উল্কাপিন্ড শয়তান তাড়াবার ক্ষেপনাস্ত্র......
উল্কাপিন্ড শয়তান তাড়াবার ক্ষেপনাস্ত্র......
মূলত এই প্রশ্ন টা করে থাকে নাস্তিকেরা যে , উল্কাপিন্ড শয়তান তাড়াবার ক্ষেপনাস্ত্র কিভাবে হয় ? এটি যদিও একটি বোগাস প্রশ্ন তাও এর উত্তর দেয়া আমাদের কর্তব্য তাই আজ এই আয়াতটাকে নিজ সাধ্যমত ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করবো ইনশাল্লাহ । তার আগে আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে , আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই । এবং মুহাম্মাদ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত বান্দা এবং রাসুল ।
মূলত কুরআনের মধ্যে সুরা মুলকের ৫ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে ,
⦁ وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِلشَّيَاطِينِ ۖ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ
⦁ আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপপুঞ্জ দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আযাব। [ 1 ]
এই আয়াত সম্পর্কে তাফসীর ইবনে কাসিরে বলা হয়েছে ,
* ইবনে কাসিরঃ এরপর ঐ নক্ষত্রগুলোর আরো একটি উপকারিতা বর্ণনা করছেন যে, ওগুলোর। দ্বারা শয়তানদেরকে মারা হয় ।ওগুলো হতে অগ্নি শিখা বের হয়ে ঐ শয়তানদের উপর নিক্ষিপ্ত হয়, এ নয় যে, স্বয়ং তারকাই তাদের উপর ভেঙ্গে পড়ে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন। শয়তানদের জন্যে-ততা দুনিয়ায় এ শান্তি, আর আখিরাতে আল্লাহ তা'আলা তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। [ 2 ]
অর্থাৎ এই থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে , স্বয়ং নক্ষত্র বা উল্কাপিন্ড ই শয়তান বা জিনের দেহে গিয়ে পড়ে না বরং সেখান থেকে বের হওয়া অগ্নিশিখা তাদের কে বিতাড়িত করে । এই দাবি আরও জোড়ালো করার জন্য নিচে আরও কিছু হাদিস , শানে নুযুল এবং তাফসীর পেশ করছি ।
এখানে আরেকটি Twist আছে যে , এই আয়াতে কি নিক্ষিপ্ত হয়ে সেটা বলা হয়নি যারা অনুবাদক তাঁরা অনুমানের ভিত্তিতে উল্কা , নক্ষত্র , ধুমকেতু ব্যাবহার করেছেন এটি কোন Logical Fallacy না । এই সম্পর্কে তাফসীর আবু বকর যাকারিয়া তে বলা হয়েছে ,
*আবু বকর যাকারিয়াঃ কি নিক্ষিপ্ত হয়, তা বলা হয়নি। কাতাদাহ বলেন, তাদের উপর অগ্নিস্ফুলিঙ্গ বা উল্কাপিণ্ড নিক্ষেপ করা হয়। [তাবারী] [ 3 ]
সুরা জিনের শানে নুযুল এর মধ্যে যেই হাদিস টি উল্লিখিত করা হয়েছে সেটা দেখলেই ব্যাপারটি পুরো ক্লিয়ার হয়ে যাবে সেখানে বলা হয়েছে ,
শানে নুযুলঃ ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ। (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদল সাহাবীকে নিয়ে উকায বাজারের দিকে রওনা হলেন। ঠিক সেই সময়ে জিনের দল হাজির হল । ফলে জিন শয়তানরা ফিরে আসলে অন্য জিনরা তাদেরকে বলল : তোমাদের কী হয়েছে? তারা বলল : আসমানী খাদি সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বাধা দেওয়া হয়েছে। এবং আমাদের প্রতি লেলিহান অগ্নিশিখা ছুঁড়ে মারা হয়েছে। [ ফাতহুল মাজীদ ] [ 4 ]
