খৃষ্টান ধর্মে নবী মুহাম্মদ (সা) এর ভবিষ্যৎবানীর রয়েছে পরিষ্কার ভাবে ।
আলহামদুলিল্লাহ্ অবশেষে খৃষ্টান মিশনারিদের
মুহাম্মদ (সাঃ) এর বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে মিথ্যাচারের যুক্তি খন্ডন করতে সক্ষম হয়েছি, ইনশাল্লাহ
বাইবেলের পরিচয়
ইহুদি-খৃষ্টানদের ধর্মগ্রন্থ বাইবেল। বাইবেলের দুইটা খন্ড,
একটা Old Testament বা পুরাতন নিয়ম, আরাকটা New Testament বা নববিধান। কেথোলিক খৃষ্টানদের মতে বাইবেল আছে ৭৩টা বই। আর প্রোটেষ্টান্টদের মতে বাইবেল আছে ৬৬টা বই; তারা ইহুদিদের পুরাতন বাইবেল থেকে ৭টা বই বাদ দিয়েছে। কেথোলিকদের মতে পুরাতন নিয়ম বাইবেল ৪৬টা বই, আর প্রোটেষ্টান্টদের মতে পুরাতন নিয়ম বাইবেল ৩৯টা বই।
.
কিছু শর্ত
আমি যদি বলি যে, 'আপনি আপনার ধর্মগ্রন্থকে ১০০% আল্লাহর কিতাব বলে মেনে নেন'; এতে নিশ্চই আপনার সমস্যা থাকবে না, কারন এটা আপনি আগে থেকেই বিশ্বাস করেন। আমি Old Testament ও New Testament দুটো থেকেই কথা বলবো।
.
Old Testament
.
[ তোমার মত ভাইদের মধ্যে থেকে](১)
.
Old Testament Bible এ উল্লেখ্য আছে,
"আমি তোমার মত একজন নবী পাঠাবো তোমার ভাইদের মধ্যে থেকে। তাকে ধর্মের প্রচার করতে বলবো। সে আমার আদেশ মতই সব বলবে। যারা আমার কথাগুলো মানবে না তাদের উপর আমি প্রতিশোধ নিবো।"
(Book of Duetoronomy, CH.18, V.18)
.
বলা হয়েছে যে শেষ নবী মুসা (আ.) এর মত হবে। খৃষ্টানরা বলে এই ভবিসৎবানী ইসা নবী (আ.) এর। তাদের যখন প্রশ্ন করা হয় যে, মুসা নবী (আ.) ও ইসা নবী (আ.) এর মাঝে মিলটা কোথায়? তখন তারা বলে মুসা নবী (আ.) ছিলেন ইহুদি জাতি এবং আল্লাহর নবী, আর ইসা নবী (আ.) ছিলেন ইহুদি জাতি এবং আল্লাহর নবী।
.
এভাবে যদি দেখেন তাহলে ভবিসৎবানীটা মুসা (আ.) পরে আসা সবার জনই কাজ করে!
যেমন: সোলেমান, আইজ্যাক, আইজায়া, হোসিয়া, ইজিফিয়েল..... সবাই ইহুদি জাতি আর আল্লাহর নবী।
.
তবে সত্যি কথা বলতে এই ভবিসৎবানী মুহাম্মদ (স.) নবয়ুত জীবন পুরো মিলে যায় নিচে কিছু উল্লেখ্য করলাম.....
.
