খাৎনা এবং পশুর কর্ন চেরা। তানভীর আহমেদ শরীফ

খাৎনা এবং পশুর কর্ন চেরা । (পর্ব ৫)
৩০% ভারতীয় নারী পর্নাসক্ত এবং বাড়ছে
এবং সারা পৃথিবীতে পর্ন দেখায় ৩য় স্থান অধিকারকারী!!!!
https://www.google.com/…/30-percent-of-women-regularly…/amp/
#এটা_পরিস্কার_পরিচ্ছন্নতা 😎
أخبرنا قتيبة، عن مالك، عن المقبري، عن أبي هريرة قال: " خمس من الفطرة: تقليم الأظفار، وقص الشارب، ونتف الإبط، وحلق العانة، والختان "
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
তিনি বলেনঃ পাঁচটি কাজ ফিতরাতের অন্তর্ভুক্তঃ নখ কাঁটা, মোচ কাঁটা, বগলের চুল উঠিয়ে ফেলা, নাভির নীচের চুল কামানো, খাৎনা করা।
সুনানে আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫০৪৪
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস
#আল্লাহু_আকবর!
২৩ মে, ২০১৭ ভারত চালু করল কোরানের আইন।
ভারত নিষিদ্ধ করার আগেই কোরান ৪:১১৯ নং আয়াতে ১৪০০ বছর আগেই নিষিদ্ধ, পশুর কান চিরে দেয়া, নাক কাটা বা কোন পরিবর্তন করা ( খাসী করা ব্যাতিত)
লিংক দ্রষ্টব্য এবং স্ক্রিনশট।
আল-বাক়ারাহ 2:2
ذَٰلِكَ ٱلْكِتَٰبُ لَا رَيْبَۛ فِيهِۛ هُدًى لِّلْمُتَّقِينَ
এ সেই কিতাব যাতে কোনই সন্দেহ নেই। পথ প্রদর্শনকারী পরহেযগারদের জন্য,
বানু ইসরাঈল 17:81
وَقُلْ جَآءَ ٱلْحَقُّ وَزَهَقَ ٱلْبَٰطِلُۚ إِنَّ ٱلْبَٰطِلَ كَانَ زَهُوقًا
বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।
#প্রত্যেকেই_জন্মগত_মুসলিম

কোরান ৭:১৭২
وَ اِذۡ اَخَذَ رَبُّکَ مِنۡۢ بَنِیۡۤ اٰدَمَ مِنۡ ظُہُوۡرِہِمۡ ذُرِّیَّتَہُمۡ وَ اَشۡہَدَہُمۡ عَلٰۤی اَنۡفُسِہِمۡ ۚ اَلَسۡتُ بِرَبِّکُمۡ ؕ قَالُوۡا بَلٰیۚ ۛ شَہِدۡنَا ۚ ۛ اَنۡ تَقُوۡلُوۡا یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ اِنَّا کُنَّا عَنۡ ہٰذَا غٰفِلِیۡنَ ﴿۱۷۲﴾ۙ
ওয়া ইয আখাযা রাব্বুকা মিম বানীআ-দামা মিন জুহূরিহিম যুররিইইয়াতাহুম ওয়া আশহাদাহুম ‘আলাআনফুছিহিম আলাছতুবিরাব্বিকুম কা-লূবালা-শাহিদনা আন তাকূলূইয়াওমাল কিয়া-মাতি ইন্না-কুন্না-‘আন হা-যা-গা-ফিলীন।
স্মরণ কর, যখন তোমার প্রতিপালক আদম সন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে তাদের সন্তান-সন্ততি বাহির করেন এবং তাদের নিজেদের সম্বন্ধে স্বীকারোক্তি গ্রহণ করেন এবং বলেন, ‘আমি কি তোমাদের প্রতিপালক নই?’ তারা বলে, ‘নিশ্চয়ই। আমরা সাক্ষী রইলাম।’[১] (এ স্বীকৃতি গ্রহণ) এ জন্য যে, তোমরা যেন কিয়ামতের দিন না বল, ‘আমরা তো এ বিষয়ে জানতাম না।’