অর্থাৎ এই এত বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারলাম যে , শয়তান দের উল্কাপিন্ড দিয়ে সরাসরি আঘাত করা হয়না । বরং নক্ষত্র দিয়ে লেলিহান , দীর্ঘাকৃতি , বা লম্বা আকারের অগ্নিশিখা ছুড়ে মারা হয় । যাকে ইংরেজিতে Flamingo Flame বলা হয় । এখন দেখা যাক বিজ্ঞান এই সম্পর্কে কি বলে । মূলত বিজ্ঞান বলে যে ,
সূর্য বা নক্ষত্রের মধ্যে অনেক সময় Explosion ঘটে এই ব্যাপারটি Suddenly ঘটে যায় যাকে বলা হয় Coronal Mass Ejection বা CMEs . সেখানে থেকে একধরনের উত্তপ্ত আগুনের মত শিখ বের হয় যাকে সহজ ভাষায় Flamingo Flame বলা হয় এটি এত দ্রুতগতিতে নির্গত হয় যে এর থেকে প্রাপ্ত Wave of Charge Particle প্রতি ঘন্টায় ৮ মিলিওন কিলোমিটার গতিতে ছুটতে পারে । এছাড়া এই সময় সূর্য অথবা অন্য কোন নক্ষত্র যার থেকে এরকম অগ্নিশিখা নির্গত হয় সেটা একটি Plasma Weapon এর মত কাজ করে যেইসব Plasma Weapon আমরা বিভিন্ন Science Fiction মুভি গুলোতে দেখতে পাই । এবং মজার কথা হচ্ছে এই Plasma আমাদের পৃথিবীর দিকেই ধাবিত হয় । কিন্তু পৃথিবীর কোন ক্ষতি হয়না এর মাঝে বিরাজমান Magnetosphere এর কারণে । নিচের চিত্র গুলোয় লক্ষ্য করুন কিভাবে সূর্য বা নক্ষত্র থেকে Plasma বের হচ্ছে তবে এগুলো বিজ্ঞানীদের অনুমানে ভিত্তি করা গ্রাফিক্সের মাধ্যমে তৈরি করা ছবি । কেননা , এর মাঝে গিয়ে ছবি তোলা অসম্ভব ব্যাপার । [ 5 ] ; [ 6 ]
মূলত কুরআনের মধ্যে সুরা মুলকের ৫ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে ,
⦁ وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِلشَّيَاطِينِ ۖ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ
⦁ আমি নিকটবর্তী আসমানকে প্রদীপপুঞ্জ দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং সেগুলোকে শয়তানদের প্রতি নিক্ষেপের বস্তু বানিয়েছি। আর তাদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের আযাব। [ 1 ]
এই আয়াত সম্পর্কে তাফসীর ইবনে কাসিরে বলা হয়েছে ,
* ইবনে কাসিরঃ এরপর ঐ নক্ষত্রগুলোর আরো একটি উপকারিতা বর্ণনা করছেন যে, ওগুলোর। দ্বারা শয়তানদেরকে মারা হয় ।ওগুলো হতে অগ্নি শিখা বের হয়ে ঐ শয়তানদের উপর নিক্ষিপ্ত হয়, এ নয় যে, স্বয়ং তারকাই তাদের উপর ভেঙ্গে পড়ে। এসব ব্যাপারে আল্লাহ তা'আলাই সবচেয়ে ভাল জানেন। শয়তানদের জন্যে-ততা দুনিয়ায় এ শান্তি, আর আখিরাতে আল্লাহ তা'আলা তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। [ 2 ]
অর্থাৎ এই থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে , স্বয়ং নক্ষত্র বা উল্কাপিন্ড ই শয়তান বা জিনের দেহে গিয়ে পড়ে না বরং সেখান থেকে বের হওয়া অগ্নিশিখা তাদের কে বিতাড়িত করে । এই দাবি আরও জোড়ালো করার জন্য নিচে আরও কিছু হাদিস , শানে নুযুল এবং তাফসীর পেশ করছি ।