১) জন্ম: মুসা নবী (আ.) স্বাভাবিক ভাবে জন্ম নিয়েছে, মুহাম্মদ (স.) তিনিও একই স্বাভাবিক ভাবে জন্ম নেন। তবে ইসা (আ.) এর জন্ম ছিলো অলৌকিক, পিতা ছাড়া।
২) বিবাহিত জীবন: মুসা নবী (আ.) বিয়ে করেন এবং তার ছেলে মেয়ে ছিলো, মুহাম্মদ (স.) বিয়ে করে সন্তান নিয়ে একই জীবন কাটান। তবে ইসা নবী (আ.) তিনি বিয়ে করেন নি, বাচ্চাও ছিলো না।
৩) রাজত্ব: মুসা (আ.)-মুহাম্মদ (স.) দুনিয়াতে রাজ করতেন, তারা দুজনই বিচারক নেতা ছিলেন, চাইলে কাউকে মৃতূদন্ড দেবার হ্মমতা রাখতেন। তবে ইসা নবী (আ.) নিজের জীবনে রাজ না করে সবটুকু পরকালের পিছে ছুটেছেন, তিনি বলেছেন: "আমার রাজত্ব এ দুনিয়াতে নয়" (Gospel of John, CH.18, V.36)
৪) শরিয়ত: মুসা নবী (আ.) ও মুহাম্মদ (স.) দুজনেই শরিয়ত এনেছিলেন। তবে ইসা (আ.) শরিয়ত আনেন নি, তিনি এসেছিলেন তাওরাত কিতাবের শরিয়তকে মজবুত করতে। তিনি নিজের মুখেই বলেছেন, "মনে করো না আমি পূর্বের নবীর শরিয়ত ধংস্ব করতে এসেছি, আমি ধংস করতে না বরং মজবুত করতে এসেছি।" (Gospel of Mathew, CH.5, V.17-18)
৫) অনুসারি: মুসা (আ.) ও মুহাম্মদ (স.) কে তাদের জাতির প্রায় সবাই তাদের নবী বলে মেনে নিয়েছিলো। কিন্তু ইসা (আ.) এর সাথে ঘটেছে উল্টাটা!! "সবাই তাকে ত্যাগ করেছিলো" (Gospel of John, CH.11, V.11)
৬) মৃত্যূ: মুসা (আ.) ও মুহাম্মদ (স.) দুজনই স্বাভাবিক মৃত্যূ পেয়েছে, তবে ইসা নবী (আ.) তিনি স্বাভাবিক ভাবে মরেন নি। আল্লাহ বলেন, "তারা তাকে ক্রুসবিদ্ধ করতে পারি নি, হত্যাও করতে পারে নি। আল্লাহ তাকে আসমানে তুলে নেন।" (সূরা নিসা, অধ্যায় ৪, আয়াত ১৫৭-১৫৮)
একই কথা বাইবেল দিয়েও প্রমান করা যাবে, তবে খৃষ্টানরা বলে যে, ইসা (আ.) তাদেরর পাপের বোঝা নিয়ে মারা গেছেন। যদি তর্কের খাতিরে কেউ মেনেও নেয় যে ইসা নবী (আ.) ক্রুসবিদ্ধ হয়েছেন, তাহলেও সেটা স্বাভাবিক মৃত্যূ হবে না।
.
এই ব্যাপারে ওরকা কিছু বলে গেছেন,
নবী (স.) এর কাছে যখন প্রথমবার ফেরেশতা জিবরাইল (আ.) ওহী নিয়ে আসেন, তখন মুহাম্মদ (স.) ওরকাকে ঘটনাটা বক্ত করেন। ওরকা ইন্জিলের উপর পন্ডিত ছিলেন।
"ওরকা বলে উঠলেন, এই তো সেই ফেরেশতা, যাকে আল্লাহ তায়ালা মুসা (আ.) এর কাছে পাঠিয়েছেন! তোমাকে তোমার এলাকা থেকে একসময় লোকেরা বের করে দিবে! মুহাম্মদ (স.) বললেন, তারা আমাকে সত্যিই বের করে দিবে? ওরকা বললেন, হ্যা! তুমি যা নিয়ে দুনিয়াতে এসেছ, তোমার আগেও সে তোমার মত তা নিয়েই দুনিয়াতে এসেছিল।"
(সহিহ বুখারী)
.