[১] এটিকে 'আলাসতু' অঙ্গীকার বলা হয় যা ألست بربكم হতে তৈরী। এই অঙ্গীকার আদম (আঃ)-এর সৃষ্টির পর তাঁর সৃষ্টজাত সকল সন্তানের নিকট হতে নেওয়া হয়েছিল। একটি সহীহ হাদীসে এভাবে বর্ণিত হয়েছে যে, আরাফার দিনে নু'মান নামক জায়গায় মহান আল্লাহ আদম-সন্তান হতে অঙ্গীকার নিয়েছিলেন। আদম (আঃ)-এর সকল সন্তানকে তার পৃষ্ঠদেশ হতে বের করলেন এবং তাদেরকে নিজের সামনে (পিঁপড়ের আকারে) ছড়িয়ে দিলেন ও তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'আমি কি তোমাদের রব (প্রভু) নই।' সকলে বলেছিল, بَلَى شَهِدنَا অবশ্যই, আমরা সকলেই আপনার রব হওয়ার সাক্ষ্য দিচ্ছি। (মুসনাদে আহমাদ, হাকেম ২/৫৪৪, সিলসিলাহ সহীহাহ ১৬২৩নং) ইমাম শাওকানী এ হাদীসটি সম্পর্কে বলেন, এর সূত্রে কোন প্রকার ত্রুটি নেই। ইমাম শাওকানী আরো বলেন, তখনকার জগৎকে 'আলামুয যার্র' (পিপীলিকা জগৎ) বলা হয়। এটিই এর সঠিক ও যথার্থ ব্যাখ্যা। এর থেকে সরে যাওয়া ও অন্য অর্থ নেওয়া সঠিক নয়। কারণ, এটি আল্লাহর রসূলের হাদীস ও সাহাবাদের উক্তি দ্বারা প্রমাণিত। সুতরাং এটিকে 'মাজায' (রূপক বা ভাবগত) অর্থে ব্যবহার করাও উচিত নয়। মোটকথা, আল্লাহর রব হওয়ার সাক্ষ্য প্রত্যেক মানুষের প্রকৃতিতে সন্নিবিষ্ট আছে। এই ভাবার্থকেই আল্লাহর রসূল (সাঃ) এইভাবে বর্ণনা করেছেন, "প্রতিটি শিশু (ইসলামী ধর্মবোধের) প্রকৃতি নিয়ে জন্ম নেয়। পরে তার মাতা-পিতা তাকে ইয়াহুদী, খ্রিষ্টান বা অগ্নিপূজক বানিয়ে নেয়। যেমন জন্তুর বাচ্চা সম্পূর্ণ জন্ম হয়, তার নাক ও কান কাটা থাকে না।" (বুখারীঃ জানাযা অধ্যায়, মুসলিমঃ তকদীর অধ্যায়) সহীহ মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে, মহান আল্লাহ বলেন, 'আমি আমার বান্দাদেরকে একনিষ্ঠ (একমাত্র ইসলামের প্রতি অনুগত) রূপে সৃষ্টি করেছি। অতঃপর শয়তান তাদেরকে ইসলামী প্রকৃতি হতে পথভ্রষ্ট করে দেয়।' (মুসলিমঃ জানাযা অধ্যায়) এই প্রকৃতিই আল্লাহর একত্ব ও তাঁর অবতীর্ণকৃত শরীয়ত। যা এখন ইসলাম নামে সংরক্ষিত।
And (remember) when your Lord brought forth from the Children of Adam, from their loins, their seed (or from Adam's loin his offspring) and made them testify as to themselves (saying): Am I not your Lord? They said: Yes! We testify, lest you should say on the Day of Resurrection: Verily, we have been unaware of this.
অনেকেই অজ্ঞতা থেকে প্রশ্ন করেন মুসলমানি (খাতনা) করে মুসলমান হওয়া লাগবে কেন?