এখানে আরেকটি Twist আছে যে , এই আয়াতে কি নিক্ষিপ্ত হয়ে সেটা বলা হয়নি যারা অনুবাদক তাঁরা অনুমানের ভিত্তিতে উল্কা , নক্ষত্র , ধুমকেতু ব্যাবহার করেছেন এটি কোন Logical Fallacy না । এই সম্পর্কে তাফসীর আবু বকর যাকারিয়া তে বলা হয়েছে ,
*আবু বকর যাকারিয়াঃ কি নিক্ষিপ্ত হয়, তা বলা হয়নি। কাতাদাহ বলেন, তাদের উপর অগ্নিস্ফুলিঙ্গ বা উল্কাপিণ্ড নিক্ষেপ করা হয়। [তাবারী] [ 3 ]
সুরা জিনের শানে নুযুল এর মধ্যে যেই হাদিস টি উল্লিখিত করা হয়েছে সেটা দেখলেই ব্যাপারটি পুরো ক্লিয়ার হয়ে যাবে সেখানে বলা হয়েছে ,
শানে নুযুলঃ ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন : রাসূলুল্লাহ। (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একদল সাহাবীকে নিয়ে উকায বাজারের দিকে রওনা হলেন। ঠিক সেই সময়ে জিনের দল হাজির হল । ফলে জিন শয়তানরা ফিরে আসলে অন্য জিনরা তাদেরকে বলল : তোমাদের কী হয়েছে? তারা বলল : আসমানী খাদি সংগ্রহ করার ক্ষেত্রে আমাদের ওপর বাধা দেওয়া হয়েছে। এবং আমাদের প্রতি লেলিহান অগ্নিশিখা ছুঁড়ে মারা হয়েছে। [ ফাতহুল মাজীদ ] [ 4 ]
অর্থাৎ এই এত বিশ্লেষণের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারলাম যে , শয়তান দের উল্কাপিন্ড দিয়ে সরাসরি আঘাত করা হয়না । বরং নক্ষত্র দিয়ে লেলিহান , দীর্ঘাকৃতি , বা লম্বা আকারের অগ্নিশিখা ছুড়ে মারা হয় । যাকে ইংরেজিতে Flamingo Flame বলা হয় । এখন দেখা যাক বিজ্ঞান এই সম্পর্কে কি বলে । মূলত বিজ্ঞান বলে যে ,
সূর্য বা নক্ষত্রের মধ্যে অনেক সময় Explosion ঘটে এই ব্যাপারটি Suddenly ঘটে যায় যাকে বলা হয় Coronal Mass Ejection বা CMEs . সেখানে থেকে একধরনের উত্তপ্ত আগুনের মত শিখ বের হয় যাকে সহজ ভাষায় Flamingo Flame বলা হয় এটি এত দ্রুতগতিতে নির্গত হয় যে এর থেকে প্রাপ্ত Wave of Charge Particle প্রতি ঘন্টায় ৮ মিলিওন কিলোমিটার গতিতে ছুটতে পারে । এছাড়া এই সময় সূর্য অথবা অন্য কোন নক্ষত্র যার থেকে এরকম অগ্নিশিখা নির্গত হয় সেটা একটি Plasma Weapon এর মত কাজ করে যেইসব Plasma Weapon আমরা বিভিন্ন Science Fiction মুভি গুলোতে দেখতে পাই । এবং মজার কথা হচ্ছে এই Plasma আমাদের পৃথিবীর দিকেই ধাবিত হয় । কিন্তু পৃথিবীর কোন ক্ষতি হয়না এর মাঝে বিরাজমান Magnetosphere এর কারণে । নিচের চিত্র গুলোয় লক্ষ্য করুন কিভাবে সূর্য বা নক্ষত্র থেকে Plasma বের হচ্ছে তবে এগুলো বিজ্ঞানীদের অনুমানে ভিত্তি করা গ্রাফিক্সের মাধ্যমে তৈরি করা ছবি । কেননা , এর মাঝে গিয়ে ছবি তোলা অসম্ভব ব্যাপার । [ 5 ] ; [ 6 ]
উপরের চিত্রটিতে লক্ষ্য করুন সেখানে সূর্য হতে অগ্নিশিখা নির্গত হচ্ছে ।
উপরের চিত্রটিতে দেখুন পৃথিবীর Magnetosphere এর কারণে অগ্নিশিখা পৃথিবীর কিছু করতে পারছেনা । অর্থাৎ এই Magnetosphere একটি সুরক্ষিত ছাদ এর মত কাজ করছে । আর এই কথাও কুরআনে এসেছে সুরা আম্বিয়ার ৩২ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে ,
⦁ وَجَعَلْنَا السَّمَاءَ سَقْفًا مَحْفُوظًا ۖ وَهُمْ عَنْ آيَاتِهَا مُعْرِضُونَ
⦁ আর আমি আকাশকে করেছি সুরক্ষিত ছাদ, কিন্তু এ সবের নিদর্শন থেকে তারা মুখ ফিরিয়ে নেয় [ 7 ]
