স্ত্রী প্রহার । তানভীর আহমেদ শরীফ ।


#আল্লাহু আকবর
#ইসলামের কাছে পৌত্তলিকতা / হিন্দুত্ববাদ এর পরাজয় পর্ব ১৮
#স্ত্রীপ্রহার
🚩🚩🚩
বজ্র বা লাঠি দিয়ে মেরে নারীকে দূর্বল করা উচিৎ ,যাতে তার নিজের দেহ বা সম্পত্তির উপর কোন অধিকার না থাকতে পারে (শতপথ ব্রাহ্মন (৪/৪/২/১৩)
🚩🚩🚩
🌍যৌতুকের দাবীতে প্রতি ঘন্টায় ১ জন নারী হত্যার শিকার স্বামী ও তার আত্মীয় স্বজন দ্বারা 🌍
🌎ভারতে বছরে ১ লক্ষের ও বেশি নারীকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করা হয় ( গৃহ নির্যাতিত)🌎
🌍ভারতে ১০ জনের ১ জন শিশুর জন্য দায়ী গৃহে নারী নির্যাতন!!!!🌍
🌏ভারতে ১৫ বছর বয়স এর মধ্যেই প্রতি ৩ জনের ১জন নারী যৌন ও শারিরীক নির্যাতন এর শিকার হয় গৃহেই!🌏
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ مَا ضَرَبَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم خَادِمًا لَهُ وَلَا امْرَأَةً وَلَا ضَرَبَ بِيَدِهِ شَيْئًا
আয়িশা (রাঃ)
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনও তাঁর কোন খাদেমকে অথবা তাঁর কোন স্ত্রীকে মারপিট করেননি এবং নিজ হাতে অপর কাউকেও প্রহার করেননি। [১৯৮৪]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৯৮৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
Sourov Kumer দাদা আজকের পৌত্তলিকতা / হিন্দুত্ববাদ এর পরাজয় উপহার দিচ্ছেন।
🌍ব্রহ্মা ,শ্রী কৃষ্ণ , শ্রী রাম তাদের স্ত্রী দের সাথে কিরুপ আচরণ করেছিলেন ?
🌏স্ত্রীর পরিবার যৌতুক এর দাবী মেটাতে ব্যার্থ হলে কিরুপ প্রহার করা যাবে ?
🌎স্ত্রীরা কিরুপ আমানত এর খেয়ানত করলে শাসন করা যেতে পারে ?
🌎অবাধ্যতার আশংকা করলে কিরুপ আচরন করা যাবে ?
🌎উপদেশ দেয়া যাবে কি ?
🌎শাসন স্বরুপ শয্যা ত্যাগ করা যাবে কি ?
🌎অতিরিক্ত অব্যাধ্য হলে মৃদু প্রহার করা যাবে কি ?
🌍কোন ভাবেই যদি না সুধরায় , সালিশ করা যাবে কি ?
🌏সালিশ এর নীতিমালা কি ?
🌎ভারতে যৌতুক প্রথার জন্য স্বামী ও শশুর বাড়ির লোকের হাতে প্রতি ঘন্টায় একজন নারী মারা যায় !!
https://www.telegraph.co.uk/…/Woman-killed-over-dowry-every…
🌎ভারতে ১৫ বছর এর মধ্যেই প্রতি ৩ জনের ১ জন নারী ,যৌন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয় গৃহে
https://www.google.com/…/the-elephant-in-the-room-every-thi…
🌎১ লক্ষের ও বেশি নারীকে আগুনে জ্বালিয়ে হত্যা করা হয় প্রতি বছরে ,গৃহ নির্যাতিত
https://www.telegraph.co.uk/…/Thousands-of-Indian-women-kil…
🌎ভারতে ১০ জনের ১ জন শিশু মৃত্যুর জন্য গৃহে নারী নির্যাতন দায়ী !
