠ হয়, তাহলে সে ছেলে বৈধ বলেই গণ্য হবে, অবৈধ নয়। কারণ, কুরআনে দুধ পানের সময়কাল বলা হয়েছে দু' বছর (২৪ মাস)। (দেখুনঃ সূরা লুকমান ৩১:১৪, বাক্বারাহ ২:২৩৩ আয়াত) এই হিসাবে গর্ভধারণের সময়কাল ছয় মাসই অবশিষ্ট থাকে।
[৩] (أَشُدَّهُ) পূর্ণ শক্তির কাল বলতে, যৌবন কালকে বুঝানো হয়েছে। কেউ কেউ এটাকে ১৮ বছর বয়স বলেছেন। এইভাবে বাড়তে বাড়তে সে চল্লিশ বছর বয়সে উপনীত হয়। এ বয়স হল জ্ঞান ও বিবেক শক্তির পূর্ণতা ও পক্বতার বয়স। এ জন্যেই মুফাসসিরগণের মতে প্রতিটি নবীকে চল্লিশ বছর বয়সের পরেই নবুঅত দানে ধন্য করা হয়। (ফাতহুল ক্বাদীর)
[৪] أَوْزِعِنِيْ অর্থ হল, أَلْهِمْنِيْ (আমাকে তাওফীক, সামর্থ্য বা প্রেরণা দাও)। এটাকেই দলীল বানিয়ে উলামাগণ বলেছেন যে, এই বয়সের পর থেকে মানুষের উচিত, এই দু'আটি অধিকহারে পড়তে থাকা। অর্থাৎ, رَبِّ أَوْزِعِنِيْ থেকে منَ الْمُسْلِمِيْنَ পর্যন্ত।
🌏🌏
#সহবাসের দোয়া।
حَدَّثَنَا آدَمُ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، حَدَّثَنَا مَنْصُورٌ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ كُرَيْبٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " لَوْ أَنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا أَتَى أَهْلَهُ قَالَ {اللَّهُمَّ} جَنِّبْنِي الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنِي. فَإِنْ كَانَ بَيْنَهُمَا وَلَدٌ لَمْ يَضُرُّهُ الشَّيْطَانُ، وَلَمْ يُسَلَّطْ عَلَيْهِ ". قَالَ وَحَدَّثَنَا الأَعْمَشُ عَنْ سَالِمٍ عَنْ كُرَيْبٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ مِثْلَهُ.
#সহবাসের দোয়া।
حَدَّثَنَا آدَمُ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، حَدَّثَنَا مَنْصُورٌ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ كُرَيْبٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " لَوْ أَنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا أَتَى أَهْلَهُ قَالَ {اللَّهُمَّ} جَنِّبْنِي الشَّيْطَانَ، وَجَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنِي. فَإِنْ كَانَ بَيْنَهُمَا وَلَدٌ لَمْ يَضُرُّهُ الشَّيْطَانُ، وَلَمْ يُسَلَّطْ عَلَيْهِ ". قَالَ وَحَدَّثَنَا الأَعْمَشُ عَنْ سَالِمٍ عَنْ كُرَيْبٍ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ مِثْلَهُ.