আবার প্রসঙ্গে যাওয়া যাক । এখন অনেকে প্রশ্ন তুলতে পারে যে , রাসুল সাঃ এর জন্মের আগে কি এই প্রক্রিয়া চলতো না ? উত্তর হচ্ছে হ্যাঁ চলতো আর রাসুল সাঃ এর একটি হাদিসেও এর কথা উল্লেখ করা হয়েছে । এছাড়া আরবি জ্যোতির্শাস্ত্রবিদ্যায় 'নাজম' বলতে তারকা বা নক্ষত্র, 'কাওকাব' বলতে 'গ্রহ', 'শিহাব' বলতে 'জ্বলন্ত বস্তু' বুঝানো হয়। কিন্তু সাধারণ আরবি ভাষীগণ শব্দগুলোকে ঠিক ঠিক এই অর্থেই সুনির্দিষ্টভাবে ব্যবহার করেন না। কুরআন অবতরণে সময় তো শব্দগুলোর অর্থ আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যার পরিভাষা হিসেবে কখনোই সুনির্দিষ্ট বা সীমিত অর্থে ব্যবহৃত হতো না। বরং উল্লেখিত শব্দগুলোর অর্থ 'আম', যা ব্যাপক অর্থজ্ঞাপক।
সাধারণ আরবি ভাষায় 'কাওকাব' বলতে যে কোন ধরনের জ্যোতিষ্ককে বোঝানো হয়। তাই, উল্কাপিণ্ড এক প্রকারের কাওকাব। এমনকি সে অর্থে তারকা বা নক্ষত্রও এক প্রকারের 'কাওকাব'। আর, 'নাজম' শব্দটির অর্থও তা-ই। বিভিন্ন ধরনের জ্যোতিষ্ক বোঝাতে শব্দটির ব্যবহার প্রাচীন ও বর্তমান আরবি ভাষীদের মধ্যে দেখা যায়। এ অর্থে 'নাজম' শব্দটি অর্থও হতে পারে 'উল্কাপিণ্ড'। তাই, উর্ধ্বজগত থেকে যে জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড বা উল্কাপিণ্ড কিংবা ধূমকেতু পৃথিবী পৃষ্ঠে এসে পতিত হয়, তাকে আরবি ভাষায় 'শিহাব', 'নাজম' বা 'কাওকাব' যে কোন শব্দ ব্যবহার করে জানানো যেতে পারে।
তাই, বিদ্রোহী শয়তানকে 'নাজম' নিক্ষেপে ধাওয়া করা হয়, কুরআন একথা বলার অর্থ এটা নয় যে, কুরআন বলছে কোন নক্ষত্রকে শয়তানের পেছনে ছুড়ে মারা হয়েছে।
এভাবে, ইসলাম ধর্ম বিশারদগণ উপসংহার টানেন যে, আলোচ্য আয়াতগুলোতে 'নাজম' দ্বারা নক্ষত্র বোঝানো হয় নি, বরং জ্বলন্ত কোন জ্যোতিষ্ক তথা উল্কা বোঝানো হয়েছে। হাদিস শাস্ত্রেও নবী মুহাম্মাদ (সা) আলোচ্য আয়াতের এরূপ ব্যাখ্যাই করেছেন যে, শয়তানের প্রতি উর্ধ্বজগতে যে জ্বলন্ত অগ্নিপিণ্ড নিক্ষেপ করা হয়, তা উল্কা। [ 8 ] ; [ 9 ]
এখন কেউ যদি বলে যে , শয়তান কে দেখা যায় না কেন ? এর উত্তর হচ্ছে শয়তান হল জিন । আর আরবি জিন শব্দের অর্থই হচ্ছে লুকায়িত । অর্থাৎ তারা সহজে কারও সামনে প্রকাশিত হয়না । শুধু মাত্র যার ইল্মে গায়েব আছে সেই তাদের দেখতে পাবে যেমন আল্লাহ । তাই এই প্রশ্নটাই যুক্তিবিহীন । আশা করি উত্তর পেয়েছেন ।
তথ্যসূত্রঃ
1. সুরা মূলক আয়াত ৫
2. ইবনে কাসির / সুরা মূলক আয়াত ৫
3. তাফসীরে আবু বকর যাকারিয়া / সুরা মুলক আয়াত ৫
4. শানে নুযুল / সুরা জিন
5. Qoura / Why does the Quran state that the stars are missiles for the devils to serve as their doom of flame?
6. Youtube / Shooting Stars, Amazing Scientific Miracle From The Quran
7. Islam qa / Meteorites and shooting stars may be called “stars” (nujoom) and “heavenly bodies” (kawaakib) in Arabic or ,
8. সুরা আল আম্বিয়া আয়াত ৩২
9.wikipedia / কুরআনের সমালোচনা ও খন্ডন
No comments
Note: Only a member of this blog may post a comment.