প্রানের উৎপত্তি/ স্রষ্টার অস্তিত্ব

নাস্তিক ধার্মিকরা প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে চিন্তা করুন স্রস্টাকে খুঁজে পাবেন
--------------------------------------
প্রাণের উৎপত্তির জন্য প্রয়োজন fully functional DNA, RNA, ATP, enzymes ও অন্যান্য প্রোটিন. যদি এইসব কম্পোনেন্টসের কোনো একটা অনুপস্থিত থাকে বা সঠিকভাবে কাজ না করে তাহলে প্রাণের উৎপত্তি অসম্ভব।
এখান থেকে প্রশ্ন থাকে প্রাণ সৃষ্টির আদিতে কোনটা আগে এসেছে, ডিএনএ, আরএনএ নাকি প্রোটিন? কারণ তিনটাই সমভাবে পরস্পর নির্ভরশীল।
আবার ডিএনএ-কে যদি জেনেটিক হার্ডওয়্যার মনে করি তাহলে এপিজিনোম হচ্ছে সফটওয়্যার।
অর্থাৎ প্রাণ সৃষ্টির পিছনে রয়েছে সূক্ষ্ম প্রোগ্রামিং সিস্টেম। যেমনটা ভেন্টর বলেন, “Life is basically the result of an information process, a software process. Our genetic code is our software, and our cells are dynamically, constantly reading that genetic code."
প্রাণের উৎপত্তি নিয়ে বিজ্ঞানীরা যেসব সমস্যার সম্মুখীন তা হল---
১। নন লিভিং ম্যাটারিয়াল থেকে কিভাবে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার জেনারেট করবে যা অর্গাজিমের জন্য প্রয়োজন?
২। একটি র‍্যান্ডম ন্যাচারাল চান্স কমিউনিকেশনের জন্য কিভাবে আরবিট্রারি প্রোটকল ডেভেলপ করেছিল এবং প্রত্যেক সেলে হাজারও কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়েছে?
৩। শুধুমাত্র কেমিস্ট্রির এমন ফাংশনালিটি প্রোডিউস করতে পেরেছিল কি?
এই প্রশ্নগুলোর উত্তর বিজ্ঞানীরা ন্যাচার‍্যালিস্টিক ব্যাখ্যা দিতে পারেনি। তারা ব্যাখ্যা করতে পারে না কিভাবে ন্যাচারের পক্ষে এমন একটা সিস্টেম প্রডিউস করতে পারে। কারণ এটা শুধুমাত্র কেমিস্ট্রি নয়, সূক্ষ্ম প্রোগ্রামিং সিস্টেম। ইনফরমেশনজ কোডিং সিস্টেম র‍্যান্ডম ন্যাচারাল চান্স প্রোডিউস করতে পারে না, তার জন্য প্রয়োজন ইন্টেলিজেন্ট সোর্স। আর ইন্টেলিজেন্ট সোর্স-ই স্রষ্টার অস্তিত্ব প্রমাণ করে।


No comments

Note: Only a member of this blog may post a comment.

Powered by Blogger.