কিছু ‘বৈশাখী’ বিভ্রান্তি ও তার নিরসন

কিছু ‘বৈশাখী’ বিভ্রান্তি ও তার নিরসন
লেখকঃ মোঃ মুশফিকুর রহমান 
===============================
.
১। বাংলা নববর্ষের সাথে কোন বিশেষ ধর্মের সম্পর্ক নেই; সার্বজনীন উৎসব; এটা ‘হাজার বছরের বাঙালী সংস্কৃতি:
.
সেকুলারগণ এই কথা বলে থাকেন। আমাদের দেশের মিডিয়াও এটি প্রচার করে যেন মুসলিমরাও পহেলা বৈশাখ উদযাপন করতে এগিয়ে আসে। তাদের দাবি - নববর্ষ বরণের এই রীতির সাথে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধিকার আন্দোলনের ইতিহাস জড়িয়ে আছে। শুধু তাই না, একমাত্র দেশবিরোধী ও মৌলবাদী অপশক্তি নাকি এর বিরোধিতা করে। তাদের এ প্রচারণার সত্যতা কতটুকু?
.
“আধুনিক নববর্ষ উদযাপনের খবর প্রথম পাওয়া যায় ১৯১৭ সালে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে সে বছর পহেলা বৈশাখে হোম কীর্তন ও পূজার ব্যবস্থা করা হয়। এরপর ১৯৩৮ সালেও অনুরূপ কর্মকান্ডের উল্লেখ পাওয়া যায়। পরবর্তীকালে ১৯৬৭ সনের পূর্বে ঘটা করে পহেলা বৈশাখ পালনের রীতি তেমন একটা জনপ্রিয় হয় নি।” [১]
.
এটি ২০০৮ সালের পহেলা বৈশাখ দৈনিক ‘প্রথম আলো’তে প্রকাশিত মুহাম্মদ লুৎফুর হকের ‘প্রথম মহাযুদ্ধে বাংলা বর্ষবরণ’ শীর্ষক প্রবন্ধ থেকে নেয়া। প্রথম আলোতে প্রকাশিত প্রবন্ধে বলা হয়েছে যে, আধুনিক বাংলা নববর্ষ বরণ শুরুই হয়েছিল সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশদের বিজয় কামনা করে হিন্দু ধর্মালম্বীদের পুজা-অর্চনার দ্বারা। উইকিপিডিয়াও ‘প্রথম আলো’র সেই প্রবন্ধটিকে রেফারেন্স ধরে পহেলা বৈশাখের ইতিহাস অংশে এই তথ্যটি উল্লেখ করেছে।
‘প্রথম আলো’, উইকিপিডিয়া –এরাও কি এখন থেকে ‘সাম্প্রদায়িক অপশক্তি’ হিসাবে বিবেচিত হবে?
.
২। ‘মুসলিম’ বাদশাহ প্রচলন করছে। কাজেই পহেলা বৈশাখ তো মুসলিমদেরও উৎসবঃ
.
প্রথমতঃ এখানে সেকুলারদের ভয়াবহ স্ববিরোধিতা পরিলক্ষিত হয়। তারাই কিন্তু পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ‘সার্বজনীন’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ বলে চালাতে চায়। এটা যদি ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ই হয়ে থাকত, তাহলে আবার এটাকে ইসলামীকরণ করার এই চেষ্টা কেন?
.
দ্বিতীয়তঃ মুসলিম নামধারী কেউ কিছু করলেই কি সেটা ‘ইসলামী’ হয়ে যায়?
‘শাকিব খান’ তো একটি মুসলিম নাম। ভদ্রলোক বাংলা ছবিতে অভিনয় করেন। বাংলা ছবি কি তাহলে ‘ইসলামী’ কোন জিনিস হয়ে গেল?
‘সাকিব আল হাসান’ও একটি মুসলিম নাম। তিনি ক্রিকেট খেলেন। ক্রিকেটও কি তবে ‘ইসলামী’ খেলা? মুসলিম নামধারীরা কিছু করলেই সেটা ইসলাম নয়। ইসলাম হচ্ছে কুরআন-সুন্নাহ দ্বারা নির্দেশিত জীবন ব্যাবস্থা।
.