https://www.google.com/…/1-in-10-infants-in-india-killed-as…

সুরা নিসা : ৩৪
اَلرِّجَالُ قَوّٰمُوۡنَ عَلَی النِّسَآءِ بِمَا فَضَّلَ اللّٰہُ بَعۡضَہُمۡ عَلٰی بَعۡضٍ وَّ بِمَاۤ اَنۡفَقُوۡا مِنۡ اَمۡوَالِہِمۡ ؕ فَالصّٰلِحٰتُ قٰنِتٰتٌ حٰفِظٰتٌ لِّلۡغَیۡبِ بِمَا حَفِظَ اللّٰہُ ؕ وَ الّٰتِیۡ تَخَافُوۡنَ نُشُوۡزَہُنَّ فَعِظُوۡہُنَّ وَ اہۡجُرُوۡہُنَّ فِی الۡمَضَاجِعِ وَ اضۡرِبُوۡہُنَّ ۚ فَاِنۡ اَطَعۡنَکُمۡ فَلَا تَبۡغُوۡا عَلَیۡہِنَّ سَبِیۡلًا ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ عَلِیًّا کَبِیۡرًا ﴿۳۴﴾
পুরুষ নারীর কর্তা। কারণ, আল্লাহ তাদের এককে অপরের উপর শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং এ জন্য যে পুরুষ (তাদের জন্য) ধন ব্যয় করে।[১] সুতরাং পুণ্যময়ী নারীরা অনুগতা এবং পুরুষের অনুপস্থিতিতে লোক-চক্ষুর অন্তরালে (স্বামীর ধন ও নিজেদের ইজ্জত) রক্ষাকারিণী; আল্লাহর হিফাযতে (তওফীকে) তারা তা হিফাযত করে। আর স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার তোমরা আশংকা কর, তাদেরকে সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং তাদেরকে প্রহার কর। অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগতা হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অন্য কোন পথ অন্বেষণ করো না। [২] নিশ্চয় আল্লাহ সুউচ্চ, সুমহান।
[১] এই আয়াতে পুরুষদের কর্তৃত্ব ও দায়িত্বশীলতার দু'টি কারণ বলা হয়েছে। প্রথমটি হল, আল্লাহ প্রদত্তঃ যেমন, পুরুষোচিত শক্তি ও সাহস এবং মেধাগত যোগ্যতায় পুরুষ সৃষ্টিগতভাবেই নারীর তুলনায় অনেক বেশী। দ্বিতীয়টি হল সব-উপার্জিতঃ এই দায়িত্ব শরীয়ত পুরুষের উপর চাপিয়েছে। মহিলাদেরকে তাদের প্রাকৃতিক দুর্বলতার কারণে এবং তাদের সতীত্ব, শ্লীলতা এবং পবিত্রতার হিফাযতের জন্য ইসলাম বিশেষ করে তাদের জন্য অতীব জরুরী যে বিধি-বিধান প্রণয়ন করেছে সেই কারণেও উপার্জনের ঝামেলা থেকে তাদেরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। মহিলাদের নেতৃত্ব দানের বিরুদ্ধে কুরআন কারীমের এটা এক অকাট্য দলীল। এর সমর্থন সহীহ বুখারীর সেই হাদীস দ্বারাও হয়, যাতে নবী করীম (সাঃ) বলেছেন, "এমন জাতি কখনোও সফলকাম হবে না, যে জাতি তাদের নেতৃত্বের দায়িত্বভার কোন মহিলার উপর অর্পণ করবে।"
[২] স্ত্রী অবাধ্য হলে সর্বপ্রথম তাকে সদুপদেশ ও নসীহতের মাধ্যমে বুঝাতে হবে। দ্বিতীয়তঃ সাময়িকভাবে তার সংসর্গ থেকে পৃথক হতে হবে। বুদ্ধিমতী মহিলার জন্য এটা বড় সতর্কতার বিষয়। কিন্তু এতেও যদি সে না বুঝে, তাহলে হাল্কাভাবে প্রহার করার অনুমতি আছে। তবে এই প্রহার যেন হিংস্রতা ও অত্যাচারের পর্যায়ে না পৌঁছে; যেমন অনেক মূর্খ লোকের স্বভাব। মহান আল্লাহ এবং তাঁর রসূল (সাঃ) এই যুলমের অনুমতি কাউকে দেননি। 'অতঃপর যদি তারা তোমাদের অনুগতা হয়, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে অন্য কোন পথ অন্বেষণ করো না' অর্থাৎ, তাহলে আর মারধর করো না, তাদের উপর সংকীর্ণতা সৃষ্টি করো না অথবা তাদেরকে তালাক দিও না। অর্থাৎ, তালাক হল একেবারে শেষ ধাপ; যখন আর কোন উপায় থাকবে না, তখন তার প্রয়োগ হবে। কিন্তু বহু স্বামী তাদের এই অধিকারকে বড় অন্যায়ভাবে ব্যবহার করে থাকে। ফলে সামান্য ও তুচ্ছ কারণে তালাক দিয়ে নিজের, স্ত্রীর এবং সন্তানদের জীবন নষ্ট করে থাকে।