তাদের উদ্দেশ্য করেই বলছি--
মুসলমানদের খাতনা করা বাধ্যতামূলক অর্থাৎ ফরজ বা ওয়াজিব নয়। এটি সুন্নত। অর্থাৎ কেউ না করলে পাপা নেই কিন্তু করলে সওয়াবের হকদার হবেন!তবে বিষয়টি যেহেতু পবিত্রতার সাথে সম্পর্কযুক্ত তাই গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
তাহলে কেন মুসলমানরা করে খাতনা?
আমরা জানি পবিত্রতা ঈমানের অংগ! পবিত্রতা ছাড়া ইবাদত গ্রহনযোগ্য নয়।যেকোন ইবাদতের প্রথম শর্ত পবিত্রতা! আর এই পবিত্রতার পথে বাধা সৃষ্টি করে বাড়তি ঐ চামড়া টুকু! এই চামড়াটুকু থাকা অবস্থায় পবিত্র হওয়া অত্যন্ত কষ্ট সাধ্য। কেননা এতে পস্রাব ও অন্যান্য নাপাকি লেগে থাকে যা পরিষ্কার করা সময় সাপেক্ষ! আর এক্ষেত্রে পবিত্র হতে পানি অপরিহার্য! অথচ আমরা জানি সর্বাবস্থায় পানি পাওয়া সম্ভব নয়!
এজন্যই সহজে পবিত্রতা অর্জনের জন্য মুসলমানরা খাতনা করে থাকে! যদি কোন ব্যাক্তি খাতনা না করে পবিত্রতা অর্জন করতে পারে তবে তাকে ইসলাম খাতনা করতে বাধ্য করেনা!
এখন প্রশ্ন হচ্ছে যেহেতু পবিত্রতা অর্জনে বাধা সৃষ্টি করে সেহেতু জন্ম থেকে মাওলা এই বাড়তি চামড়া দিলেন কেন?
আচ্ছা কলাতো সবাই খেয়েছেন! কলার উপরের আবরনটি কেন থাকে?
উত্তর: কলাকে প্রটেক্ট করার জন্য। তা নাহলে কলা ক্ষতিগ্রস্ত হত।
আমরা জানি শিশুদের তক অত্যন্ত নাজুক ও কোমল থাকে! ফলে এইসময় সামান্য আচড়ই তাদের তকে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আর বিশেষ সেই অংগটিতো আরো নাজুক থাকে। এসময় যদি এটি উম্মুক্ত থাকত তবে খুব সহজে সামান্য কাপড়ের ঘষাতেই এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যেত!
ঠিক এজন্যই মাওলা এই বাড়তি চামড়া দিয়ে একে ঢেকে রাখেন। যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়!
তাহলে পড়ে কেন কাটতে বলেন? পাক পবিত্রতার মাসালাটি শিশুদের জন্য প্রযোজ্য নয়। যখন সে শরীয়ত অনুযায়ী ইবাদত করার বয়সে পৌছাবে তখনি পবিত্রতার প্রশ্নটি সামনে আসে আর তখনি খাতনা করার প্রয়োজনীয়তার প্রশ্ন উত্থাপিত হয়। আর সে সময় সেই অংগটি আর নাজুক থাকেনা আগের মত যখন সে শিশু ছিল। আর তাই ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশংকাও থাকেনা!