প্রাচীন কাল থেকেই ভারতবর্ষে নিজস্ব বর্ষপঞ্জি গণনার রীতি ছিল (Hindu calendar)। [২] এই সৌর বর্ষপঞ্জি দ্বারা হিন্দু ধর্মালম্বীরা বিভিন্ন ধর্মীয় রীতি পালন করত। বৈশাখ, জৈষ্ঠ্য... এই মাসগুলো সেই প্রাচীন সৌর বর্ষপঞ্জিরই অন্তর্ভুক্ত মাস। এই মাসগুলোর নামের প্রতিটির সাথেই বিভিন্ন দেবতার নাম জড়িয়ে আছে। [৩] এই পঞ্জিকারীতি প্রাচীন ভারতীয় সভ্যতা এবং হিন্দু ধর্মের সাথে সম্পর্কিত। এ কারণেই ‘বাংলা সন’ নামে প্রচলিত এই এই পঞ্জিকারীতির মাসগুলো আর নেপালের সরকারি নেপালি পঞ্জিকা, ভারতের বাংলা পঞ্জিকা, পঞ্জাবি পঞ্জিকা, ওড়িয়া পঞ্জিকা, মলয়ালম পঞ্জিকা, কন্নড় পঞ্জিকা, টুলু পঞ্জিকা, তামিল পঞ্জিকা, বিক্রম সংবৎ ও দাক্ষিণাত্যের কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, তেলঙ্গাণা আর অন্ধ্র প্রদেশের শালিবাহন পঞ্জিকার মাসগুলো হুবহু এক। [৪] আঞ্চলিক হিন্দু পঞ্জিকাগুলোর একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হল, বারোটি মাসের নাম সব পঞ্জিকাতেই একই আছে। যদিও বিভিন্ন অঞ্চলে বছরের প্রথম মাসটি বিভিন্ন। কম্বোডিয়া, লাওস, মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা ও থাইল্যান্ডের বৌদ্ধ বর্ষপঞ্জি আর কিছু সৌর-চান্দ্র পঞ্জিকা হিন্দু পঞ্জিকারই প্রাচীন সংস্করণের উপর প্রতিষ্ঠিত। এই হিন্দু পঞ্জিকা ৫ম ও ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে গুপ্তযুগের আর্যভট্ট ও বরাহমিহিরের জ্যোতির্বিদ্যার ফসল। এই জ্যোতির্বিদ্যার মূল আধার ছিল প্রাচীন হিন্দু গ্রন্থ বেদাঙ্গ জ্যোতিষ, যাকে পরে সংস্কার করে সূর্য সিদ্ধান্ত গ্রন্থটি লিখিত হয়। [৫]
.
মুঘল সম্রাট আকবর ভারতীয় হিন্দু ধর্মীয় বর্ষপঞ্জিকে ফসলী সন হিসাবে গ্রহন করেছিলেন। এই ইতিহাসের কারণেই সেকুলারদের এই ‘মুসলিম সম্রাট দ্বারা প্রবর্তন’ তত্ত্ব। কিন্তু সম্রাট আকবর কি আসলেই মুসলিম ছিলেন? ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় সম্রাট আকবর ‘দ্বীন ই ইলাহী’ নামে এক নতুন ধর্মের উদ্ভাবক। তিনি নিজেকে সেই ধর্মের নবী হিসাবে গণ্য করতেন বলেও কিছু সূত্র থেকে জানা যায়। [৬] এমন একজন ব্যক্তিকে ‘মুসলিম সম্রাট’ বলা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? তাওবা না করলে তিনি একজন ধর্মত্যাগী হিসাবে গণ্য হবেন।
.
৩। পহেলা বৈশাখ উদযাপনের বিরোধিতা করা কি ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোঃ
.