ওরকা বুঝালেন যে, এটা নবী মুহাম্মদ (স.) এরই ভবিসৎবানী। সাথে একটি পয়েন্টও তুলে ধরলেন যে, তাকেও এলাকা ত্যাগ করতে হবে।
.
আমরা জানি যে... মুসা (আ.) কে মিসর ত্যাগ করতে হয়েছিলো, মুহাম্মদ (স.) একই ভাবে নিজ এলাকা মক্কা ত্যাগ করতে হয়েছে। তবে ইসা (আ.) তার এলাকা ত্যাগ করেন নি।
.
এখানে খেয়াল করুন, বলা হয়েছে 'ভাইদের মধ্যে থেকে'। আমরা জানি মুহাম্মদ (স.) আরব জাত, আর মুসা (আ.) ইহুদি জাত। আর আমরা এটাও জানি যে, ইহুদি জাতিরা আরব জাতির জ্ঞাতি ভাই।
কারণ এর সবাই ইবরাহীম আঃ এর বংশধর, ( সূরা হজ্জ ৭৮)
[ ইক্বরা/পড় ] (২)
মুহাম্মদ (স.) এর উপর প্রথম ওহী নাজিল হবার ঘটনাটা আমরা সবাই জানি। আমরা এখানে ছোটো করে উল্লেখ্য করছি...
"জিবরাঈল (আ.) প্রথমবার যখন আল্লাহর ওহী নিয়ে নবী মুহাম্মদ (স.) এর কাছে আসলেন; এবং মুহাম্মদ (স.) কে বললেন, 'পড়' নবী মুহাম্মদ (স.) বলল, 'আমি তো পড়তে জানি না'। তারপর সূরা আলাকের প্রথম ৫টা আয়াত নাজিল হলো।" এই বিষয়েটি জানেনা এমন কোন,মুসলিম খ্রিস্টান নেই ,
.
একই কথা বলা আছে বাইবেলে,
"যখন তাকে কিতাবটি পড়তে দেয়া হবে, তখন বলবে 'পড়'। কিন্তু সে বলবে, 'আমি তো পড়তে জানি না'।"
(Book of Isaiah, CH.29, V.12)
এই দলিলটি এতই মজবুত যেটা নিশ্চিত প্রমাণ করে যে এটা নবী হযরত মুহাম্মদ(সঃ) আগমনের ভবিষ্যত বানীর কথা বলা হয়েছে,
[ নাম নিয়ে ভবিসৎবানী ] (৩)
Song of Solomon এ তার নাম সহ ভবিসৎবানী আছে! সেখানে মূল হিব্রু ভাষায় উল্লেখ করা হয়েছে, সেখানে কোন পরিবর্তন নেই,
חכו ממתקים וכלו מחמדים זה דודי וזה רעי בנות ירושלם
#হিব্রুঃ ""
.
"Hikko Mamittakim we kullo Muhammadim Zehdoodeh wa Zehrace Bayna Jerusalem."
(Song of Solomon, CH.5, V.16)
.
বর্তমান অনুবাদ: তার কন্ঠ খুব মিষ্টি, সে প্রিয়পাত্র, সে আমার প্রিয়জন, সে আমার বন্ধু, শোনো হে জেরুজালেমের কন্যারা।
.
বর্তমান বাইবেল "Muhammadim" শব্দটা অনুবাদ করা হয়েছে "প্রিয়পাত্র"। তবে সত্যিকার অর্থে, সেমেটিক ভাষায় আরবী বা হিব্রুতে "ইম" লাগানো হয় সম্মান দেখাতে।
.
যেমন, "এলো" মানে "ইশ্বর"; "এলোহিম" মানে ইশ্বরকে সম্মান বোঝানো। ঠিক এভাবেই এসেছে, "মুহাম্মাদ" থেকে "মুহাম্মদিম"।
.
.New Testament
.