ইব্নু আব্বাস (রাঃ)
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তোমাদের কেউ যখন স্ত্রীর নিকট গমন করে এবং বলে, “হে আল্লাহ্! আমাকে শয়তান হতে রক্ষা আর আমাকে এর মাধ্যমে যে সন্তান দিবে তাকেও শয়তান থেকে হেফাজত কর”। তাহলে যদি তাদের কোন সন্তান জন্মায়, তবে শয়তান তার কোন ক্ষতি করতে পারবে না এবং তার উপর কোন প্রভাব ফেলতে পারবে না। আসমা (রহঃ)..... ইব্নু ‘আব্বাস (রাঃ) নিকট হতে অনুরূপ রিওয়ায়ত বর্ণনা করেন।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩২৮৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
وَأَنَّهُۥ خَلَقَ ٱلزَّوْجَيْنِ ٱلذَّكَرَ وَٱلْأُنثَىٰ
এবং তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল-পুরুষ ও নারী।
An-Najm 53:46
An-Najm 53:46
مِن نُّطْفَةٍ إِذَا تُمْنَىٰ
একবিন্দু বীর্য থেকে যখন স্খলিত করা হয়।
🌏🌏
#বিজ্ঞান ও এটা সমর্থন করছে, ৭/৮ সপ্তাহ পর বুঝা যায় সেটা মেয়ে ভ্রুন না ছেলে ভ্রুন।
آدَمُ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ سَمِعْتُ زَيْدَ بْنَ وَهْبٍ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ مَسْعُودٍ حَدَّثَنَا رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ الصَّادِقُ الْمَصْدُوقُ أَنَّ خَلْقَ أَحَدِكُمْ يُجْمَعُ فِي بَطْنِ أُمِّهِ أَرْبَعِينَ يَوْمًا أَوْ أَرْبَعِينَ لَيْلَةً ثُمَّ يَكُونُ عَلَقَةً مِثْلَهُ ثُمَّ يَكُونُ مُضْغَةً مِثْلَهُ ثُمَّ يُبْعَثُ إِلَيْهِ الْمَلَكُ فَيُؤْذَنُ بِأَرْبَعِ كَلِمَاتٍ فَيَكْتُبُ رِزْقَهُ وَأَجَلَهُ وَعَمَلَهُ وَشَقِيٌّ أَمْ سَعِيدٌ ثُمَّ يَنْفُخُ فِيهِ الرُّوحَ فَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ الْجَنَّةِ حَتَّى لاَ يَكُونُ بَيْنَهَا وَبَيْنَهُ إِلاَّ ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ فَيَدْخُلُ النَّارَ وَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ حَتَّى مَا يَكُونُ بَيْنَهَا وَبَيْنَهُ إِلاَّ ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ عَمَلَ أَهْلِ الْجَنَّةِ فَيَدْخُلُهَا
#বিজ্ঞান ও এটা সমর্থন করছে, ৭/৮ সপ্তাহ পর বুঝা যায় সেটা মেয়ে ভ্রুন না ছেলে ভ্রুন।
آدَمُ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ سَمِعْتُ زَيْدَ بْنَ وَهْبٍ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ مَسْعُودٍ حَدَّثَنَا رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَهُوَ الصَّادِقُ الْمَصْدُوقُ أَنَّ خَلْقَ أَحَدِكُمْ يُجْمَعُ فِي بَطْنِ أُمِّهِ أَرْبَعِينَ يَوْمًا أَوْ أَرْبَعِينَ لَيْلَةً ثُمَّ يَكُونُ عَلَقَةً مِثْلَهُ ثُمَّ يَكُونُ مُضْغَةً مِثْلَهُ ثُمَّ يُبْعَثُ إِلَيْهِ الْمَلَكُ فَيُؤْذَنُ بِأَرْبَعِ كَلِمَاتٍ فَيَكْتُبُ رِزْقَهُ وَأَجَلَهُ وَعَمَلَهُ وَشَقِيٌّ أَمْ سَعِيدٌ ثُمَّ يَنْفُخُ فِيهِ الرُّوحَ فَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ الْجَنَّةِ حَتَّى لاَ يَكُونُ بَيْنَهَا وَبَيْنَهُ إِلاَّ ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ فَيَدْخُلُ النَّارَ وَإِنَّ أَحَدَكُمْ لَيَعْمَلُ بِعَمَلِ أَهْلِ النَّارِ حَتَّى مَا يَكُونُ بَيْنَهَا وَبَيْنَهُ إِلاَّ ذِرَاعٌ فَيَسْبِقُ عَلَيْهِ الْكِتَابُ فَيَعْمَلُ عَمَلَ أَهْلِ الْجَنَّةِ فَيَدْخُلُهَا
আবদুল্লাহ্ ইব্নু মাস’ঊদ (র)
তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) যিনি ‘সত্যবাদী’ এবং ‘সত্যবাদী বলে স্বীকৃত’ আমাদের কাছে বর্ণনা করেছেন যে, তোমাদের প্রত্যেকের সৃষ্টি হলো এমন বীর্য থেকে যাকে মায়ের পেটে চল্লিশ দিন কিংবা চল্লিশ রাত একত্রিত রাখা হয়। তারপর তেমনি সময়ে আলাক হয়, তারপর তেমনি সময়ে গোশতপিণ্ডে পরিণত হয়। তারপর আল্লাহ্ তার কাছে ফেরেশতা প্রেরণ করেন। এই ফেরেশতাকে চারটি বিষয় সম্পর্কে লেখার করার জন্য হুকুম দেয়া হয়। যার ফলে ফেরেশতা তার রিযক, ‘আমাল, আয়ু এবং দুর্ভাগা কিংবা ভাগ্যবান হওয়া সম্পর্কে লিখে দেয়। তারপর তার মধ্যে প্রাণ ফুঁকে দেয়া হয়। এজন্যই তোমাদের কেউ জান্নাতীদের ‘আমাল করে এতটুকু এগিয়ে যায় যে, তার ও জান্নাতের মাঝে কেবল এক গজের দূরত্ব থাকতেই তার উপর লিখিত তাক্দীর প্রবল হয়ে যায়। তখন সে জাহান্নামীদের মত ‘আমাল করে। শেষে সে জাহান্নামে প্রবেশ করে। আবার তোমাদের কেউ জাহান্নামীদের মত ‘আমাল করে এমন পর্যায়ে পৌঁছে যে, তার ও জাহান্নামের মাঝে মাত্র এক গজের দূরত্ব থাকতে তার উপর তাকদীরের লেখা প্রবল হয়, ফলে সে জান্নাতীদের মত ‘আমাল করে, শেষে জান্নাতেই প্রবেশ করে। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯৩৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯৪৬)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৭৪৫৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🌏🌏
#কানে আযান দেয়া
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ سُفْيَانَ، قَالَ حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَذَّنَ فِي أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِيٍّ - حِينَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ - بِالصَّلاَةِ .
#কানে আযান দেয়া
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ سُفْيَانَ، قَالَ حَدَّثَنِي عَاصِمُ بْنُ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي رَافِعٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَذَّنَ فِي أُذُنِ الْحَسَنِ بْنِ عَلِيٍّ - حِينَ وَلَدَتْهُ فَاطِمَةُ - بِالصَّلاَةِ .
উবাইদুল্লাহ ইবনু আবূ রাফি’ (রাঃ)
তিনি বলেন, ফাত্বিমাহ (রাঃ) যখন ‘আলী (রাঃ)-এর পুত্র হাসান (রাঃ)-কে প্রসব করলেন, তখন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) তার কানে সলাতের আযানের ন্যায় আযান দিয়েছিলেন।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৫১০৫
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
🌏🌏
#আকীকা
🌏
حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا شُعَيْبُ بْنُ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي عَرُوبَةَ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " كُلُّ غُلاَمٍ مُرْتَهَنٌ بِعَقِيقَتِهِ تُذْبَحُ عَنْهُ يَوْمَ السَّابِعِ وَيُحْلَقُ رَأْسُهُ وَيُسَمَّى " .
#আকীকা
🌏
حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا شُعَيْبُ بْنُ إِسْحَاقَ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ أَبِي عَرُوبَةَ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ " كُلُّ غُلاَمٍ مُرْتَهَنٌ بِعَقِيقَتِهِ تُذْبَحُ عَنْهُ يَوْمَ السَّابِعِ وَيُحْلَقُ رَأْسُهُ وَيُسَمَّى " .
সামুরাহ (রাঃ)
নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ প্রত্যেক শিশু তার আকীকার সাথে দায়বদ্ধ থাকে। তার জন্মের সপ্তম দিনে তার পক্ষ থেকে পশু যবেহ করতে হয়, তার মাথা কামাতে হয় এবং নাম রাখতে হয়। [৩১৬৫]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩১৬৫
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🌏
حَدَّثَنَا أَبُو سَلَمَةَ، يَحْيَى بْنُ خَلَفٍ الْبَصْرِيُّ حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُثْمَانَ بْنِ خُثَيْمٍ، عَنْ يُوسُفَ بْنِ مَاهَكَ، أَنَّهُمْ دَخَلُوا عَلَى حَفْصَةَ بِنْتِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ فَسَأَلُوهَا عَنِ الْعَقِيقَةِ، فَأَخْبَرَتْهُمْ أَنَّ عَائِشَةَ أَخْبَرَتْهَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَمَرَهُمْ عَنِ الْغُلاَمِ شَاتَانِ مُكَافِئَتَانِ وَعَنِ الْجَارِيَةِ شَاةٌ . قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَلِيٍّ وَأُمِّ كُرْزٍ وَبُرَيْدَةَ وَسَمُرَةَ وَأَبِي هُرَيْرَةَ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَأَنَسٍ وَسَلْمَانَ بْنِ عَامِرٍ وَابْنِ عَبَّاسٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَائِشَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ . وَحَفْصَةُ هِيَ بِنْتُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ .
ইউসুফ ইবনু মাহাক (রহঃ)
তারা কয়েকজন একত্রিত হয়ে আবদুর রাহমানের মেয়ে হাফসার নিকট গেলেন। তারা তাকে আকীকার ব্যপারে প্রশ্ন করলে তিনি তাদেরকে জানান যে, তাকে আইশা (রাঃ) জানিয়েছেন, ছেলে সন্তানের পক্ষে একই বয়সের দু’টি বকরী এবং মেয়ে সন্তানের পক্ষে একটি বকরী আকীকা দেওয়ার জন্যে তাদেরকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নির্দেশ দিয়েছেন।
সহীহ্, ইবনু মা-জাহ (৩১৩৬)
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ১৫১৩
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
🌏🌏
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْقُطَعِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ عَقَّ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الْحَسَنِ بِشَاةٍ وَقَالَ " يَا فَاطِمَةُ احْلِقِي رَأْسَهُ وَتَصَدَّقِي بِزِنَةِ شَعْرِهِ فِضَّةً " . قَالَ فَوَزَنَتْهُ فَكَانَ وَزْنُهُ دِرْهَمًا أَوْ بَعْضَ دِرْهَمٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ وَإِسْنَادُهُ لَيْسَ بِمُتَّصِلٍ . وَأَبُو جَعْفَرٍ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ لَمْ يُدْرِكْ عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ .
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى الْقُطَعِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى بْنُ عَبْدِ الأَعْلَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَاقَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ عَقَّ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنِ الْحَسَنِ بِشَاةٍ وَقَالَ " يَا فَاطِمَةُ احْلِقِي رَأْسَهُ وَتَصَدَّقِي بِزِنَةِ شَعْرِهِ فِضَّةً " . قَالَ فَوَزَنَتْهُ فَكَانَ وَزْنُهُ دِرْهَمًا أَوْ بَعْضَ دِرْهَمٍ . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ غَرِيبٌ وَإِسْنَادُهُ لَيْسَ بِمُتَّصِلٍ . وَأَبُو جَعْفَرٍ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ لَمْ يُدْرِكْ عَلِيَّ بْنَ أَبِي طَالِبٍ .
আলী ইবনু আবী তালিব (রাঃ)
তিনি বলেন, একটি বকরী দ্বারা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাসানের আকীকা করেন এবং বলেনঃ হে ফাতিমা! তার মাথা নেড়া করে দাও এবং তার চুলের ওজনের অনুরূপ রূপা দান কর। তদানুযায়ী আমি তার চুল ওজন করলাম এবং তার ওজন এক দিরহাম বা তার কাছাকাছি হয়।
হাসান, ইরওয়া (১১৭৫)
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ১৫১৯
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
হাদিসের মান: হাসান হাদিস
🌏
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ أَنَّ أَبَاهُ عُرْوَةَ بْنَ الزُّبَيْرِ كَانَ يَعُقُّ عَنْ بَنِيهِ الذُّكُورِ وَالْإِنَاثِ بِشَاةٍ شَاةٍ ১৮৪৬-قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْعَقِيقَةِ أَنَّ مَنْ عَقَّ فَإِنَّمَا يَعُقُّ عَنْ وَلَدِهِ بِشَاةٍ شَاةٍ الذُّكُورِ وَالْإِنَاثِ وَلَيْسَتْ الْعَقِيقَةُ بِوَاجِبَةٍ وَلَكِنَّهَا يُسْتَحَبُّ الْعَمَلُ بِهَا وَهِيَ مِنْ الْأَمْرِ الَّذِي لَمْ يَزَلْ عَلَيْهِ النَّاسُ عِنْدَنَا فَمَنْ عَقَّ عَنْ وَلَدِهِ فَإِنَّمَا هِيَ بِمَنْزِلَةِ النُّسُكِ وَالضَّحَايَا لَا يَجُوزُ فِيهَا عَوْرَاءُ وَلَا عَجْفَاءُ وَلَا مَكْسُورَةٌ وَلَا مَرِيضَةٌ وَلَا يُبَاعُ مِنْ لَحْمِهَا شَيْءٌ وَلَا جِلْدُهَا وَيُكْسَرُ عِظَامُهَا وَيَأْكُلُ أَهْلُهَا مِنْ لَحْمِهَا وَيَتَصَدَّقُونَ مِنْهَا وَلَا يُمَسُّ الصَّبِيُّ بِشَيْءٍ مِنْ دَمِهَا.
و حَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ أَنَّ أَبَاهُ عُرْوَةَ بْنَ الزُّبَيْرِ كَانَ يَعُقُّ عَنْ بَنِيهِ الذُّكُورِ وَالْإِنَاثِ بِشَاةٍ شَاةٍ ১৮৪৬-قَالَ مَالِك الْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْعَقِيقَةِ أَنَّ مَنْ عَقَّ فَإِنَّمَا يَعُقُّ عَنْ وَلَدِهِ بِشَاةٍ شَاةٍ الذُّكُورِ وَالْإِنَاثِ وَلَيْسَتْ الْعَقِيقَةُ بِوَاجِبَةٍ وَلَكِنَّهَا يُسْتَحَبُّ الْعَمَلُ بِهَا وَهِيَ مِنْ الْأَمْرِ الَّذِي لَمْ يَزَلْ عَلَيْهِ النَّاسُ عِنْدَنَا فَمَنْ عَقَّ عَنْ وَلَدِهِ فَإِنَّمَا هِيَ بِمَنْزِلَةِ النُّسُكِ وَالضَّحَايَا لَا يَجُوزُ فِيهَا عَوْرَاءُ وَلَا عَجْفَاءُ وَلَا مَكْسُورَةٌ وَلَا مَرِيضَةٌ وَلَا يُبَاعُ مِنْ لَحْمِهَا شَيْءٌ وَلَا جِلْدُهَا وَيُكْسَرُ عِظَامُهَا وَيَأْكُلُ أَهْلُهَا مِنْ لَحْمِهَا وَيَتَصَدَّقُونَ مِنْهَا وَلَا يُمَسُّ الصَّبِيُّ بِشَيْءٍ مِنْ دَمِهَا.
উরওয়াহ ইবনু যুবাইর (র)
ছেলে হোক বা মেয়ে, প্রত্যেক সন্তানের জন্য একটি বকরী আকীকা করতেন। [১] (হাদীসটি ইমাম মালিক এককভাবে বর্ণনা করেছেন)
মালিক (র) বলেন : আকীকার বিষয়ে আমাদের নিকট হুকুম হল, ছেলে হোক বা মেয়ে হোক প্রত্যেকের জন্য একটি বকরী আকীকা করা হবে। আকীকা করা ওয়াজিব নয়, মুস্তাহাব। তবে আকীকার বকরী কুরবানীর বকরীর অনুরূপ হতে হবে। চোখ কানা, অতিশয় বৃদ্ধ, শিং ভাঙ্গা এবং রোগা হলে চলবে না। আকীকার গোশ্ত এবং চামড়া বিক্রয় করা জায়েয নয়। এর হাড়গুলো ভেঙ্গে দেয়া উচিত। [২]
আকীকার গোশ্ত নিজে খাবে এবং দরিদ্রদেরকেও খেতে দিবে। আকীকাকৃত বকরীর রক্ত বাচ্চাকে ছোঁয়াবে না। [৩]
মালিক (র) বলেন : আকীকার বিষয়ে আমাদের নিকট হুকুম হল, ছেলে হোক বা মেয়ে হোক প্রত্যেকের জন্য একটি বকরী আকীকা করা হবে। আকীকা করা ওয়াজিব নয়, মুস্তাহাব। তবে আকীকার বকরী কুরবানীর বকরীর অনুরূপ হতে হবে। চোখ কানা, অতিশয় বৃদ্ধ, শিং ভাঙ্গা এবং রোগা হলে চলবে না। আকীকার গোশ্ত এবং চামড়া বিক্রয় করা জায়েয নয়। এর হাড়গুলো ভেঙ্গে দেয়া উচিত। [২]
আকীকার গোশ্ত নিজে খাবে এবং দরিদ্রদেরকেও খেতে দিবে। আকীকাকৃত বকরীর রক্ত বাচ্চাকে ছোঁয়াবে না। [৩]
মুয়াত্তা ইমাম মালিক, হাদিস নং ১০৬৬
হাদিসের মান: অন্যান্য
হাদিসের মান: অন্যান্য
No comments
Note: Only a member of this blog may post a comment.