অনেকে বলতে চান যে বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বিরোধিতা করে ‘মৌলবাদী’ মুসলিমরা হিন্দুদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। অভিযোগটি কতটুকু সত্য? ইসলাম গ্রহনে কারো উপর কোন জোর জবরদস্তি নেই। [৭] এবং ইসলামে সর্ব প্রকারের পৌত্তলিকতা ও এ জাতীয় সংস্কৃতি অনুসরণ নিষিদ্ধ। [৮] যারা পহেলা বৈশাখ উযাপনের বিরোধিতা করছেন তারা তো মুসলিমদের উদ্যেশ্যে এগুলো লিখছেন। তারা মুসলিমদেরকে অনুরোধ করছেন যেন অন্য ধর্মের অনুকরণ না করেন। কেউ যদি বিশুদ্ধভাবে নিজ ধর্মীয় অনুশাসন পালন করতে চায় তাহলে সেটাকে কি ‘ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো’ বলে?
.
তবে হ্যাঁ, এক ধর্মের বিধান অন্য ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক হতেই পারে। সেটা অন্য ধর্মের মানুষের মনে আঘাত করতেই পারে। কিন্তু ধর্ম পালনের স্বার্থে সেটা করতেই হবে। না হলে ধর্মপালন সম্ভব নয়।
যেমনঃ খ্রিষ্ট ধর্মালম্বীরা ঈসা(আ)কে ‘আল্লাহর জন্ম দেয়া পুত্র’ বলে বিশ্বাস করে। [৯] তারা আল্লাহ তা’আলাকে ‘ত্রিত্ব’ বা triune God হিসাবে অভিহীত করে। [১০] এই কথাগুলো ইসলামের সাথে চরমভাবে সাংঘর্ষিক এবং এগুলো ইসলামে শির্ক ও জঘন্যতম পাপ হিসাবে বিবেচিত। [১১] খ্রিষ্টান প্রচারকরা ধর্ম প্রচারের জন্য এই জিনিসগুলোর উপর মানুষকে দীক্ষিত করেন। খ্রিষ্টান ফাদার ও প্যাস্টররা নিজ ধর্মের লোকদেরকে এই জিনিসগুলোর দীক্ষা দেন। সেকুলারদের কি কখনো বলতে দেখেছেন যে – খ্রিষ্টান ধর্মযাজকরা মুসলিমবিদ্বেষ ছড়াচ্ছে?
.
কিন্তু একজন মুসলিম যখন নিজ ধর্মের লোকদেরকে বলে কুরআন ও সুন্নাহর উপর চলতে, অন্য ধর্মের লোকদের অনুকরণ না করতে, তখন দেখা যাবে ঐ সেকুলাররাই ‘সাম্প্রদায়িক, ‘প্রতিক্রিয়াশীল’এইসব বলে মুসলিমদেরকে ট্যাগ দিচ্ছে। খ্রিষ্টানরা ‘ত্রিত্ববাদ’ প্রচার করলে কেউ বলে না যে মুসলিমবিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। কিন্তু মুসলিমরা যদি পৌত্তলিক সম্প্রদায়ের রীতি অনুসরণের বিরোধিতা করে, তাহলেই শোনা যায় যে তারা হিন্দু বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে। প্রকৃতিগতভাবেই একটি ধর্ম অন্য ধর্মের চেয়ে ভিন্ন এবং একটি ধর্মের মূলনীতি অন্য ধর্মের মূলনীতির বিরোধী। আল কুরআন ঘোষণা দিয়েছে – আল্লাহর নিকট একমাত্র গ্রহণযোগ্য জীবনব্যবস্থা হচ্ছে ইসলাম। অন্য কোন জীবনব্যবস্থাকে ইসলাম স্বীকার করে না। [১২] একজন সত্যিকারের মুসলিম তাওহিদে (একত্ববাদ) বিশ্বাসী, সে কখনো বহুঈশ্বরবাদী ব্যবস্থা, সমাজ ও এবং আদর্শ পছন্দ করতে পারে না। কাজেই এসব কিছুর প্রতি সম্পর্কচ্ছেদ ও বিরোধিতা তাকে করতেই হবে। [১৩] খ্রিষ্টধর্ম ত্রিত্ববাদে বিশ্বাসী। খ্রিষ্ট ধর্মালম্বীরা একত্ববাদকে অস্বীকার করে এবং এর বিরোধিতা করে। এ কারণে ইসলামকে খণ্ডন করার প্রচেষ্টায় তারা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করে, স্যটেলাইট চ্যানেল ও ওয়েবসাইট পরিচালনা করে। এমনকি মূল ধারার খ্রিষ্টানরা Jehovah’s Witness নামক খ্রিষ্টান ফির্কার সাথেও বিরোধিতা ও শত্রুতা পোষণ করে কেননা Jehovah’s Witness রা একত্ববাদী এবং ত্রিত্ববাদের বিরোধী। নিজ ধর্মীয় বিশ্বাসের জন্য ও ত্রিত্ববাদী বিশ্বাসকে রক্ষা করার জন্য মূল ধারার খ্রিষ্টানকে এটা করতেই হয়। [১৪]
.