এখন আমি খৃষ্টানদের যদি Old Testament এর কথা বলি, তাদের তাও মানতে হবে। কারন সেটা তাদের ধর্মগ্রন্থের একটা অংশ। আমি এবার নব-বিধান থেকে কথা বলবো...
.
পবিত্র কোরআনে সূরা সফ এর ৬নং আয়াতে উল্লেখ্য আছে, "ইসা ইবনে মরিয়াম (আ.) ইসরাইলবাসীদের বললেন, 'আমি এসেছি রাসূল রুপে। আমি আমার আগে আসা রাসূলদের সমর্থক। আর সুসংবাদ দিচ্ছি আরাকজন রাসূল আসবেন, যার নাম আহাম্মদ"
.
"আমি স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করবো, তিনি সাহায্যকারী পাঠাবেন। সে সব সময় তোমাদের সাথে থাকবেন।"
(Gospel of John, CH.14, V.16)
.
"যখন সে সাহায্যকারী আসবে, সে আমার সম্মান বৃদ্ধি করবে, সে আমাকে সম্মানিত করবে"
(Gospel of John, CH.15, V.7)
.
"আমি তোমাদের সত্যটাই বলি। আমি চলে গেলে তোমাদের মঙ্গল হবে। কারন আমি না গেলে সে সাহায্যকারী আসতে পারবে না, আমি গেলেই সে আসবে।"
অামি চলে গেলে অার অাসবো না
(Gospel of John, CH.16, V.7)
খৃষ্টানরা এই 'সাহায্যকারী' বলতে 'পবিত্র আত্মা' কে বুঝায়।
তাঁদের যুক্তি কতটা যৌক্তিক একটু খন্ডন, করে দেখা যাক ,
এখানে শর্তটা হলো "আমি চলে গেলে গেলে আসবে, আমি চলে না গেলে আসবে না"। আমরা সবাই জানি যে ইসা (peace be upon him) যখন দুনিয়াতে ছিলেন। পবিত্র আত্মা তখনও তার সাথেই ছিলেন। এমনকি সে মরিয়ম (peace be upon him) এর গর্ভে থাকাকালিন পবিত্র আত্মা দুনিয়াতে ছিলেন। অতএব এই 'সাহায্যকারী' কখনোই 'পবিত্র আত্মা' হতে পারে না।
কারন যিশু খিষ্ট বলেছেন অামি চলে গেলে অার অাসবো না
.
এইখানে যদি আপনারা গ্রিক বা এ্যারামাইক ভাষায় মূলগ্রন্থ দেখেন তাহলে দেখবেন যে, 'পেরাক্লিট' শব্দটার অনুবাদ করা হয়েছে 'সাহায্যকারী'। তবে ডিকশোনারিতে দেখবেন 'পেরাক্লিট' শব্দের অর্থ প্রসংসা করা বা সমর্থন করা; আরবীতে 'আহাম্মদ'। এই শব্দটা এসেছে মূল শব্দ 'পেরাক্লিটস' থেকে, যার অর্থ 'যে প্রশংসা করে'; আরবীতে 'মুহাম্মদ'।
.
শব্দটা যাই করেন না কেন, মুহাম্মদ বা আহাম্মদ; তা পুরোপুরিভাবে নবী মুহাম্মদ (স.) মিলে যায়।
এখানে আরো বলা হয়েছে যে 'আমাকে সম্মানিত করবে'। আমি প্রশ্ন করছি, মুহাম্মদ (স.) ছাড়া আর কোন নবী ইসা (আ.) কে সম্মানিত করেছে?