সুবাহানাল্লাহ!! এটাই মাওলার বিশেষত্ব! নিশ্চয়ই তিনি সকল কারিগরের চেয়ে উত্তম কারিগর।
কেন করা হয় খতনাঃ
ধর্মীয় কারণে মুসলমান,ইহাহুদী ও খ্রিস্টানরা খতনা করিয়ে থাকে। কিছু কিছু রোগ হলে যেমন ফাইমোসিস, প্যারাফাইমোসিস হলে খতনা বা মুসলমানি করাতে হয়। ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালীকে ঢেকে রাখে, যার কারণে প্রস্রাব ঠিকমতো বের করতে পারে না।
প্রস্রাব বের হতে না পেরে পুরুষাঙ্গের মাথা ফুলে ওঠে এবং শিশু ব্যথায় কান্নাকাটি করতে থাকে। এভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে প্রস্রাবে ইনফেকশন, এমনকি কিডনি ফেইলিওরও হতে পারে। আবার অনেক সময় পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে গিয়ে টাইট হয়ে যায়। যার ফলে চামড়াকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। এক্ষেত্রে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই জরুরি ভিত্তিতে খতনা করানো প্রয়োজন। অনেক সময় ছোট শিশুদের পুরুষাঙ্গ প্যান্টের চেইনের সঙ্গে আটকে যেতে পারে। এরকম পরিস্থিতিতেও অনেক সময় খতনা করানো হয়।
#কোরান_এর_আয়াত_নিয়ে_অভিযোগ_দেখে_নেই_আসুন

এই আয়াত টি বলছে পৌত্তলিক দের পূর্ব পুরুষ পুজার কথা, শয়তান তাদের কে পথ ভ্রষ্ট করবে এবং তারা তাই করছে।
ছবি দেখুন, প্রয়াত গুরু লোকনাথ এর মূর্তির পূজা করছে।

৪:১১৮
لَّعَنَہُ اللّٰہُ ۘ وَ قَالَ لَاَتَّخِذَنَّ مِنۡ عِبَادِکَ نَصِیۡبًا مَّفۡرُوۡضًا ﴿۱۱۸﴾ۙ
লা‘আনাহুল্লা-হু । ওয়াকা-লা লাআত্তাখিযান্না মিন ‘ইবা-দিকা নাসীবাম মাফরূদা-।
আল্লাহ তাকে (শয়তানকে) অভিসম্পাত করেছেন এবং সে (শয়তান) বলেছে, ‘আমি তোমার দাসদের এক নির্দিষ্ট অংশকে (নিজের দলে) গ্রহণ করবই। [১]
[১] 'নির্দিষ্ট অংশ' বলতে এমন নযর-নিয়াযও হতে পারে যা মুশরিকরা নিজেদের মূর্তির জন্য এবং কবরে সমাধিস্থ ব্যক্তিবর্গের নামে নিবেদন করত, আবার জাহান্নামীদের সে সংখ্যাও হতে পারে, যাদেরকে শয়তান ভ্রষ্ট করে নিজের সাথে জাহান্নামে নিয়ে যাবে।
Allah cursed him. And he [Shaitan (Satan)] said: I will take an appointed portion of your slaves;

এটা বর্তমানে ভারত নিষিদ্ধ করেছে, ভাল মাংসের পশুর আশায়, অংগ বিকৃতি, যা কোরান ১৪০০ বছর আগেই নিষিদ্ধ করেছে। আলহামদুলিল্লাহ্‌!