৪। কেউ তো পুজার নিয়তে মঙ্গল শোভাযাত্রায় যায় না; শোভাযাত্রায় যেগুলো বহন করে ওগুলো তো ‘মূর্তি’ না ওগুলো ‘ভাস্কর্য’:
.
মঙ্গল শোভাযাত্রায় যেসব জিনিস বহন করা হয় ধরে নিলাম সেগুলো ‘ভাস্কর্য’। কিন্তু বিভিন্ন অভিধানে দেখা যাচ্ছে যে ‘ভাস্কর্য’ আর ‘মূর্তি’ সমজাতীয় শব্দ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। [১৫] বাংলাপিডিয়ায় ‘ভাস্কর্য’ সংক্রান্ত আলোচনায় দেখা যাচ্ছে যে, এ শব্দটিকে সরাসরি বাংলার প্রাচীন হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের উপাসনার সামগ্রীর সাথে সম্পর্কিত করা হচ্ছে। [১৬] মঙ্গল শোভাযাত্রায় যেসব জিনিসের ভাস্কর্য (বা মূর্তি) বহন করা হয় সেগুলোকে সাদা চোখে বাংলার লোকায়ত সংস্কৃতির অংশ বলে মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে সেই জিনিসগুলোর সাথে হিন্দু ধর্মালম্বীদের বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষঙ্গ জড়িয়ে আছে। [১৭] এটা সত্য যে, কোন মুসলিম কখনোই সরাসরি পুজার নিয়তে এ ধরনের কোন কার্যক্রমে অংশ নেয় না। কিন্তু উপরের দীর্ঘ আলোচনায় আমরা দেখলাম যে এই বর্ষরীতির ইতিহাসের সাথে হিন্দু ধর্মীয় বিভিন্ন প্রথা জড়িয়ে আছে। এ জাতীয় কোন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা ইসলামে নিষিদ্ধ, যদিও কারো ‘পুজা করার’ নিয়ত থাকুক আর না থাকুক। [১৮]
.
আল্লাহ আমাদেরকে সঠিকভাবে ইসলামী জীবন যাপনের তৌফিক দিন এবং সকল প্রকার নিষিদ্ধ অনুকরণ থেকে রক্ষা করুন।
পহেলা বৈশাখের ইতিবৃত্ত সম্পর্কে ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর(র) এর এই জ্ঞানগর্ভ আলোচনাটি দেখা যেতে পারেঃ https://www.youtube.com/watch?v=8wvVriaoHms
.
রাসুলুল্লাহ(ﷺ) বলেছেন, ‘‘যে ব্যক্তি যে জাতির অনুকরণ করবে, সেই ব্যক্তি সেই জাতির দলভুক্ত।’’
[আবু দাঊদ ৪০৩৩, সঃ জামে’ ৬১৪৯; সহীহ]
.
রাসুলুল্লাহ(ﷺ) বলেছেন, আমার উম্মতের কিছু গোত্র মুশরিকদের (অংশীবাদী, পৌত্তলিক) সাথে শামিল না হওয়া পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না। এমনকি এরা মূর্তিপূজা পর্যন্ত করবে। …”
[মিশকাত ৫৪০৬, সিলসিলা সহিহাহ ১৬৮৩, তিরমিজী ২২১৯ (সহীহ)]
.