আরেকটা বিষয় জানিয়ে রাখি।
খ্রিস্টান বাইবেল লেখকরা মুহাম্মদ সা: এর নামকে বাইবেলে ট্রান্সলেশন করে রাখছে altogether lovely ( biblehub,com Song of Solomon 5:16)
যদিও তারা অস্বিকার করে যে মুহাম্মদের নাম বাইবেলে নাই বা তার ব্যাপারে ইসা আ: কিছুই বলেনি।
English
অর্থ His mouth [is] most sweet: yes, he [is] Muhammad. This [is] my beloved, and this [is] my friend, O daughters of Jerusalem.
অার মূল হিব্রুঃ
Hikko Mamittakim we kullo Muhammadim Zehdoodeh wa Zehrace Bayna Jerusalem."
(Song of Solomon, CH.5, V.16) ----------------.
[ Hebrew חִכֹּו֙ מַֽמְתַקִּ֔ים וְכֻלֹּ֖ו ( מַחֲמַדִּ֑ ) ים זֶ֤ה דֹודִי֙ וְזֶ֣ה רֵעִ֔י בְּנֹ֖ות יְרוּשָׁלִָֽם׃ ]
বর্তমান অনুবাদ: তার কন্ঠ খুব মিষ্টি, সে প্রিয়পাত্র, সে আমার প্রিয়জন, সে আমার বন্ধু, শোনো হে জেরুজালেমের কন্যারা।
.
বর্তমান বাইবেল ও বিভিন্ন ট্রান্সলেটরে "Muhammadim" শব্দটা অনুবাদ করা হয়েছে "প্রিয়পাত্র"। তবে সত্যিকার অর্থে, সেমেটিক ভাষায় আরবী বা হিব্রুতে "ইম" লাগানো হয় সম্মান দেখাতে।
.
যেমন, "এলো" মানে "স্রষ্টা "; "এলোহিম" মানে স্রষ্টাকে সম্মান বোঝানো। ঠিক এভাবেই এসেছে, "মুহাম্মাদ" থেকে "মুহাম্মদিম"। কিন্তু ইহুদি-খৃষ্টানরা এর অনুবাদ করে, "প্রিয়পাত্র"। এরা শব্দের মূল অর্থ পরিবর্তন করে রাখছে। [But According to Ben Yehuda's Hebrew-English Dictionary, it is correctly pronounced as "Mahammad". ]
ইন্টারন্যাশনাল অনেক ট্রান্সলেটরে ঠিকই আসল মিনিং পাওয়া যাচ্ছে , বিশ্বাস না হলে নিজেই চেক করুন।
উপরের Hebrew লাইনের first ব্রেকেটের এই מַחֲמַדִּ অংশটি নিয়ে , এই সাইটিতে ( https://
www.freetranslation.com/ ) গিয়ে হিব্রু থেকে ইংলিশ এ ট্রান্সলেট click করুন , দেখুন কি পাওয়া যায়। [ এমনকি গুগল ট্রান্সলেট সেইম মিনিং দেখাচ্ছে - https://goo.gl/Ji2gx7 ]
অথবা পিকচারে খেয়াল করে দেখুন।
(মোহাম্মদ) নামটা হিব্রু থেকে বাংলায় ট্রান্সলেট করে দিয়েছি।
বাইবেল তথা বিকৃত তাওরাত ও ইন্জিল(এবং যাবুর)
এ গুলোতে স্পষ্ট মুহাম্মদ সাঃ বর্ননা ছিল।
এ গুলো বিকৃত করে ফেলেছে এবং সেখান থেকে নবীজি সাঃ নাম মুছে ফেলে।
তারপরও সত্য গোপন থাকে না।
উপরের আলোচনা থেকে তা নিশ্চয় বুঝতে পারছেন।
পুরনো বাইবেলে হযরত মুহাম্মদ রাসুলুল্লাহ (সা.) আগমনী বার্তা আবশ্যই ছিল।
শত্রুরা পরোপুরি মুছে দিতে পারে নি। তারা মনগড়া কিছু যুক্তি প্রয়োগ করে যেটার কোন ভিত্তি নেই।
No comments
Note: Only a member of this blog may post a comment.