৪:১১৯
وَّ لَاُضِلَّنَّہُمۡ وَ لَاُمَنِّیَنَّہُمۡ وَ لَاٰمُرَنَّہُمۡ فَلَیُبَتِّکُنَّ اٰذَانَ الۡاَنۡعَامِ وَ لَاٰمُرَنَّہُمۡ فَلَیُغَیِّرُنَّ خَلۡقَ اللّٰہِ ؕ وَ مَنۡ یَّتَّخِذِ الشَّیۡطٰنَ وَلِیًّا مِّنۡ دُوۡنِ اللّٰہِ فَقَدۡ خَسِرَ خُسۡرَانًا مُّبِیۡنًا ﴿۱۱۹﴾ؕ
ওয়ালা উদিল্লান্নাহুম ওয়ালা উমান্নিইয়ান্নাহুম ওয়ালা আ-মুরান্নাহুম ফালাইউবাত্তিকুন্না আ-যানাল আন‘আ-মি ওয়ালাআ-মুরান্নাহুম ফালাইউগাইয়িরুন্না খালকাল্লা-হি ওয়ামাইঁ ইয়াত্তাখিযিশশাইতা-না ওয়ালিইইয়াম মিন দূ নিল্লা-হি ফাকাদ খাছিরা খুছরা-নাম মুবীনা-।
এবং তাদেরকে পথভ্রষ্ট করবই; তাদের হৃদয়ে মিথ্যা বাসনার সৃষ্টি করবই,[১] আমি তাদেরকে নিশ্চয় নির্দেশ দেব, ফলে তারা পশুর কর্ণচ্ছেদ করবেই[২] এবং তাদেরকে নিশ্চয় নির্দেশ দেব, ফলে তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবেই।’ [৩] আর যে আল্লাহর পরিবর্তে শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করবে, নিশ্চয় সে প্রত্যক্ষভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
[১] মিথ্যা বাসনা হল এমন আশা-আকাঙ্ক্ষা, যা মানুষের মনে শয়তানের কুমন্ত্রণা ও তার হস্তক্ষেপ দ্বারা সৃষ্টি হয় এবং মানুষের ভ্রষ্টতার কারণ হয়।
[২] এটা হল 'বাহিরা' এবং 'সায়েবা' পশুগুলোর নিদর্শন ও তাদের আকার-আকৃতি। এই পশুগুলোকে মুশরিকরা মূর্তিদের নামে উৎসর্গ করত এবং নিদর্শন স্বরূপ তাদের কান চিড়ে দিত।
[৩] تَغْيِيْرُ خَلْقِ اللهِ আল্লাহর সৃষ্টির পরিবর্তন করা তিনভাবে হয়। প্রথম এটা, যা এখন আলোচিত হল। যেমন, কান কাটা, চিড়া এবং ছিদ্র করা। এ ছাড়াও আরো কয়েকভাবে তা করা হয়। যেমন, মহান আল্লাহ চাঁদ, সূর্য, পাথর এবং আগুন ইত্যাদি অনেক জিনিস বিভিন্ন উদ্দেশ্যে সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু তাঁর সৃষ্টির উদ্দেশ্য পরিবর্তন করে সেগুলোকে উপাস্যে পরিণত করা। আবার পরিবর্তনের অর্থ প্রাকৃতিক নিয়মে পরিবর্তন এবং হালাল ও হারামের মধ্যে পরিবর্তনও হয়। পুরুষের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ করা অনুরূপ মহিলাদের গর্ভাশয় তুলে ফেলে তাদের সন্তান জন্মানোর যোগ্যতা থেকে বঞ্চিত করাও এই পরিবর্তনের আওতায় পড়ে। মেকআপের নামে ভ্রূর চুল চেঁছে নিজের আকৃতির পরিবর্তন করা এবং চেহারা ও হাতে দেগে নকসা করা ইত্যাদিও এরই মধ্যে শামিল। এ সবই হল শয়তানী কার্যকলাপ, তা থেকে বিরত থাকা জরুরী। তবে পশু দ্বারা অধিক উপকৃত হওয়ার জন্য, তার ভালো গোশত লাভের জন্য অথবা এই ধরনের আরো কোন বৈধ উদ্দেশ্যে যদি তার খাসি করানো হয়, তবে তা বৈধ হবে। এর সমর্থন এ থেকেও হয় যে, নবী করীম (সাঃ) খাসি ছাগল কুরবানীতে জবাই করেছেন। যদি পশুর খাসি করানো বৈধ না হত, তাহলে তিনি (সাঃ) তার কুরবানী করতেন না। (বা খাসি হওয়া একটি ত্রুটি বলে গণ্য করতেন।)

Verily, I will mislead them, and surely, I will arouse in them false desires; and certainly, I will order them to slit the ears of cattle, and indeed I will order them to change the nature created by Allah. And whoever takes Shaitan (Satan) as a Wali (protector or helper) instead of Allah, has surely suffered a manifest loss.

No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.