.
তথ্যসূত্রঃ
======
[১] "প্রথম মহাযুদ্ধে বাংলা বর্ষবরণ" - মুহাম্মদ লুৎফুর হক; এপ্রিল ১৪, ২০০৮, দৈনিক ‘প্রথম আলো ’
আরো দেখুনঃ ‘পহেলা বৈশাখ - উইকিপিডিয়া’
https://bn.wikipedia.org/wiki/পহেলা_বৈশাখ#ইতিহাস
[২] ‘A Brief History of the Hindu Calendar’ by Niclas Marie
https://bit.ly/2vdHZar
[৩] ‘Time Measurement and Calendar Construction’ Brill Archive। সংগৃহীত ২০১১-০৯-১৮
[৪] ‘হিন্দু বর্ষপঞ্জী - উইকিপিডিয়া’
https://bn.wikipedia.org/wiki/হিন্দু_বর্ষপঞ্জী
[৫] ■ ‘হিন্দু বর্ষপঞ্জী - উইকিপিডিয়া’; ‘মলমাস ও ক্ষয়মাসের ধর্মীয় গুরুত্ব’ এবং ‘বৈষ্ণব পঞ্জিকা’ অংশ
https://bn.wikipedia.org/wiki/হিন্দু_বর্ষপঞ্জী…
■ ‘কার্তিক (দেবতা) - উইকিপিডিয়া’
https://bn.wikipedia.org/wiki/কার্তিক_(দেবতা)
[৬] ‘Dīn-i Ilāhī -Indian religion; Encyclopedia Britannica’
https://www.britannica.com/topic/Din-i-Ilahi
[৭] ‘There is no compulsion to accept Islam’ - islamQa (Shaykh Muhammad Saalih al Munajjid)
https://islamqa.info/en/34770
[৮] ‘Guidelines concerning imitation of the kuffaar’- islamQa (Shaykh Muhammad Saalih al Munajjid)
https://islamqa.info/en/21694
[৯] বাইবেল, যোহন (John/ইউহোন্না) ৩:১৬ দ্রষ্টব্য
[১০] ‘What Is The Trinity- Father, Son, Holy Spirit in One Explained’ (Christianity.com)
https://www.christianity.com/…/god-in-three-persons-a-doctr…
[১১] আল কুরআন, মারইয়াম ১৯:৮৮-৯৫ ও মায়িদাহ ৫:৭২-৭৩ দ্রষ্টব্য
[১২] আল কুরআন, আলি ইমরান ৩:১৯ ও ৩:৮৫ দ্রষ্টব্য
[১৩] আল কুরআন, মুমতাহিনা ৬০:৪ দ্রষ্টব্য
[১৪] ■ ‘Jehovah’s Witnesses _Reveal’
https://www.revealnews.org/tag/jehovahs-witnesses/
■ ‘Jehovah's Witness Exposed’
http://www.bible.ca/jw.htm
■ ‘Biblical Monotheism Examined’ (answering islam)
http://www.answering-islam.org/…/s…/biblical_monotheism.html
[১৫] ■ ‘ভাস্কর্য - Bangla Dictionary । বাংলা ডিকশনারি’
https://www.ebanglalibrary.com/bangladictionary/ভাস্কর্য
■ ‘ভাস্কর্য - শব্দের বাংলা অর্থ’
http://www.english-bangla.com/bntobn/index/ভাস্কর্য
[১৬] ‘ভাস্কর্য - বাংলাপিডিয়া’
http://bn.banglapedia.org/index.php?title=ভাস্কর্য
[১৭] https://www.youtube.com/watch?v=GT4W-oEvO3M
[১৮] ■ ‘Celebrating the Bangaali new year’ IslamQA Hanafi
http://islamqa.org/hanafi/muftionline/98488
■ ‘Ruling on imitating the kuffaar, and the meaning of the phrase, “What the Muslims think is good is good before Allaah’ - islamQa (Shaykh Muhammad Saalih al Munajjid)
https://islamqa.info/en/45200

No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.