Men are the protectors and maintainers of women, because Allah has made one of them to excel the other, and because they spend (to support them) from their means. Therefore the righteous women are devoutly obedient (to Allah and to their husbands), and guard in the husband's absence what Allah orders them to guard (e.g. their chastity, their husband's property, etc.). As to those women on whose part you see ill-conduct, admonish them (first), (next), refuse to share their beds, (and last) beat them (lightly, if it is useful), but if they return to obedience, seek not against them means (of annoyance). Surely, Allah is Ever Most High, Most Great.
সুরা নিসা ঃ ৩৫
وَ اِنۡ خِفۡتُمۡ شِقَاقَ بَیۡنِہِمَا فَابۡعَثُوۡا حَکَمًا مِّنۡ اَہۡلِہٖ وَ حَکَمًا مِّنۡ اَہۡلِہَا ۚ اِنۡ یُّرِیۡدَاۤ اِصۡلَاحًا یُّوَفِّقِ اللّٰہُ بَیۡنَہُمَا ؕ اِنَّ اللّٰہَ کَانَ عَلِیۡمًا خَبِیۡرًا ﴿۳۵﴾
আর যদি উভয়ের মধ্যে বিরোধ আশংকা কর, তাহলে তোমরা ওর (স্বামীর) পরিবার হতে একজন এবং এর (স্ত্রীর) পরিবার হতে একজন সালিস নিযুক্ত কর; [১] যদি তারা উভয়ে নিষ্পত্তির ইচ্ছা রাখে, তাহলে আল্লাহ তাদের মধ্যে মীমাংসার অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করে দেবেন। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সবিশেষ অবহিত।
[১] উল্লিখিত তিনটি ব্যবস্থা গ্রহণ করার পরও যদি কোন ফল না হয়, তাহলে এটা হল চতুর্থ ব্যবস্থা। এ ব্যাপারে বলা হল যে, দু'জন বিচারক নিষ্ঠাবান ও আন্তরিকতাপূর্ণ হলে, তাদের সংশোধনের প্রচেষ্টা অবশ্যই ফলপ্রসূ হবে। আর যদি তাদের প্রচেষ্টা ফলপ্রসূ না হয়, তাহলে তালাকের মাধ্যমে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেওয়ার অধিকার তাদের আছে, না নেই? এ ব্যাপারে আলেমদের মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, এ অধিকার শর্তসাপেক্ষ; অর্থাৎ, তাতে শাসনকর্তৃপক্ষের আদেশ অথবা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে বিচ্ছেদ ঘটানোর ব্যাপারে কর্তৃপক্ষের অনুমতি থাকতে হবে। তবে অধিকাংশ উলামার নিকট কোন শর্ত ছাড়াই তাদের এ অধিকার আছে।
(বিস্তারিত জানার জন্য দ্রষ্টব্যঃ তাফসীর ত্বাবারী, ফাতহুল ক্বাদীর এবং ইবনে কাসীর)
If you fear a breach between them twain (the man and his wife), appoint (two) arbitrators, one from his family and the other from her's; if they both wish for peace, Allah will cause their reconciliation. Indeed Allah is Ever All-Knower, Well-Acquainted with all things.
حَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلاَءِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ بْنُ سُلَيْمَانَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو، حَدَّثَنَا أَبُو سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَكْمَلُ الْمُؤْمِنِينَ إِيمَانًا أَحْسَنُهُمْ خُلُقًا وَخِيَارُكُمْ خِيَارُكُمْ لِنِسَائِهِمْ خُلُقًا ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عَائِشَةَ وَابْنِ عَبَّاسٍ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ أَبِي هُرَيْرَةَ هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏
আবূ হুরাইরা (রাঃ)
তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তোমাদের মধ্যে ঈমানে পরিপূর্ণ মুসলমান হচ্ছে সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তি। যেসব লোক নিজেদের স্ত্রীদের নিকট উত্তম তারাই তোমাদের মধ্যে অতি উত্তম।
হাসান সহীহ্, সহীহা (২৮৪)
জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ১১৬২
হাদিসের মান: হাসান সহিহ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ مَا ضَرَبَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم خَادِمًا لَهُ وَلَا امْرَأَةً وَلَا ضَرَبَ بِيَدِهِ شَيْئًا
আয়িশা (রাঃ)
তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কখনও তাঁর কোন খাদেমকে অথবা তাঁর কোন স্ত্রীকে মারপিট করেননি এবং নিজ হাতে অপর কাউকেও প্রহার করেননি। [১৯৮৪]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৯৮৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

أَخْبَرَنِي أَحْمَدُ بْنُ يُوسُفَ الْمُهَلَّبِيُّ النَّيْسَابُورِيُّ، حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَزِينٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ حُسَيْنٍ، عَنْ دَاوُدَ الْوَرَّاقِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ حَكِيمٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، مُعَاوِيَةَ الْقُشَيْرِيِّ قَالَ أَتَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ فَقُلْتُ مَا تَقُولُ فِي نِسَائِنَا قَالَ ‏ "‏ أَطْعِمُوهُنَّ مِمَّا تَأْكُلُونَ وَاكْسُوهُنَّ مِمَّا تَكْتَسُونَ وَلاَ تَضْرِبُوهُنَّ وَلاَ تُقَبِّحُوهُنَّ ‏"‏ ‏.‏
মু’আবিয়াহ্‌ আল-কুশাইরী (রাঃ)
তিনি বলেন, একদা আমি রাসূলল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকট এসে বললাম, আমাদের স্ত্রীদের (হক) সম্পর্কে আপনি কি বলেন? তিনি বললেনঃ তোমরা যা খাবে তাদেরকেও তাই খাওয়াবে এবং তোমরা যা পরবে, তাদেরকেও তা পরিধান করাবে। তাদেরকে প্রহার করবে না এবং গালিগালাজ করবে না।
সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ২১৪৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ زَمْعَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لاَ يَجْلِدُ أَحَدُكُمْ امْرَأَتَه“ جَلْدَ الْعَبْدِ ثُمَّ يُجَامِعُهَا فِي آخِرِ الْيَوْمِ.
‘আবদুল্লাহ্‌ ইব্‌নু যাম’আহ (রাঃ)
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, তোমরা কেউ নিজ স্ত্রীদেরকে গোলামের মত প্রহার করো না। কেননা, দিনের শেষে তার সঙ্গে তো মিলিত হবে। (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৮২২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৫)
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫২০৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.